ইপেপার । আজ শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবসে চুয়াডাঙ্গায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগের দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪০:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ জুলাই ২০২২
  • / ১৫ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ ডেস্ক: বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ ও জেলা ছাত্রলীগ পৃথক পৃথকভাবে এবং ভিন্ন ভিন্ন সময়ে দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে দিবসটি পাল করেছে।

যুবলীগ:

চুয়াডাঙ্গায় জেলা আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বাদ মাগরিব চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের কার্যালয়ে দিবসটি পালন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের সদস্য আজাদ আলীর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসনামলে হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে সেদিন মূলত বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও রাজনীতিকে অবরুদ্ধ করার অপচেষ্টা চালানো হয়। ওইদিন ভোরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য সম্পূর্ণ বে-আইনিভাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বাসভবন সুধাসদন ঘেরাও করে। এ অবস্থায় জননেত্রী শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ আদায় করেন। সেদিনকার ষড়যন্ত্রকারীরা শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করেননি, গ্রেপ্তার করেছিলো বাঙালির অনুভূতি, শক্তি, সাহস, গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে। বেশ কয়েকটি হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় দীর্ঘ ১০ মাস ২৫ দিন কারারুদ্ধ ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। ক্ষমতা দখলকারী স্বঘোষিত অবৈধ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান থেকে খালেদা জিয়া ২১ বছর অবৈধভাবে দেশ পরিচালনা করে মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল, গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল, বাংলাদেশকে তালেবান বানানোর ষড়যন্ত্র করেছিল এবং এ দেশকে খুনিদের রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পরে সেই বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের ধারায় ফিরিয়ে নিয়ে এসেছিলেন এবং বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের হত্যার বিচারের প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। গঙ্গার পানির চুক্তি করেছিলেন, শান্তি চুক্তি করেছিলেন। খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশকে খাদ্য উদ্বৃত্তের বাংলাদেশ বানিয়েছিলেন, বাংলাদেশকে ঘুরে দাঁড় করিয়েছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আজ তারই কারণে আমরা স্বপ্নের পদ্মাসেতু পেয়েছি। দেশের মানুষ এখন আর না খেয়ে মরে না। তারই হাত ধরে আমাদের দেশ হবে আরও উন্নত, আরো সমৃদ্ধ।’

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা যুবলীগের সদস্য সাজেদুল ইসলাম লাভলু, আবু বক্কর সিদ্দিক আরিফ ও আলমগীর আজম খোকা। সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা যুবলীগের সদস্য হাফিজুর রহমান হাপু। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শেখ শাহী, মাসুদুর রহমান মাসুম, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আল ইমরান শুভ, হাসানুল ইসলাম কলিন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা রামিম হোসেন সৈকত, পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি সামিউল শেখ সুইট, ৩নং পৌর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক খানজাহান আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ রুবেল, ৫নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আব্দুল আলিম, সাধারণ সম্পাদক মিঠু শেখ, তিতুদহ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নিয়ামত আলী, নেহালপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর, বাড়াদী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি শরিফ উদ্দিন, পদ্মবিলা ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি বিপ্লব হোসেন, গাংনী ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা বজলু ও মাখালডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা জাকির। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জুয়েল জোয়ার্দ্দার, দিপু বিশ্বাস, রনি, লোকমান, মিন্টু, জামাল, নোমান, নুরু, সুমন, সজল, সজিব, পারভেজ, জনি, জিসান, কাজল, ইকবাল, সাকিব, বাচ্চু, সুজন, সরো, আলী, রুবেল, সনজু, তানজিল, হেলাল, সুমন, আল আমিন, সুশান্ত, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক আনোয়ার শেখ, ইমরান, মিলন, সৌরভ প্রমুখ। দোয়া-মুনাজাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। একই সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন নতুন স্টেডিয়াম জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ ওমর ফারুক। প্রেসবিজ্ঞপ্তি।

ছাত্রলীগ:

বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার বাদ আসর চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা জামে মসজিদ এই দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি সাহাবুল হোসেন, সাবেক স্কুল ও ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রাজু আহমেদ, চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগ নেতা শোয়েব রিগান, তানভীর আহম্মেদ সোহেল, অভি জো: জান্নাত, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মুন্না আজম, আলিফনুর রহিম,রিপন, শিমুল, আসিফ,রায়হান, পৌর ছাত্রলীগ নেতা ইমদাদুল হক আকাশ, রাজা,রামিম,রিয়াদ, ওমর, ইভন,আরজ,নাবিল, সোহাগ, শুভ, আদর,দিপু,সজল, রানা, রকি, ফিরোজ,সদর উপজেলা বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম টোকনসহ বিভিন্ন ইউনিট বিভিন্ন ইউনিট নেতৃবৃন্দ।

পরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যার যার জায়গা থেকে প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে পরম করুণাময়ের নিকট দেশবাসীকে প্রার্থনা করার আহ্বান জানানো হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবসে চুয়াডাঙ্গায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগের দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

