চুয়াডাঙ্গা ০২:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৯ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কালিদাসপুর স্টুডিও’র মধ্যে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে গণধোলাই নাগদাহ ও খাসকররা ইউনিয়ন আ.লীগের কর্মী সভায় এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার কলেজিয়েট স্কুলের উপাধ্যক্ষ শামিম রেজার ৫২তম জন্মবার্ষিকী পালন বারাদী ইউনিয়নে গণসংযোগ, পথসভা ও লিফলেট বিতরণকালে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে স্বেচ্ছাসেবকদের বিরুদ্ধে রোগীর স্বজনের অভিযোগ আলমডাঙ্গায় পুত্রবধূর বটির কোপে শাশুড়ি জখম বাংলাদেশিদের ওপর মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া নিউজিল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ মার্কিন ভিসানীতি নিয়ে পুলিশ-আমলা-বিচারাঙ্গন সবার মধ্যে আতঙ্ক আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা

কুষ্টিয়ায় খুনের পর অ্যাস্বুলেন্সযোগে চুয়াডাঙ্গায় এনে লাশ গুম, তিন আসামির স্বীকরোক্তি

নিখোঁজের ১৯ দিন পর ইজিবাইক চালকের হাড়গোড় উদ্ধার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:২১:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৫৩ বার পড়া হয়েছে
সময়ের সমীকরণ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজস্ব প্রতিবেদক: জীবিকার তাগিদে বের হয়ে ১৯ দিন আগে কুষ্টিয়া থেকে নিখোঁজ হওয়া ইজিবাইকচালক সবুজ মণ্ডলের (৩০) হাড়গোড় চুয়াডাঙ্গা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে পৌর এলাকার ঘোড়ামারা ব্রিজের অদূরে রাস্তার পাশের একটি ঝোপ থেকে সবুজ মণ্ডলের হাড়গোড় উদ্ধার হয়। এর আগে গত বুধবার কারাগারে থাকা ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের দুই সদস্য বাচ্চু ও তুষারকে পুলিশ রিমান্ডে নেয়। রিমান্ডে তারা সবুজকে হত্যার কথা স্বীকার করে এবং জনি নামের এক অ্যাম্বুলেন্স চালকও লাশ গুমসহ হত্যায় জড়িত আছে বলে জানায়। গ্রেপ্তার তিন আসামির স্বীকারোক্তির পর ঘোড়ামারা ব্রিজের অদূরে তাদের দেখানো স্থান থেকে ইজিবাইক চালক সবুজ মণ্ডলের হাড়গোড় ও পোশাক উদ্ধার হয়। নিহত সবুজ মণ্ডল কুষ্টিয়া পৌর এলাকার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বারাদী গ্রামের মৃত বাচ্চু মণ্ডলের ছেলে। হত্যা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ও গ্রেপ্তারকৃত তিন আসামিরা হলেন- বারখাদা গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে জনি হোসেন (২৮), একই থানার কানাবিল বারাদি গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে তুষার ইসলাম (২১) ও মিরপুর থানার চারুলিয়া গ্রামের সারোয়ার প্রামাণিকের ছেলে বাচ্চু পরামাণিক (২৬)।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ইজিবাইক চালক সবুজ মণ্ডল নিখোঁজের ঘটনায় গত ২০ আগস্ট তার মা রেহেনা খাতুন ছেলের ছবি নিয়ে কুষ্টিয়া সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। জিডির সূত্র ধরে ঘটনাটির তদন্ত শুরু করে কুষ্টিয়া জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি-পুলিশ)। তদন্তের স্বার্থে কারাগারে থাকা ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের দুই সদস্য বাচ্চু ও তুষারকে গত বুধবার রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে বাচ্চু ও তুষার দুজনই সবুজ হত্যার ঘটনার বিষয়ে জানেন ও অ্যাম্বুলেন্স চালক জনি তাদের সঙ্গে জড়িত আছে বলে জানায়। ওইরাতেই জনিকে গ্রেপ্তার করা হয়। রিমান্ডে তিনজনকে মুখোমুখি করা হলে সবাই ঘটনার সঙ্গে নিজেদের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। এবং তারা যেভাবে ইজিবাইকটি ভাড়ার পর চালক সবুজকে হত্যা এবং চুয়াডাঙ্গায় লাশ ফেলে রেখে যায়, তার সকল ঘটনা বর্ণনা করে। পরে কুষ্টিয়া মিরপুর সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুল খালেক লাশ উদ্ধারে অভিযানে নামেন। চুয়াডাঙ্গা সদর থানাধীন ঘোড়ামারা এলাকায় আসামিদের দেখানো স্থান থেকেই সবুজ মণ্ডলের হাড়গোড় উদ্ধার হয়।

