ইপেপার । আজ সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দারকে নিয়ে সাধারণ মানুষের উক্তি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪২:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ অক্টোবর ২০২২
  • / ১৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: কথায় আছে ওস্তাদের মার শেষ রাতে। চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বহু অনুসারীর কাছে তিনি ওস্তাদ। কারো কাছে তিনি মেজো ভাই। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য সোলাইমান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি। গতকালের চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন এবং এই দুই সাংগঠনিক ইউনিটের নেতৃত্বে কে বা কারা আসবেন, তা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চুয়াডাঙ্গায় অনেক গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। কেউ কেউ মিরাক্কেলের মতই ভাগ বসাবেন পদে, এমনই শোনা যাচ্ছিল। শেষমেষ এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটে কাউন্সিল অধিবেশনের মধ্যদিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে এসছেন, তাঁরা সকলেই দীর্ঘদিনের আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। সদ্য নির্বাচিত সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রহমান বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শংকরচন্দ্র ইউপি চেয়ারম্যান। তিনি শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বপালন করছিলেন। এবং সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান মানিক আওয়ামী লীগের মনোনয়নে প্রথমবারের মতো কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। এছাড়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলাউদ্দীন হেলা দীর্ঘ ২২ বছর আওয়ামী লীগের সাথে আছেন। তিনি পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্বপালন করছিলেন। এবং সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন। মূল নেতৃত্বে আসা চারজনই দীর্ঘদিন ধরে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য সোলাইমান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপির অনুসারী। চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সোলাইমান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে লড়াই সংগ্রামের কথা মাথায় রেখেই দলের একনিষ্ঠ কর্মীদেরই চুয়াডাঙ্গা সদর ও পৌর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসলেন। নির্বাচিত এই চার নেতাই শুধু যে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত, তা নয়। তাঁরা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে পরিক্ষিত।
অবশেষে সব গুঞ্জনের অবসান ঘটিয়ে সম্মেলনের দ্বিতীয় বা কাউন্সিল অধিবেশন শেষে যখন নতুন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়, তখন উপস্থিত অনেকককেই বলতে শোনা যায়, ‘চুয়াডাঙ্গা জেলার রাজনীতিতে ছেলুন মিয়ার বাইরে কিছুই হয় না। কারণ ওস্তাদের মার শেষ রাতে।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দারকে নিয়ে সাধারণ মানুষের উক্তি

আপলোড টাইম : ০৯:৪২:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ অক্টোবর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক: কথায় আছে ওস্তাদের মার শেষ রাতে। চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বহু অনুসারীর কাছে তিনি ওস্তাদ। কারো কাছে তিনি মেজো ভাই। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য সোলাইমান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি। গতকালের চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন এবং এই দুই সাংগঠনিক ইউনিটের নেতৃত্বে কে বা কারা আসবেন, তা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চুয়াডাঙ্গায় অনেক গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। কেউ কেউ মিরাক্কেলের মতই ভাগ বসাবেন পদে, এমনই শোনা যাচ্ছিল। শেষমেষ এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটে কাউন্সিল অধিবেশনের মধ্যদিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে এসছেন, তাঁরা সকলেই দীর্ঘদিনের আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। সদ্য নির্বাচিত সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রহমান বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শংকরচন্দ্র ইউপি চেয়ারম্যান। তিনি শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বপালন করছিলেন। এবং সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান মানিক আওয়ামী লীগের মনোনয়নে প্রথমবারের মতো কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। এছাড়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলাউদ্দীন হেলা দীর্ঘ ২২ বছর আওয়ামী লীগের সাথে আছেন। তিনি পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্বপালন করছিলেন। এবং সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন। মূল নেতৃত্বে আসা চারজনই দীর্ঘদিন ধরে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য সোলাইমান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপির অনুসারী। চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সোলাইমান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে লড়াই সংগ্রামের কথা মাথায় রেখেই দলের একনিষ্ঠ কর্মীদেরই চুয়াডাঙ্গা সদর ও পৌর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসলেন। নির্বাচিত এই চার নেতাই শুধু যে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত, তা নয়। তাঁরা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে পরিক্ষিত।
অবশেষে সব গুঞ্জনের অবসান ঘটিয়ে সম্মেলনের দ্বিতীয় বা কাউন্সিল অধিবেশন শেষে যখন নতুন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়, তখন উপস্থিত অনেকককেই বলতে শোনা যায়, ‘চুয়াডাঙ্গা জেলার রাজনীতিতে ছেলুন মিয়ার বাইরে কিছুই হয় না। কারণ ওস্তাদের মার শেষ রাতে।’