ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

চুয়াডাঙ্গায় ভুলু হত্যা মামালায় ৪ ছাত্রলীগ কর্মী কারাগারে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:১৯:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জানুয়ারী ২০১৭
  • / ৩৮৩ বার পড়া হয়েছে

xfdser

শহর প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রলীগ কর্মী হানিফুর রহমান ভুলু হত্যা মামলায় চার ছাত্রলীগ কর্মীকে জেল হাজতে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে আলোচিত এ হত্যা মামালায় ছাত্রলীগ কর্মী শাওন, সজিব, মোহাম্মদ আলী ও সারাফাত চুয়াডাঙ্গার আমলী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন। বিজ্ঞ বিচারক আব্দুল হালিম তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ১২ মার্চ শহরের ফেরিঘাট রোড এলাকায় ছাত্রলীগ কর্মী ভুলুসহ দুইজনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে দুর্বৃত্তরা। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে এদের মধ্যে হানিফুর রহমান ভুলুর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে এহত্যাকা-ের ঘটনা ঘটে বলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে। ঘটনার পরদিন ১৩ মার্চ নিহতের মা সাফিয়া খাতুন ছাত্রলীগের ১০ কর্মীকে আসামি করে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

চুয়াডাঙ্গায় ভুলু হত্যা মামালায় ৪ ছাত্রলীগ কর্মী কারাগারে

আপলোড টাইম : ১১:১৯:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জানুয়ারী ২০১৭

xfdser

শহর প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রলীগ কর্মী হানিফুর রহমান ভুলু হত্যা মামলায় চার ছাত্রলীগ কর্মীকে জেল হাজতে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে আলোচিত এ হত্যা মামালায় ছাত্রলীগ কর্মী শাওন, সজিব, মোহাম্মদ আলী ও সারাফাত চুয়াডাঙ্গার আমলী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন। বিজ্ঞ বিচারক আব্দুল হালিম তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ১২ মার্চ শহরের ফেরিঘাট রোড এলাকায় ছাত্রলীগ কর্মী ভুলুসহ দুইজনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে দুর্বৃত্তরা। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে এদের মধ্যে হানিফুর রহমান ভুলুর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে এহত্যাকা-ের ঘটনা ঘটে বলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে। ঘটনার পরদিন ১৩ মার্চ নিহতের মা সাফিয়া খাতুন ছাত্রলীগের ১০ কর্মীকে আসামি করে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।