চুয়াডাঙ্গা ০১:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৯ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কালিদাসপুর স্টুডিও’র মধ্যে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে গণধোলাই নাগদাহ ও খাসকররা ইউনিয়ন আ.লীগের কর্মী সভায় এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার কলেজিয়েট স্কুলের উপাধ্যক্ষ শামিম রেজার ৫২তম জন্মবার্ষিকী পালন বারাদী ইউনিয়নে গণসংযোগ, পথসভা ও লিফলেট বিতরণকালে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে স্বেচ্ছাসেবকদের বিরুদ্ধে রোগীর স্বজনের অভিযোগ আলমডাঙ্গায় পুত্রবধূর বটির কোপে শাশুড়ি জখম বাংলাদেশিদের ওপর মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া নিউজিল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ মার্কিন ভিসানীতি নিয়ে পুলিশ-আমলা-বিচারাঙ্গন সবার মধ্যে আতঙ্ক আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা

নির্বাচনের পুরনো ছক, টানা কর্মসূচিতে যাচ্ছে বিরোধীরা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:২০:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৬ বার পড়া হয়েছে
সময়ের সমীকরণ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সমীকরণ প্রতিবেদন:
অনড় সরকার। আমলে নেয়া হচ্ছে না কোনো চাপই। পরিস্থিতি যাই দাঁড়াক আগে নির্বাচন হোক, পরে দেখা যাবে কী হয়! বিএনপি না আসলেও কিছু যায় আসে না-শাসক দলের অন্দরমহলে আলোচনা এমনই। মানবাধিকার সংগঠন অধিকার’র দুই শীর্ষ কর্মকর্তার সাজার রায়ও আগামী দিনের রাজনীতির জন্য ইঙ্গিতবহ। এমনিতে আদালতপাড়া ভীষণ ব্যস্ত। প্রতিদিনই শুনানি হচ্ছে বিরোধী নেতাদের মামলার। সাজার রায় মাথায় নিয়ে দেশ ছেড়েছেন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। আমান উল্লাহ আমানের ঠাঁই হয়েছে কারাগারে। এই পরিস্থিতিতে বিরোধী শিবিরের কাছে সময় একেবারেই কম। বিএনপি’র সহযোগী তিন সংগঠনের রোডমার্চ শুরু হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বার্তা দিয়েছেন, সরকার পতনের মধ্যদিয়েই রোডমার্চ শেষ হবে। এক-দুইদিনের মধ্যেই যুগপৎ আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি। সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে পুরো অক্টোবর মাস জুড়ে টানা কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা চলছে বিএনপি’র মধ্যে। যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর লিয়াজোঁ কমিটির নেতারাও এ নিয়ে কথা বলছেন। মহাসমাবেশ, ঘেরাও, অবস্থান, রোডমার্চের মধ্যে কর্মসূচি আসতে পারে। জামায়াতও আলাদাভাবে মাঠে থাকবে। ইসলামী আন্দোলন অক্টোবরের শুরুতে বড় ধরনের সমাবেশ করতে পারে। ভিন্ন দাবিতে মাঠে নামতে পারে হেফাজতও।
গত কয়েকমাস ধরেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে সরব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা দুনিয়া। যুক্তরাষ্ট্র এরইমধ্যে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। এর অগ্রগতি নিয়েও নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। সর্বশেষ ইউরোপীয় পার্লামেন্ট বাংলাদেশের মানবাধিকার ও নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে একটি প্রস্তাব পাস করেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশ সরকারকে এ ব্যাপারে এখনই সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। চীন ও রাশিয়া নির্বাচনকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় মনে করে। এ নিয়ে দেশ দুটি প্রকাশ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করেছে। জবাব এসেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর থেকেও। অধিকার’র শীর্ষ কর্মকর্তা আদিলুর রহমান খান শুভ্র এবং নাসির উদ্দিন এলানের বিরুদ্ধে দুই বছরের সাজার রায় পরিস্থিতি আরও খারাপ করেছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলো এবং পশ্চিমা দুনিয়া এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, পুরো বিষয়টি সরকারের অনড় পলিসির ইঙ্গিত দেয়। নির্বাচন কমিশন এরইমধ্যে বলেছে, রাজনৈতিক সংকট রাজনীতিবিদদেরই সমাধান করতে হবে। রাজনীতি যখন সংঘাতমুখোর তখন শাসক দলের নীতিনির্ধারকরা এ নিয়ে কী ভাবছেন? উচ্চ পর্যায়ের একাধিক সূত্র