নিহত সবুজের চাচা রাশিদুল ইসলাম বলেন, ‘ইজিবাইক চালিয়ে সংসারের সকল ব্যয়ভার বহন করতো সবুজ। জীবিকার তাগিদে গত ১৯ আগস্ট সকালে ইজিবাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয় সে। সারাদিন পেরিয়ে রাতেও ফিরে না আসায় তাঁর মাসহ পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন স্থানে তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে। কিন্তু কোনো খোঁজ না পেয়ে পরদিন এ ঘটনায় সবুজের মা রেহেনা খাতুন কুষ্টিয়া সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এরপর থেকে প্রতিদিন ছেলের সন্ধ্যানে থানাসহ বিভিন্ন মানুষের কাছে ছুটে বেড়াচ্ছিলেন রেহেনা খাতুন। এরই মধ্যে আজ (গতকাল) পুলিশ জানায় সবুজ ১৯ দিন আগেই খুন হয়েছে। খুনিরা তার লাশ চুয়াডাঙ্গায় ফেলে এসেছে। এবং সনাক্তের জন্য আমাদেরকে তাদের সঙ্গে চুয়াডাঙ্গায় যেতে হবে। বিকেলে চুয়াডাঙ্গায় এলে পুলিশ রাস্তার পাশের একটি ঝোপ থেকে হাড়গোড় ও পোশাক উদ্ধার করে। নিখোঁজের দিন সবুজের পরণে থাকা লাল গেঞ্জি ও লুঙ্গি দেখে লাশের কঙ্কাল বলে সনাক্ত করা হয়।’

জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (মিরপুর সার্কেল) আব্দুল খালেক জানান, ইজিবাইক চালক সবুজ নিখোঁজের ঘটনায় সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি পাওয়ার পর এর তদন্ত শুরু করা হয়। তদন্তের স্বার্থে এর আগে পৃথক ঘটনায় আরেক ইজিবাইক চালকের লাশ উদ্ধারের মামলায় কারাবন্দী বাচ্চু ও তুষারকে গত বুধবার মিরপুর থানায় রিমান্ডে আনা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে বাচ্চু ও তুষার ইজিবাইক চালক সবুজ মণ্ডলকে হত্যা ও তাদের সহযোগী হিসেবে অ্যাম্বুলেন্স চালক জনির নাম জানান। রাতেই জনিকে গ্রেপ্তার করে থানায় নেওয়া হয়। পরে তিনজনকে মুখোমুখি করা হলে সবুজ হত্যার সঙ্গে নিজেদের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। তারা জানান, প্রথমে ইজিবাইক ভাড়া নেওয়ার কথা বলে তারা সবুজকে কুষ্টিয়া শহরের ত্রিমোহনী এলাকায় একটি বাড়িতে নিয়ে খুন করে। খুনের পর লাশ গুম করতে তা বস্তায় ভরে অ্যাম্বুলেন্সযোগে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ঘোড়ামারায় রাস্তার পাশের একটি ঝোপের মধ্যে ফেলে যায়। কুষ্টিয়া সদর থানায় করা সাধারণ ডায়েরিটি হত্যা মামলায় রূপান্তরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আনিসুজ্জামান লালন বলেন, ‘কুষ্টিয়ায় এক ইজিবাইক চালককে খুনের পর লাশটি বস্তায় ভরে চুয়াডাঙ্গা সদর থানাধীন ঘোড়ামারা ব্রিজের অদূরে ফেলে যায় ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের সদস্যরা। আসামিদের স্বীকারোক্তিতে নিহত ব্যক্তির দেহবাশেষ উদ্ধার করা হয়েছে। সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কুষ্টিয়ায় খুনের পর অ্যাস্বুলেন্সযোগে চুয়াডাঙ্গায় এনে লাশ গুম, তিন আসামির স্বীকরোক্তি

