ইপেপার । আজ শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

অজ্ঞান পাটির খপ্পরে কাঁচামাল ব্যবসায়ী

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:৪৮:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুন ২০২২
  • / ২১ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন: বরিশাল থেকে চুয়াডাঙ্গা আসার পথে এক কাঁচামাল ব্যবসায়ী অজ্ঞান পাটির খপ্পরে পড়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গায় বাসটি পৌছালো বাসের হেলপার বাস থেকে নামিয়ে দিলে স্থানীরা তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ভর্তি করে নেন। আহত বৃদ্ধ মোশারফ হাওলাদার (৫৫), বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ভরপাশা ইউনিয়নের দুধল মৌ গ্রামের মৃত কেরামত হাওলাদারের ছেলে।

আহত মোশারেফ বলেন, আমি শনিবার বাসা থেকে সকাল ১০টার সময় বাসে করে ফরিদপুরে আসি। রোববার সকাল ৯টার দিকে ফরিদপুর থেকে আবার বাসে করে চুয়াডাঙ্গা রওনা হই। আমি ফরিদপুর থেকে কিছু পথ আসার পর আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। জ্ঞান ফিরে আসলে দেখি আমি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় রয়েছি। তিনি আরো বলেন, চুয়াডাঙ্গার ভালাইপুরে কাচামাল কিনার জন্য ২০ হাজার টাকা আনছিলাম। আমার কাছে থাকা টাকা এবং মোবাইল অজ্ঞান পার্টিরা নিয়ে গেছে।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. আব্দুল কাদের বলেন, মোশারেফ এখন শঙ্কামুক্ত। তাকে চেতনানাশক জাতীয় কিছু মিশিয়ে খাওয়ানো হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ভর্তি করে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

অজ্ঞান পাটির খপ্পরে কাঁচামাল ব্যবসায়ী

আপলোড টাইম : ০২:৪৮:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুন ২০২২

সমীকরণ প্রতিবেদন: বরিশাল থেকে চুয়াডাঙ্গা আসার পথে এক কাঁচামাল ব্যবসায়ী অজ্ঞান পাটির খপ্পরে পড়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গায় বাসটি পৌছালো বাসের হেলপার বাস থেকে নামিয়ে দিলে স্থানীরা তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ভর্তি করে নেন। আহত বৃদ্ধ মোশারফ হাওলাদার (৫৫), বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ভরপাশা ইউনিয়নের দুধল মৌ গ্রামের মৃত কেরামত হাওলাদারের ছেলে।

আহত মোশারেফ বলেন, আমি শনিবার বাসা থেকে সকাল ১০টার সময় বাসে করে ফরিদপুরে আসি। রোববার সকাল ৯টার দিকে ফরিদপুর থেকে আবার বাসে করে চুয়াডাঙ্গা রওনা হই। আমি ফরিদপুর থেকে কিছু পথ আসার পর আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। জ্ঞান ফিরে আসলে দেখি আমি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় রয়েছি। তিনি আরো বলেন, চুয়াডাঙ্গার ভালাইপুরে কাচামাল কিনার জন্য ২০ হাজার টাকা আনছিলাম। আমার কাছে থাকা টাকা এবং মোবাইল অজ্ঞান পার্টিরা নিয়ে গেছে।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. আব্দুল কাদের বলেন, মোশারেফ এখন শঙ্কামুক্ত। তাকে চেতনানাশক জাতীয় কিছু মিশিয়ে খাওয়ানো হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ভর্তি করে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।