চুয়াডাঙ্গায় সারা বাংলা ৮৮ জেলার বন্ধু স্বাবলম্বী কর্মসূচী ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
- আপলোড টাইম : ০৭:০৫:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ মে ২০২২
- / ২৭ বার পড়া হয়েছে
চুয়াডাঙ্গায় সারা বাংলা ৮৮ জেলার বন্ধু স্বাবলম্বী কর্মসূচি ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত সোমবার (০১ মে) বিকাল সাড়ে ৪টায় সারা বাংলা ৮৮ (এসএসসি ১৯৮৮ ব্যাচ) চুয়াডাঙ্গা জেলা প্যানেলের পক্ষ থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ কর্মসূচি ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেন সারা বাংলা ৮৮ চুয়াডাঙ্গা জেলা কোঅর্ডিনেটর চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. সায়ীদ মেহবুব উল কাদির। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান লালন, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি সরদার আল আমিন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন হামিদুল ইসলাম সেন্টু। এরপর যুগ্ম-কোঅর্ডিনেটর আতিকুল হক সন্টুর উপস্থাপনায় স্বাগত বক্তব্য দেন সিনিয়র যুগ্ম-কোঅর্ডিনেটর শামস গোলাম হোসেন আবির, দিকনির্দেশামূলক বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টা প্রকৌশলী শামীমুর রহমান রোমেল, কেন্দ্রীয় এডমিন প্যানেলের মডারেটর মরিয়ম লাবণ্য মারু, যুগ্ম-কোঅর্ডিনেটরদের মধ্যে থেকে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সাংবাদিক রিফাত রহমান, সাংবাদিক মুন্সী মাহবুবুর রহমান বাবু, শারমিন দিলারা লুনা, শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ, হাবিবুল করিম চঞ্চল, কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক প্যানেলের প্রতিনিধি এমদাদ হোসেন ও জীবননগর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ঈশা। সারা বাংলা ৮৮ চুয়াডাঙ্গা প্যানেলের আরো বক্তব্য রাখেন, আলমডাঙ্গা প্রতিনিধি এএসএম শাহজাহান ঝন্টু ও নাসিম ফরহাদ, দর্শনা প্রতিনিধি হাবিবুর রহমান বুলেট, কামরুল হাসান হিরো ও শাহ আসাদুজ্জামান তারেক, দামুডহুদা প্রতিনিধি সাংবাদিক বখতিয়ার হোসেন বকুল ও একরামুল হক। চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি প্রকৌশলী আখতারুজ্জামান, রফিক মল্লিক, হাজী শফিউল করিম মজিদ, মোজাম্মেল হক নেন্টু, জিয়াউল ইসলাম, আহমেদ তৌফিক এহসান এবং শাহীন পারভেজ। সারা বাংলা ৮৮ চুয়াডাঙ্গা জেলা প্যানেলের আয়োজনে ইফতার মাহফিলের পর বন্ধু স্বাবলম্বী প্রকল্পের মাধ্যমে ১৬ জন পিছিয়ে পড়া বন্ধুদের, ২ জন প্রয়াত বন্ধুর পরিবার ও ৩ জন দুঃস্থ ব্যক্তিসহ মোট ২১ জনকে ২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা আর্থিক সহযোগিতা করা হয়। এক বন্ধুকে তার উপার্জনের পথ নতুন কম্পিউটার, প্রিন্টারসহ যাবতীয় সরঞ্জাম প্রদান করা হয়। এতে সার্বিক সহযোগিতা করেন প্রকৌশলী মোহাম্মদ মামুনুর রশীদ, সাইফুল ইসলাম, প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজীম বিপুল, প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান, ডা. মাহবুবুর রহমান সেলিম, ডা. আসমা উল হোসনা লাকি, ডা. ওয়ালিউর রহমান নয়ন, ডা. তৌহিদুর রহমান, ডা. যাকিয়া, ডা. ইশতিয়াক, ডা. শারমিন, ডা. আশরাফ, ডা. সোহেল, ফিরোজা বেগম কেয়া, শরীফুজ্জামান শরীফ, জাহিদুল হক, মহসিন আলী, সাহেদ আহমেদ সজল, জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, জাহাঙ্গীর আলম, শামীম জোয়ার্দ্দার, রিন্টু (ইউএসএ), আমীর খসরু, মজিবর রহমান, এটিএম সাইফুল ইসলাম, ইএইচ মালিক টুটুল, আলমগীর হোসেন, মোমিন উদ্দিন, আবুল কালাম, কামাল হোসেন, সাজ্জাদ হোসেন শাহীন, নাইমুল হোসেন মালিক চঞ্চল, আহসান উল্লাহ লিপু, আশরাফুল হক, এমরান হোসেন দুদু, জহিরুল ইসলাম, আজিম উদ্দিন, হাফিজুর রহমান জোয়ার্দ্দার লিটন, সব্যসাচী সাহা রাজু, শংকর কুমার দে, হাবিবুর রহমান জুলু, ইউসুফ আলী খান ঈছা, আতিয়ার রহমান, মনির উদ্দিন, মিজানুর রহমান, জসিম উদ্দিন, নাসির উদ্দিন, মুন্সী হাসানুজ্জামান, মোহাম্মদ হারুন, বিল্লাল হোসেন, সাজ্জাদ হোসেন শাহীন, নাসির উদ্দিন এটম, ইমরোজ মোল্লা, আব্দুল হালিম মিন্টু, আব্দুল
মমিন, জহুরুল ইসলাম (আলমডাঙ্গা), মনোজ কুমার আগারওয়ালা ও হাসানুজ্জামান পলাশ।
বন্ধু স্বাবলম্বী প্রকল্পের দায়িত্বে ছিলেন সারা বাংলা ৮৮ চুয়াডাঙ্গা জেলা প্যানেলের প্রধান উপদেষ্টা প্রকৌশলী শামীমুর রহমান রোমেল। চুয়াডাঙ্গা জেলায় বিভিন্ন ধরনের সামাজিক কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ জাতি গঠনের জন্য শিক্ষামূলক কাজে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়।