ইপেপার । আজ সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

১০টি স্বর্ণের বারসহ কার্পাসডাঙ্গার দুই সহোদর আটক

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:৫৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২
  • / ২৫ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক, কার্পাসডাঙ্গা: দামুডহুদার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী মুন্সিপুর গ্রামের মিলন হোসেন (২৮) ও হিরোন হোসেন (২৫) নামের আপন দুই ভাই ১০টি স্বর্ণের বারসহ বিজিবির হাতে আটক হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার যশোর-৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সদস্যরা যশোহর বেনাপোল কাস্টমস হাউজের সামনে থেকে তাদের আটক করে। আটককৃত দুই ভাই হলেন- দামুড়হুদা উপজেলার মুন্সিপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের দুই ছেলে।

যশোর-৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল শাহেদ মিনহাজ ছিদ্দিকী জানান, স্বর্ণ চোরাকারবারীর বিষয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে পেয়ে বেনাপোল কাস্টমস হাউজের সামনে বাঁশকল এলাকা থেকে সন্দেহভাজন দুই ভাইকে আটক করা হয়। এসময় তাদের শরীর তল্লাশী করে ১০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ৯৬ লাখ টাকা। এছাড়াও আটকদের মলদ্বারে স্বর্ণের চালান আছে সন্দেহে তাদের পরীক্ষার জন্য শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে এক্স-রে করা হয়েছে। তবে এক্স-রেতে স্বর্ণের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে আটককৃতদের বিরুদ্ধে স্বর্ণপাচার আইনে মামলা দিয়ে বেনাপোল বন্দর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

১০টি স্বর্ণের বারসহ কার্পাসডাঙ্গার দুই সহোদর আটক

আপলোড টাইম : ০৫:৫৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২

প্রতিবেদক, কার্পাসডাঙ্গা: দামুডহুদার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী মুন্সিপুর গ্রামের মিলন হোসেন (২৮) ও হিরোন হোসেন (২৫) নামের আপন দুই ভাই ১০টি স্বর্ণের বারসহ বিজিবির হাতে আটক হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার যশোর-৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সদস্যরা যশোহর বেনাপোল কাস্টমস হাউজের সামনে থেকে তাদের আটক করে। আটককৃত দুই ভাই হলেন- দামুড়হুদা উপজেলার মুন্সিপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের দুই ছেলে।

যশোর-৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল শাহেদ মিনহাজ ছিদ্দিকী জানান, স্বর্ণ চোরাকারবারীর বিষয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে পেয়ে বেনাপোল কাস্টমস হাউজের সামনে বাঁশকল এলাকা থেকে সন্দেহভাজন দুই ভাইকে আটক করা হয়। এসময় তাদের শরীর তল্লাশী করে ১০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ৯৬ লাখ টাকা। এছাড়াও আটকদের মলদ্বারে স্বর্ণের চালান আছে সন্দেহে তাদের পরীক্ষার জন্য শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে এক্স-রে করা হয়েছে। তবে এক্স-রেতে স্বর্ণের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে আটককৃতদের বিরুদ্ধে স্বর্ণপাচার আইনে মামলা দিয়ে বেনাপোল বন্দর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।