ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় বইছে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ, খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:৩১:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ১৫ বার পড়া হয়েছে

উষ্ণতা ছড়াতে জেলা যুবলীগের উদ্যোগে শীতার্তদের মধ্যে ৫ শ শীতবস্ত্র বিতরণ

 

সমীকরণ প্রতিবেদক:
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা। ভৌগলিক কারণে এ জেলায় বরাবরই শীতের সময় শীত এবং গরমের সময় গরম বেশি অনুভূত হয়। আবহাওয়া অফিস বলছে, হিমালয় থেকে আসা বায়ুর একটি অংশ শীতের সময় দেশের উত্তর-পশ্চিম অংশ চুয়াডাঙ্গা দিয়ে বয়ে যায়। যার কারণে এই হিমেল বাতাসে জেলায় শীতের তীব্রতা জানান দেয়। চলতি মৌসুমে দেশের প্রথম সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ১৫ ডিসেম্বর। এরপর থেকে এ জেলায় তাপমাত্রা কমতে শুরু করে। এ মৌসুমে জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দিনের রেকর্ড রয়েছে। সর্বশেষ ১২ জানুয়ারি প্রথম দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৩ ডিগ্রিতে চলে আসে। গতকাল শুক্রবার থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে জেলার ওপর দিয়ে। গতকাল আবহাওয়া অফিস সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করে ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ।

এদিকে, তীব্র শীতে বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষরা। সকালে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন তারা। শীতে ব্যহত হচ্ছে কৃষিকাজ। তীব্র ঠাণ্ডায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগ। মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে আয় কমেছে শ্রমজীবী মানুষের। প্রকৃতির এমন বৈরি আচরণে কষ্ট ও দুর্ভোগ বেড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষের। ভোর থেকে কাজের সন্ধানে অপেক্ষা করেও মিলছে না কাজ। ফিরে যেতে হচ্ছে বাড়িতে। সরকারি সাহায্যের অপেক্ষায় আছেন তারা।

এদিকে, চুয়াডাঙ্গায় শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। ডায়রিয়া নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। মেঝ ও বারান্দায় রোগীদের চিকিৎসা সেবা নিতে হচ্ছে। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতলের শিশু ওয়ার্ডে ১৫ শয্যার বিপরীতে ৬১ শিশু ভর্তি রয়েছে। আর ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি আছে ৩১ জন। বাড়তি রোগীর চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ডাক্তার ও হাসপাতালের কর্মচারীদের।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল হাসান জানান, চুয়াডাঙ্গাতে শীতের সময় তীব্র শীত অনুভূত হয়। এর কারণ হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের ওপর এসময় উচ্চচাপ বলয় অবস্থান করে। উচ্চচাপ বলয় যেখানে থাকবে সেখানে শীত বেশি অনুভূত হবে।


চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. এএসএম ফাতেহ্ আকরাম বলেন, জেলার ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার কারণে ঠান্ডা-কাঁশি, ডায়রিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্ত রোগী বৃদ্ধি পাচ্ছে। শীত মৌসুমে এসব রোগ থেকে প্রতিকার পেতে বাসি ও ঠাণ্ডা খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। টয়লেট করার পর সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত পরিস্কার করতে হবে। সেই সঙ্গে গরম কাপড় পরিধান করতে হবে।

চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা জানান, এ মৌসুমে বোরো বীজতলা লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৮১০ হেক্টর। অর্জন হয়েছে ১ হাজার ৯০৫ হেক্টর। কৃষকদের আমরা কুয়াশা শিশির বীজতলা থেকে সরিয়ে দিতে পরামর্শ দিয়েছি। জমিতে জমে থাকা অতিরিক্ত পানি বের করে দিতে বলছি।
এদিকে, চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন স্থানে শীতার্ত অসহায় ও দুস্থ মানুষের উষ্ণতা দিতে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে শীতার্তদের পাশে দাঁড়াতে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ। গতকাল শুক্রবার বিকেল চারটার দিকে আলুকদিয়া ইউনিয়নের রোমেলা খাতুন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় মাঠে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ এই শীতবস্ত্র বিতরণের আয়োজন করে। শীতবন্ত্র বিতরণ পূর্ব আলুকদিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা শান্তির সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার। তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় যুবলীগের নির্দেশে দেশব্যাপী গরীব শীতার্থ দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ অব্যহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের উদ্যোগেও শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ অব্যহত থাকবে।’

সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা যুবলীগ নেতা আজাদুল ইসলাম আজাদ, হাফিজুর রহমান হাফু, আরিফ হোসেন, আলমগীর আজম খোকা, মাসুদুর রহমান মাসুম, শেখ শাহি, দরুদ হোসেন, রামীম হাসান সৈকত, সামিউল শেখ সুইট, শেখ রাসেল, রবিউর হক মলি¬ক, কামাল হোসেন, আলুকদিয়া ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মোস্তাফিজুর রহমান হিরু, আসমাউল হক, শফিকুল ইসলাম, মনোয়ার হোসেন, হিরা মিয়া, সোহেল হোসেন, আজিম হোসেন, তরিকুল ইসলাম, আলামিন হোসেন, ওমরসানি, ইমন আলী, রুবেল হোসেন, হাসিব আলী, জিহাদ হোসেন, জয় মিয়া, পলাশ হোসেন, সেরেগুল ইসলাম, রাসেল হোসেন, রিফাত আলী, সুমন আলী, জুয়েল রানা প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন যুবলীগ নেতা আবু বকর সিদ্দীকি। আলোচনা শেষে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের পক্ষ থেকে প্রধান অতিথি নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার পাঁচশ শীতার্তদের মাঝে শীতবন্ত্র কম্বল বিতরণ করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গায় বইছে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ, খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা

