ইপেপার । আজ শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

৫টি হারানো স্মার্টফোন উদ্ধার করল চুয়াডাঙ্গা সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪৫:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / ৩১ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদক:

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ‘সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল’ উদ্বোধনের পর একের পর এক সাফল্য পাচ্ছে। গতকাল রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ‘সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল’-এর উদ্ধারকৃত ৫টি মোবাইল তাঁদের প্রকৃত মালিকদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) কনক কুমার দাস পুলিশ সুপারের কার্যালয় অবস্থিত সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলের অফিসকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে হারানো মোবাইল ফোনগুলি ফোনের প্রকৃত মালিকের হাতে তুলে দেন। গতকাল রোববার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, বিকাশ প্রতারণা, মোবাইল উদ্ধার, অনলাইনে বিভিন্ন ধরণের প্রতারণাসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতারণা-হয়রানির স্বীকার ও ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন ধরণের আইনগত পরামর্শ ও সেবাদান করে চলছেন। স্থানীয় পত্রিকা ও ফেসবুকে এই টিমের উদ্ধার তৎপরতা দেখে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার মনিরামপুর গ্রামের ইমরান হোসেন (ঢরধড়সর গর ১১খরঃব), দর্শনা থানার আনোয়ারপুর গ্রামের আবুল হোসেন (ঝঅগঝটঘএ ঔ৭ গঅঢ) ছোটশলুয়া গ্রামের বাপ্পি খান (ঠওঠঙ ণ২০), আজমপুর গ্রামের শফিকুল ইসলাম (ডঅখঞঙঘ ঐ৯ চৎড়) এবং যশোর জেলা সদরের শিক্ষা অফিসার আব্দুল কুদ্দুস (ঝঅগঝটঘএ ঔ৭) মডেলের হারিয়ে যাওয়া স্মার্ট মোবাইল উদ্ধারের জন্য জেলা পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের নিকট আবেদন করেন।

পরবর্তীতে পুলিশ সুপারের নির্দেশে এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) কনক কুমার দাসের সহযোগিতায় সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গার চৌকস টিম তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে উক্ত মোবাইল ফোনগুলি উদ্ধারের চেষ্টা চালায়। অবশেষে উক্ত হারানো মোবাইল ফোনগুলো খুলনা, নাটোর এবং চুয়াডাঙ্গা’র বিভিন্ন স্থান থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এসময় ফোনের প্রকৃত মালিকেরা তাদের কষ্টার্জিত উপার্জনে ক্রয়কৃত হারানো শখের মোবাইল ফোনগুলি হাতে পেয়ে আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েন এবং পুলিশ সুপারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

৫টি হারানো স্মার্টফোন উদ্ধার করল চুয়াডাঙ্গা সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল

আপলোড টাইম : ০৯:৪৫:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২

সমীকরণ প্রতিবেদক:

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ‘সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল’ উদ্বোধনের পর একের পর এক সাফল্য পাচ্ছে। গতকাল রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ‘সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল’-এর উদ্ধারকৃত ৫টি মোবাইল তাঁদের প্রকৃত মালিকদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) কনক কুমার দাস পুলিশ সুপারের কার্যালয় অবস্থিত সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলের অফিসকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে হারানো মোবাইল ফোনগুলি ফোনের প্রকৃত মালিকের হাতে তুলে দেন। গতকাল রোববার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, বিকাশ প্রতারণা, মোবাইল উদ্ধার, অনলাইনে বিভিন্ন ধরণের প্রতারণাসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতারণা-হয়রানির স্বীকার ও ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন ধরণের আইনগত পরামর্শ ও সেবাদান করে চলছেন। স্থানীয় পত্রিকা ও ফেসবুকে এই টিমের উদ্ধার তৎপরতা দেখে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার মনিরামপুর গ্রামের ইমরান হোসেন (ঢরধড়সর গর ১১খরঃব), দর্শনা থানার আনোয়ারপুর গ্রামের আবুল হোসেন (ঝঅগঝটঘএ ঔ৭ গঅঢ) ছোটশলুয়া গ্রামের বাপ্পি খান (ঠওঠঙ ণ২০), আজমপুর গ্রামের শফিকুল ইসলাম (ডঅখঞঙঘ ঐ৯ চৎড়) এবং যশোর জেলা সদরের শিক্ষা অফিসার আব্দুল কুদ্দুস (ঝঅগঝটঘএ ঔ৭) মডেলের হারিয়ে যাওয়া স্মার্ট মোবাইল উদ্ধারের জন্য জেলা পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের নিকট আবেদন করেন।

পরবর্তীতে পুলিশ সুপারের নির্দেশে এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) কনক কুমার দাসের সহযোগিতায় সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গার চৌকস টিম তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে উক্ত মোবাইল ফোনগুলি উদ্ধারের চেষ্টা চালায়। অবশেষে উক্ত হারানো মোবাইল ফোনগুলো খুলনা, নাটোর এবং চুয়াডাঙ্গা’র বিভিন্ন স্থান থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এসময় ফোনের প্রকৃত মালিকেরা তাদের কষ্টার্জিত উপার্জনে ক্রয়কৃত হারানো শখের মোবাইল ফোনগুলি হাতে পেয়ে আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েন এবং পুলিশ সুপারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।