ইপেপার । আজ সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

আলমডাঙ্গার সন্তান প্রকৌশলী মাসুম বিল্লাহ আর নেই

আলমডাঙ্গা অফিস:
  • আপলোড টাইম : ০৯:৫৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৩ বার পড়া হয়েছে

আলমডাঙ্গার সন্তান প্রকৌশলী মাসুম বিল্লাহ (৪৩) আর নেই। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন। গতকাল রোববার বিকেল চারটায় ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মাসুম বিল্লাহ আলমডাঙ্গা পৌর এলাকার গোবিন্দপুরের বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত খ. আনোয়ারুল বশীর মুকুলের বড় ছেলে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় দারুস ঈদগাহ ময়দানে জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হবে।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, প্রায় এক বছরের অধিক সময় ধরে দূরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসারে ভুগছিলেন তিনি। তার মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। প্রকৌশলী মাসুম বিল্লাহ চট্টগ্রামে জিপিএইচ ইস্পাতে এজিএম হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ব্যক্তি জীবনে অত্যন্ত সৎ দক্ষ মেধাবী হিসেবে তার পরিচিতি ছিল।
মাসুম বিল্লাহ দৈনিক সময়ের সমীকরণ পত্রিকার আলমডাঙ্গা ব্যুরো প্রধান খন্দকার হামিদুল ইসলামের ফুপাতো ভাইয়ের ছেলে। মৃত্যুকালে মাসুম বিল্লাহ স্ত্রী, একটি পুত্র সন্তান, মা, ভাই-বোনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

আলমডাঙ্গার সন্তান প্রকৌশলী মাসুম বিল্লাহ আর নেই

আপলোড টাইম : ০৯:৫৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

আলমডাঙ্গার সন্তান প্রকৌশলী মাসুম বিল্লাহ (৪৩) আর নেই। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন। গতকাল রোববার বিকেল চারটায় ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মাসুম বিল্লাহ আলমডাঙ্গা পৌর এলাকার গোবিন্দপুরের বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত খ. আনোয়ারুল বশীর মুকুলের বড় ছেলে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় দারুস ঈদগাহ ময়দানে জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হবে।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, প্রায় এক বছরের অধিক সময় ধরে দূরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসারে ভুগছিলেন তিনি। তার মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। প্রকৌশলী মাসুম বিল্লাহ চট্টগ্রামে জিপিএইচ ইস্পাতে এজিএম হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ব্যক্তি জীবনে অত্যন্ত সৎ দক্ষ মেধাবী হিসেবে তার পরিচিতি ছিল।
মাসুম বিল্লাহ দৈনিক সময়ের সমীকরণ পত্রিকার আলমডাঙ্গা ব্যুরো প্রধান খন্দকার হামিদুল ইসলামের ফুপাতো ভাইয়ের ছেলে। মৃত্যুকালে মাসুম বিল্লাহ স্ত্রী, একটি পুত্র সন্তান, মা, ভাই-বোনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।