ইপেপার । আজ সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় মানবপাচার প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সভা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:৪৫:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২
  • / ২০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় নারী ও শিশু নির্যাতন, যৌতুক এবং মানব পাচার প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুর ১২টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা মডেল মসজিদের ইসলামিক ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামিক ফাউন্ডেশন চুয়াডাঙ্গার উপ-পরিচালক এ কে এম শাহীন কবিরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাত রহমান।

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু তারেক। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ফিল্ড অফিসার মজিবার রহমান, মাস্টার ট্রেইনার আমির হোসেন, ফিল্ড সুপারভাইজার জিয়াউর রহমান প্রমুখ।

আলোচন সভায় বক্তারা বলেন, ‘নারীদের নেতৃত্ব এখন সবখানে। পুরুষদের মতোই নারীদের সমঅধিকার নিশ্চিত করাসহ নারীদের সর্বোচ্চ সুবিধা দিচ্ছে সরকার। এ অঞ্চলে বাল্যবিয়ের প্রবণতা আছে। বাল্যবিয়ে বন্ধে নিজেরা সচেতন নাহলে নির্যাতন ও আত্মহত্যার ঘটনা কমবে না। সমাজে বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার লোক, মসজিদের ইমাম, শিক্ষক ছাড়াও পরিবারের সকলে আরও সচেতন হতে হবে। এ বিষয়ে আরও বেশি বেশি প্রচার করলে নারী ও শিশু নির্যাতন হ্রাস পাবে।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গায় মানবপাচার প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সভা

আপলোড টাইম : ১২:৪৫:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় নারী ও শিশু নির্যাতন, যৌতুক এবং মানব পাচার প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুর ১২টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা মডেল মসজিদের ইসলামিক ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামিক ফাউন্ডেশন চুয়াডাঙ্গার উপ-পরিচালক এ কে এম শাহীন কবিরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাত রহমান।

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু তারেক। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ফিল্ড অফিসার মজিবার রহমান, মাস্টার ট্রেইনার আমির হোসেন, ফিল্ড সুপারভাইজার জিয়াউর রহমান প্রমুখ।

আলোচন সভায় বক্তারা বলেন, ‘নারীদের নেতৃত্ব এখন সবখানে। পুরুষদের মতোই নারীদের সমঅধিকার নিশ্চিত করাসহ নারীদের সর্বোচ্চ সুবিধা দিচ্ছে সরকার। এ অঞ্চলে বাল্যবিয়ের প্রবণতা আছে। বাল্যবিয়ে বন্ধে নিজেরা সচেতন নাহলে নির্যাতন ও আত্মহত্যার ঘটনা কমবে না। সমাজে বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার লোক, মসজিদের ইমাম, শিক্ষক ছাড়াও পরিবারের সকলে আরও সচেতন হতে হবে। এ বিষয়ে আরও বেশি বেশি প্রচার করলে নারী ও শিশু নির্যাতন হ্রাস পাবে।’