আপলোড টাইম : ০৯:৪০:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ জুলাই ২০২২

সমীকরণ ডেস্ক: বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ ও জেলা ছাত্রলীগ পৃথক পৃথকভাবে এবং ভিন্ন ভিন্ন সময়ে দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে দিবসটি পাল করেছে।

যুবলীগ:

চুয়াডাঙ্গায় জেলা আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বাদ মাগরিব চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের কার্যালয়ে দিবসটি পালন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের সদস্য আজাদ আলীর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসনামলে হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে সেদিন মূলত বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও রাজনীতিকে অবরুদ্ধ করার অপচেষ্টা চালানো হয়। ওইদিন ভোরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য সম্পূর্ণ বে-আইনিভাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বাসভবন সুধাসদন ঘেরাও করে। এ অবস্থায় জননেত্রী শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ আদায় করেন। সেদিনকার ষড়যন্ত্রকারীরা শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করেননি, গ্রেপ্তার করেছিলো বাঙালির অনুভূতি, শক্তি, সাহস, গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে। বেশ কয়েকটি হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় দীর্ঘ ১০ মাস ২৫ দিন কারারুদ্ধ ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। ক্ষমতা দখলকারী স্বঘোষিত অবৈধ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান থেকে খালেদা জিয়া ২১ বছর অবৈধভাবে দেশ পরিচালনা করে মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল, গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল, বাংলাদেশকে তালেবান বানানোর ষড়যন্ত্র করেছিল এবং এ দেশকে খুনিদের রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পরে সেই বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের ধারায় ফিরিয়ে নিয়ে এসেছিলেন এবং বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের হত্যার বিচারের প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। গঙ্গার পানির চুক্তি করেছিলেন, শান্তি চুক্তি করেছিলেন। খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশকে খাদ্য উদ্বৃত্তের বাংলাদেশ বানিয়েছিলেন, বাংলাদেশকে ঘুরে দাঁড় করিয়েছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আজ তারই কারণে আমরা স্বপ্নের পদ্মাসেতু পেয়েছি। দেশের মানুষ এখন আর না খেয়ে মরে না। তারই হাত ধরে আমাদের দেশ হবে আরও উন্নত, আরো সমৃদ্ধ।’

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা যুবলীগের সদস্য সাজেদুল ইসলাম লাভলু, আবু বক্কর সিদ্দিক আরিফ ও আলমগীর আজম খোকা। সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা যুবলীগের সদস্য হাফিজুর রহমান হাপু। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শেখ শাহী, মাসুদুর রহমান মাসুম, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আল ইমরান শুভ, হাসানুল ইসলাম কলিন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা রামিম হোসেন সৈকত, পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি সামিউল শেখ সুইট, ৩নং পৌর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক খানজাহান আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ রুবেল, ৫নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আব্দুল আলিম, সাধারণ সম্পাদক মিঠু শেখ, তিতুদহ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নিয়ামত আলী, নেহালপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর, বাড়াদী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি শরিফ উদ্দিন, পদ্মবিলা ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি বিপ্লব হোসেন, গাংনী ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা বজলু ও মাখালডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা জাকির। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জুয়েল জোয়ার্দ্দার, দিপু বিশ্বাস, রনি, লোকমান, মিন্টু, জামাল, নোমান, নুরু, সুমন, সজল, সজিব, পারভেজ, জনি, জিসান, কাজল, ইকবাল, সাকিব, বাচ্চু, সুজন, সরো, আলী, রুবেল, সনজু, তানজিল, হেলাল, সুমন, আল আমিন, সুশান্ত, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক আনোয়ার শেখ, ইমরান, মিলন, সৌরভ প্রমুখ। দোয়া-মুনাজাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। একই সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন নতুন স্টেডিয়াম জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ ওমর ফারুক। প্রেসবিজ্ঞপ্তি।

ছাত্রলীগ:

বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার বাদ আসর চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা জামে মসজিদ এই দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি সাহাবুল হোসেন, সাবেক স্কুল ও ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রাজু আহমেদ, চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগ নেতা শোয়েব রিগান, তানভীর আহম্মেদ সোহেল, অভি জো: জান্নাত, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মুন্না আজম, আলিফনুর রহিম,রিপন, শিমুল, আসিফ,রায়হান, পৌর ছাত্রলীগ নেতা ইমদাদুল হক আকাশ, রাজা,রামিম,রিয়াদ, ওমর, ইভন,আরজ,নাবিল, সোহাগ, শুভ, আদর,দিপু,সজল, রানা, রকি, ফিরোজ,সদর উপজেলা বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম টোকনসহ বিভিন্ন ইউনিট বিভিন্ন ইউনিট নেতৃবৃন্দ।

পরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যার যার জায়গা থেকে প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে পরম করুণাময়ের নিকট দেশবাসীকে প্রার্থনা করার আহ্বান জানানো হয়েছে।