নিখোঁজের ১৯ দিন পর ইজিবাইক চালকের হাড়গোড় উদ্ধার

আপডেট সময় : ১০:২১:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: জীবিকার তাগিদে বের হয়ে ১৯ দিন আগে কুষ্টিয়া থেকে নিখোঁজ হওয়া ইজিবাইকচালক সবুজ মণ্ডলের (৩০) হাড়গোড় চুয়াডাঙ্গা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে পৌর এলাকার ঘোড়ামারা ব্রিজের অদূরে রাস্তার পাশের একটি ঝোপ থেকে সবুজ মণ্ডলের হাড়গোড় উদ্ধার হয়। এর আগে গত বুধবার কারাগারে থাকা ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের দুই সদস্য বাচ্চু ও তুষারকে পুলিশ রিমান্ডে নেয়। রিমান্ডে তারা সবুজকে হত্যার কথা স্বীকার করে এবং জনি নামের এক অ্যাম্বুলেন্স চালকও লাশ গুমসহ হত্যায় জড়িত আছে বলে জানায়। গ্রেপ্তার তিন আসামির স্বীকারোক্তির পর ঘোড়ামারা ব্রিজের অদূরে তাদের দেখানো স্থান থেকে ইজিবাইক চালক সবুজ মণ্ডলের হাড়গোড় ও পোশাক উদ্ধার হয়। নিহত সবুজ মণ্ডল কুষ্টিয়া পৌর এলাকার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বারাদী গ্রামের মৃত বাচ্চু মণ্ডলের ছেলে। হত্যা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ও গ্রেপ্তারকৃত তিন আসামিরা হলেন- বারখাদা গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে জনি হোসেন (২৮), একই থানার কানাবিল বারাদি গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে তুষার ইসলাম (২১) ও মিরপুর থানার চারুলিয়া গ্রামের সারোয়ার প্রামাণিকের ছেলে বাচ্চু পরামাণিক (২৬)।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ইজিবাইক চালক সবুজ মণ্ডল নিখোঁজের ঘটনায় গত ২০ আগস্ট তার মা রেহেনা খাতুন ছেলের ছবি নিয়ে কুষ্টিয়া সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। জিডির সূত্র ধরে ঘটনাটির তদন্ত শুরু করে কুষ্টিয়া জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি-পুলিশ)। তদন্তের স্বার্থে কারাগারে থাকা ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের দুই সদস্য বাচ্চু ও তুষারকে গত বুধবার রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে বাচ্চু ও তুষার দুজনই সবুজ হত্যার ঘটনার বিষয়ে জানেন ও অ্যাম্বুলেন্স চালক জনি তাদের সঙ্গে জড়িত আছে বলে জানায়। ওইরাতেই জনিকে গ্রেপ্তার করা হয়। রিমান্ডে তিনজনকে মুখোমুখি করা হলে সবাই ঘটনার সঙ্গে নিজেদের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। এবং তারা যেভাবে ইজিবাইকটি ভাড়ার পর চালক সবুজকে হত্যা এবং চুয়াডাঙ্গায় লাশ ফেলে রেখে যায়, তার সকল ঘটনা বর্ণনা করে। পরে কুষ্টিয়া মিরপুর সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুল খালেক লাশ উদ্ধারে অভিযানে নামেন। চুয়াডাঙ্গা সদর থানাধীন ঘোড়ামারা এলাকায় আসামিদের দেখানো স্থান থেকেই সবুজ মণ্ডলের হাড়গোড় উদ্ধার হয়।