আপলোড টাইম : ০৪:৩১:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৩

উষ্ণতা ছড়াতে জেলা যুবলীগের উদ্যোগে শীতার্তদের মধ্যে ৫ শ শীতবস্ত্র বিতরণ

 

সমীকরণ প্রতিবেদক:
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা। ভৌগলিক কারণে এ জেলায় বরাবরই শীতের সময় শীত এবং গরমের সময় গরম বেশি অনুভূত হয়। আবহাওয়া অফিস বলছে, হিমালয় থেকে আসা বায়ুর একটি অংশ শীতের সময় দেশের উত্তর-পশ্চিম অংশ চুয়াডাঙ্গা দিয়ে বয়ে যায়। যার কারণে এই হিমেল বাতাসে জেলায় শীতের তীব্রতা জানান দেয়। চলতি মৌসুমে দেশের প্রথম সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ১৫ ডিসেম্বর। এরপর থেকে এ জেলায় তাপমাত্রা কমতে শুরু করে। এ মৌসুমে জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দিনের রেকর্ড রয়েছে। সর্বশেষ ১২ জানুয়ারি প্রথম দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৩ ডিগ্রিতে চলে আসে। গতকাল শুক্রবার থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে জেলার ওপর দিয়ে। গতকাল আবহাওয়া অফিস সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করে ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ।

এদিকে, তীব্র শীতে বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষরা। সকালে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন তারা। শীতে ব্যহত হচ্ছে কৃষিকাজ। তীব্র ঠাণ্ডায় দেখা দিচ্ছে নানা রোগ। মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে আয় কমেছে শ্রমজীবী মানুষের। প্রকৃতির এমন বৈরি আচরণে কষ্ট ও দুর্ভোগ বেড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষের। ভোর থেকে কাজের সন্ধানে অপেক্ষা করেও মিলছে না কাজ। ফিরে যেতে হচ্ছে বাড়িতে। সরকারি সাহায্যের অপেক্ষায় আছেন তারা।

এদিকে, চুয়াডাঙ্গায় শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। ডায়রিয়া নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। মেঝ ও বারান্দায় রোগীদের চিকিৎসা সেবা নিতে হচ্ছে। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতলের শিশু ওয়ার্ডে ১৫ শয্যার বিপরীতে ৬১ শিশু ভর্তি রয়েছে। আর ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি আছে ৩১ জন। বাড়তি রোগীর চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ডাক্তার ও হাসপাতালের কর্মচারীদের।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল হাসান জানান, চুয়াডাঙ্গাতে শীতের সময় তীব্র শীত অনুভূত হয়। এর কারণ হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের ওপর এসময় উচ্চচাপ বলয় অবস্থান করে। উচ্চচাপ বলয় যেখানে থাকবে সেখানে শীত বেশি অনুভূত হবে।


চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. এএসএম ফাতেহ্ আকরাম বলেন, জেলার ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার কারণে ঠান্ডা-কাঁশি, ডায়রিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্ত রোগী বৃদ্ধি পাচ্ছে। শীত মৌসুমে এসব রোগ থেকে প্রতিকার পেতে বাসি ও ঠাণ্ডা খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। টয়লেট করার পর সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত পরিস্কার করতে হবে। সেই সঙ্গে গরম কাপড় পরিধান করতে হবে।

চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা জানান, এ মৌসুমে বোরো বীজতলা লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৮১০ হেক্টর। অর্জন হয়েছে ১ হাজার ৯০৫ হেক্টর। কৃষকদের আমরা কুয়াশা শিশির বীজতলা থেকে সরিয়ে দিতে পরামর্শ দিয়েছি। জমিতে জমে থাকা অতিরিক্ত পানি বের করে দিতে বলছি।
এদিকে, চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন স্থানে শীতার্ত অসহায় ও দুস্থ মানুষের উষ্ণতা দিতে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে শীতার্তদের পাশে দাঁড়াতে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ। গতকাল শুক্রবার বিকেল চারটার দিকে আলুকদিয়া ইউনিয়নের রোমেলা খাতুন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় মাঠে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ এই শীতবস্ত্র বিতরণের আয়োজন করে। শীতবন্ত্র বিতরণ পূর্ব আলুকদিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা শান্তির সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার। তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় যুবলীগের নির্দেশে দেশব্যাপী গরীব শীতার্থ দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ অব্যহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের উদ্যোগেও শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ অব্যহত থাকবে।’

সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা যুবলীগ নেতা আজাদুল ইসলাম আজাদ, হাফিজুর রহমান হাফু, আরিফ হোসেন, আলমগীর আজম খোকা, মাসুদুর রহমান মাসুম, শেখ শাহি, দরুদ হোসেন, রামীম হাসান সৈকত, সামিউল শেখ সুইট, শেখ রাসেল, রবিউর হক মলি¬ক, কামাল হোসেন, আলুকদিয়া ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মোস্তাফিজুর রহমান হিরু, আসমাউল হক, শফিকুল ইসলাম, মনোয়ার হোসেন, হিরা মিয়া, সোহেল হোসেন, আজিম হোসেন, তরিকুল ইসলাম, আলামিন হোসেন, ওমরসানি, ইমন আলী, রুবেল হোসেন, হাসিব আলী, জিহাদ হোসেন, জয় মিয়া, পলাশ হোসেন, সেরেগুল ইসলাম, রাসেল হোসেন, রিফাত আলী, সুমন আলী, জুয়েল রানা প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন যুবলীগ নেতা আবু বকর সিদ্দীকি। আলোচনা শেষে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের পক্ষ থেকে প্রধান অতিথি নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার পাঁচশ শীতার্তদের মাঝে শীতবন্ত্র কম্বল বিতরণ করেন।