বলছে, সরকারি দলের নেতারা মনে করেন তাদের ওপর দেশীয় বা আন্তর্জাতিক বড় কোনো চাপ নেই। বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকার নির্বাচন করতে সক্ষম। তত্ত্বাবধায়ক সরকার হবে না। এতে বিএনপি নির্বাচনে না এলেও তাদের কোনো আপত্তি নেই। শাসক দলের নীতিনির্ধারকরা মনে করেন, নির্বাচন হয়ে গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। তখন আমেরিকা বা পশ্চিমা দুনিয়া কোনো ব্যবস্থা নিলেও তা মোকাবিলা করা যাবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে বিরোধী নেতাদের মামলা নিষ্পত্তির গতি আরও বাড়তে পারে বলে একাধিক সূত্র দাবি করছে।
অন্যদিকে, বিএনপি নেতারা মনে করেন, রাজপথে আন্দোলন জোরদার করা গেলে আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়বে। আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে তারা আন্দোলনের চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে চায়। এজন্য প্রতিনিয়তই কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এবং তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মতবিনিময়ে কর্মসূচির বিষয়ে নেতাকর্মীদের মতামত নেয়া হচ্ছে এবং তারেক রহমানও তার নিজের মতামত জানাচ্ছেন। বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, একদফা দাবিতে বিএনপি’র আন্দোলন চলমান রয়েছে। এখন সবার সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী র্কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, রোডমার্চ কর্মসূচি আপাতত দুইদিন হবে। এরপরে পর্যায়ক্রমে কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এক নেতা বলেন, আন্তর্জাতিক রাজনীতির যে সমীকরণ এতে সরকারের পক্ষে এবার একতরফা নির্বাচন করা সম্ভব হবে না বলেই বিএনপি’র শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করেন। ২০১৪ সালের পরিস্থিতি এবং বর্তমান পরিস্থিতি এক নয় বলেও তিনি মন্তব্য করেন। বিএনপি নেতাদের মূল্যায়ন হচ্ছে, তাদের কর্মসূচিতে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিচ্ছেন। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যখন অ্যাকশনে নামে তখন আর মাঠে বিপুল উপস্থিতি থাকছে না। এবার এ বিষয়েই সবচেয়ে বেশি জোর দেয়া হচ্ছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, আগামী তিন থেকে সাড়ে তিন মাস প্রতিটি দিনই রাজনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ঘিরে আন্তর্জাতিক বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের তৎপরতাও স্পষ্ট। রাজনৈতিক দলগুলো চেষ্টা করছে তাদের অবস্থান থেকে সুবিধা নিতে। এটি বলা যায়, ইতিহাসের এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

নির্বাচনের পুরনো ছক, টানা কর্মসূচিতে যাচ্ছে বিরোধীরা

আপডেট সময় : ০৯:২০:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সমীকরণ প্রতিবেদন:
অনড় সরকার। আমলে নেয়া হচ্ছে না কোনো চাপই। পরিস্থিতি যাই দাঁড়াক আগে নির্বাচন হোক, পরে দেখা যাবে কী হয়! বিএনপি না আসলেও কিছু যায় আসে না-শাসক দলের অন্দরমহলে আলোচনা এমনই। মানবাধিকার সংগঠন অধিকার’র দুই শীর্ষ কর্মকর্তার সাজার রায়ও আগামী দিনের রাজনীতির জন্য ইঙ্গিতবহ। এমনিতে আদালতপাড়া ভীষণ ব্যস্ত। প্রতিদিনই শুনানি হচ্ছে বিরোধী নেতাদের মামলার। সাজার রায় মাথায় নিয়ে দেশ ছেড়েছেন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। আমান উল্লাহ আমানের ঠাঁই হয়েছে কারাগারে। এই পরিস্থিতিতে বিরোধী শিবিরের কাছে সময় একেবারেই কম। বিএনপি’র সহযোগী তিন সংগঠনের রোডমার্চ শুরু হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বার্তা দিয়েছেন, সরকার পতনের মধ্যদিয়েই রোডমার্চ শেষ হবে। এক-দুইদিনের মধ্যেই যুগপৎ আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি। সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে পুরো অক্টোবর মাস জুড়ে টানা কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা চলছে বিএনপি’র মধ্যে। যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর লিয়াজোঁ কমিটির নেতারাও এ নিয়ে কথা বলছেন। মহাসমাবেশ, ঘেরাও, অবস্থান, রোডমার্চের মধ্যে কর্মসূচি আসতে পারে। জামায়াতও আলাদাভাবে মাঠে থাকবে। ইসলামী আন্দোলন অক্টোবরের শুরুতে বড় ধরনের সমাবেশ করতে পারে। ভিন্ন দাবিতে মাঠে নামতে পারে হেফাজতও।