নিহত সবুজের চাচা রাশিদুল ইসলাম বলেন, ‘ইজিবাইক চালিয়ে সংসারের সকল ব্যয়ভার বহন করতো সবুজ। জীবিকার তাগিদে গত ১৯ আগস্ট সকালে ইজিবাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয় সে। সারাদিন পেরিয়ে রাতেও ফিরে না আসায় তাঁর মাসহ পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন স্থানে তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে। কিন্তু কোনো খোঁজ না পেয়ে পরদিন এ ঘটনায় সবুজের মা রেহেনা খাতুন কুষ্টিয়া সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এরপর থেকে প্রতিদিন ছেলের সন্ধ্যানে থানাসহ বিভিন্ন মানুষের কাছে ছুটে বেড়াচ্ছিলেন রেহেনা খাতুন। এরই মধ্যে আজ (গতকাল) পুলিশ জানায় সবুজ ১৯ দিন আগেই খুন হয়েছে। খুনিরা তার লাশ চুয়াডাঙ্গায় ফেলে এসেছে। এবং সনাক্তের জন্য আমাদেরকে তাদের সঙ্গে চুয়াডাঙ্গায় যেতে হবে। বিকেলে চুয়াডাঙ্গায় এলে পুলিশ রাস্তার পাশের একটি ঝোপ থেকে হাড়গোড় ও পোশাক উদ্ধার করে। নিখোঁজের দিন সবুজের পরণে থাকা লাল গেঞ্জি ও লুঙ্গি দেখে লাশের কঙ্কাল বলে সনাক্ত করা হয়।’

জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (মিরপুর সার্কেল) আব্দুল খালেক জানান, ইজিবাইক চালক সবুজ নিখোঁজের ঘটনায় সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি পাওয়ার পর এর তদন্ত শুরু করা হয়। তদন্তের স্বার্থে এর আগে পৃথক ঘটনায় আরেক ইজিবাইক চালকের লাশ উদ্ধারের মামলায় কারাবন্দী বাচ্চু ও তুষারকে গত বুধবার মিরপুর থানায় রিমান্ডে আনা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে বাচ্চু ও তুষার ইজিবাইক চালক সবুজ মণ্ডলকে হত্যা ও তাদের সহযোগী হিসেবে অ্যাম্বুলেন্স চালক জনির নাম জানান। রাতেই জনিকে গ্রেপ্তার করে থানায় নেওয়া হয়। পরে তিনজনকে মুখোমুখি করা হলে সবুজ হত্যার সঙ্গে নিজেদের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। তারা জানান, প্রথমে ইজিবাইক ভাড়া নেওয়ার কথা বলে তারা সবুজকে কুষ্টিয়া শহরের ত্রিমোহনী এলাকায় একটি বাড়িতে নিয়ে খুন করে। খুনের পর লাশ গুম করতে তা বস্তায় ভরে অ্যাম্বুলেন্সযোগে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ঘোড়ামারায় রাস্তার পাশের একটি ঝোপের মধ্যে ফেলে যায়। কুষ্টিয়া সদর থানায় করা সাধারণ ডায়েরিটি হত্যা মামলায় রূপান্তরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আনিসুজ্জামান লালন বলেন, ‘কুষ্টিয়ায় এক ইজিবাইক চালককে খুনের পর লাশটি বস্তায় ভরে চুয়াডাঙ্গা সদর থানাধীন ঘোড়ামারা ব্রিজের অদূরে ফেলে যায় ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের সদস্যরা। আসামিদের স্বীকারোক্তিতে নিহত ব্যক্তির দেহবাশেষ উদ্ধার করা হয়েছে। সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে।’