আলমডাঙ্গার সব ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ১৬ শ কম্বল প্রদান করেছেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন। গতকাল শুক্রবার বিকেলে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে পৌর ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের হাতে ১শ করে ১ হাজার ৬ শ কম্বল তুলে দেন তিনি। প্রত্যেক ইউনিয়ন ও পৌর আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ শীতার্তদের মধ্যে এসব কম্বল বিতরণ করবেন বলে জানা গেছে।

এসময় এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার বলেন, এবছর শীতের প্রকোপ বেশি। তাই সমাজের বিত্তবানরা সকলে অসহায় দরিদ্র শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান। দলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘দলীয়ভাবে আপনারা যে শীতবস্ত্র পেলেন, সেটা সঠিকভাবে বাছাই করে যারা প্রকৃত পাবার মতো, তাদের হাতে তুলে দেবেন। এর সাথে সম্ভব হলে আপনাদের যাদের সক্ষমতা আছে, তারা নিজস্ব অর্থায়নে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াবেন।’

কম্বল প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সাবেক পৌর মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, আলমডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র আলহাজ্ব হাসান কাদির গনু, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী মাস্টার, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন, চুয়াডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন হেলা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান হেলাল উদ্দিন, আলমডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আমিরুল ইসলাম মণ্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব লিয়াকত আলী লিপু মোল্লা, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী খালেদুর অরুন, উপ-প্রচার সম্পাদক মাসুদ রানা তুহিন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মতিয়ার রহমান ফারুক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান পিণ্টু, দপ্তর সম্পাদক সামুদ সালেন উৎপল, সাবেক পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সালমুন আহমেদ ডন, কুমারী ইউনিয়ন আওমী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান আবু সাঈদ পিণ্টু, ডাউকি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান তরিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান, বেলগাছি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান চঞ্চল, আব্দুল মালেক, উপজলার ১৩টি ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীবৃন্দ।