গত কয়েকমাস ধরেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে সরব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা দুনিয়া। যুক্তরাষ্ট্র এরইমধ্যে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। এর অগ্রগতি নিয়েও নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। সর্বশেষ ইউরোপীয় পার্লামেন্ট বাংলাদেশের মানবাধিকার ও নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে একটি প্রস্তাব পাস করেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশ সরকারকে এ ব্যাপারে এখনই সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। চীন ও রাশিয়া নির্বাচনকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় মনে করে। এ নিয়ে দেশ দুটি প্রকাশ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করেছে। জবাব এসেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর থেকেও। অধিকার’র শীর্ষ কর্মকর্তা আদিলুর রহমান খান শুভ্র এবং নাসির উদ্দিন এলানের বিরুদ্ধে দুই বছরের সাজার রায় পরিস্থিতি আরও খারাপ করেছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলো এবং পশ্চিমা দুনিয়া এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, পুরো বিষয়টি সরকারের অনড় পলিসির ইঙ্গিত দেয়। নির্বাচন কমিশন এরইমধ্যে বলেছে, রাজনৈতিক সংকট রাজনীতিবিদদেরই সমাধান করতে হবে। রাজনীতি যখন সংঘাতমুখোর তখন শাসক দলের নীতিনির্ধারকরা এ নিয়ে কী ভাবছেন? উচ্চ পর্যায়ের একাধিক সূত্র বলছে, সরকারি দলের নেতারা মনে করেন তাদের ওপর দেশীয় বা আন্তর্জাতিক বড় কোনো চাপ নেই। বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকার নির্বাচন করতে সক্ষম। তত্ত্বাবধায়ক সরকার হবে না। এতে বিএনপি নির্বাচনে না এলেও তাদের কোনো আপত্তি নেই। শাসক দলের নীতিনির্ধারকরা মনে করেন, নির্বাচন হয়ে গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। তখন আমেরিকা বা পশ্চিমা দুনিয়া কোনো ব্যবস্থা নিলেও তা মোকাবিলা করা যাবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে বিরোধী নেতাদের মামলা নিষ্পত্তির গতি আরও বাড়তে পারে বলে একাধিক সূত্র দাবি করছে।
অন্যদিকে, বিএনপি নেতারা মনে করেন, রাজপথে আন্দোলন জোরদার করা গেলে আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়বে। আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে তারা আন্দোলনের চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে চায়। এজন্য প্রতিনিয়তই কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এবং তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মতবিনিময়ে কর্মসূচির বিষয়ে নেতাকর্মীদের মতামত নেয়া হচ্ছে এবং তারেক রহমানও তার নিজের মতামত জানাচ্ছেন। বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, একদফা দাবিতে বিএনপি’র আন্দোলন চলমান রয়েছে। এখন সবার সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী র্কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, রোডমার্চ কর্মসূচি আপাতত দুইদিন হবে। এরপরে পর্যায়ক্রমে কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এক নেতা বলেন, আন্তর্জাতিক রাজনীতির যে সমীকরণ এতে সরকারের পক্ষে এবার একতরফা নির্বাচন করা সম্ভব হবে না বলেই বিএনপি’র শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করেন। ২০১৪ সালের পরিস্থিতি এবং বর্তমান পরিস্থিতি এক নয় বলেও তিনি মন্তব্য করেন। বিএনপি নেতাদের মূল্যায়ন হচ্ছে, তাদের কর্মসূচিতে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিচ্ছেন। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যখন অ্যাকশনে নামে তখন আর মাঠে বিপুল উপস্থিতি থাকছে না। এবার এ বিষয়েই সবচেয়ে বেশি জোর দেয়া হচ্ছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, আগামী তিন থেকে সাড়ে তিন মাস প্রতিটি দিনই রাজনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ঘিরে আন্তর্জাতিক বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের তৎপরতাও স্পষ্ট। রাজনৈতিক দলগুলো চেষ্টা করছে তাদের অবস্থান থেকে সুবিধা নিতে। এটি বলা যায়, ইতিহাসের এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।