ইপেপার । আজ বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

পুলিশ পরিচয়ে ওসমানপুরের সালামকে আটকের অভিযোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:০৮:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০১৭
  • / ৩৪১ বার পড়া হয়েছে

ddfgftrt

কার্পাসডাঙ্গা অফিস: চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের ওসমানপুর গ্রামের রমজানের ছেলে আ: সালামকে কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের সদাবরীগ্রাম থেকে পুলিশ পরিচয়ে আটকের অভিযোগ করেছে তার পরিবার। জানা গেছে গতকাল শনিবার সকাল আনুমানিক ৯ টার দিকে সদাবরী গ্রামে আ: সালাম কাজে গেলে সেখান থেকে তাকে পুলিশ পরিচয়ে আটক করে কয়েক ব্যাক্তি এমনটি তার সহকর্মীরা সহ সদাবরীর বেশ কয়েকজন আ: সালামের পরিবারকে জানালে তার স্ত্রী আছিয়া সকালে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়িতে ছুটে আসে তাকে জানানো হয় আ: সালাম নামের কাউকে আটক করেনি কার্পাসডাঙ্গা ফাঁড়ি পুলিশ।পরে তিনি ছুটে যান দামুড়হুদা মডেল থানায় সেখানেও স্বামীর কোন সন্ধান না পেয়ে শিশু কন্যাকে বুকে করে ছুটে যান আদালতের বারান্দায় সেখানে স্বামী আ: সালামের হদিস না পেয়ে বাড়ী ফেরার পথে আবারো স্বামীর টানে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়িতে ছুটে গেলে তার স্বামী আ: সালামকে আটক অবস্থায় দেখতে পান।তার স্বামীকে আটকের কারন পুলিশের কাছে জানতে চাইলে তারা তাঁকে ধমকিয়ে তাড়িয়ে দেন।পরে শ্বুশুর সহ গ্রামে বেশ কয়েক জনকে সাথে নিয়ে সন্ধ্যার দিকে আবারো কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়িতে ছুটে আসলে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ি আ: সালামকে আটকের বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করে বসে।এমন কথা শুনে হতবিব্বল হয়ে পড়ে সালামের স্ত্রী আছিয়া শিশু সন্তান আয়শা সহ সাথে আসা লোকজন।সালামের স্ত্রী সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন আমার স্বামীকে আমি সহ আমার সন্তান নিজ চোখে দেখেছি ফাঁড়িতে। তারা আমাকে তাড়িয়ে দিয়েছে তখন।তবে কেন এখন সব অস্বীকার করছে।আ: সালামকে আটকের বিষয়ে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির আইসি জিয়াউল হকের সাথে কথা বললে তিনি সালামকে আটকের কথা অস্বীকার করে বলেন সালাম নামের কাউকে আটক করা হয়নি।এ বিষয়ে দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ফোনে রিং দিলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।ওসি তদন্ত আ: খালেকের সাথে কথা বললে তিনি জানান বিষয়টি আমার জানা নেই।তবে আমি দেখছি এমন কোন আসামী আটক হয়েছে কিনা।বিষয়টির প্রতি তদন্ত পূর্বক ব্যাবস্থা নিতে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভুক্তভোগী পরিবার সহ সচেতন মহল।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

পুলিশ পরিচয়ে ওসমানপুরের সালামকে আটকের অভিযোগ

আপলোড টাইম : ১২:০৮:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০১৭

ddfgftrt

কার্পাসডাঙ্গা অফিস: চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের ওসমানপুর গ্রামের রমজানের ছেলে আ: সালামকে কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের সদাবরীগ্রাম থেকে পুলিশ পরিচয়ে আটকের অভিযোগ করেছে তার পরিবার। জানা গেছে গতকাল শনিবার সকাল আনুমানিক ৯ টার দিকে সদাবরী গ্রামে আ: সালাম কাজে গেলে সেখান থেকে তাকে পুলিশ পরিচয়ে আটক করে কয়েক ব্যাক্তি এমনটি তার সহকর্মীরা সহ সদাবরীর বেশ কয়েকজন আ: সালামের পরিবারকে জানালে তার স্ত্রী আছিয়া সকালে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়িতে ছুটে আসে তাকে জানানো হয় আ: সালাম নামের কাউকে আটক করেনি কার্পাসডাঙ্গা ফাঁড়ি পুলিশ।পরে তিনি ছুটে যান দামুড়হুদা মডেল থানায় সেখানেও স্বামীর কোন সন্ধান না পেয়ে শিশু কন্যাকে বুকে করে ছুটে যান আদালতের বারান্দায় সেখানে স্বামী আ: সালামের হদিস না পেয়ে বাড়ী ফেরার পথে আবারো স্বামীর টানে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়িতে ছুটে গেলে তার স্বামী আ: সালামকে আটক অবস্থায় দেখতে পান।তার স্বামীকে আটকের কারন পুলিশের কাছে জানতে চাইলে তারা তাঁকে ধমকিয়ে তাড়িয়ে দেন।পরে শ্বুশুর সহ গ্রামে বেশ কয়েক জনকে সাথে নিয়ে সন্ধ্যার দিকে আবারো কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়িতে ছুটে আসলে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ি আ: সালামকে আটকের বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করে বসে।এমন কথা শুনে হতবিব্বল হয়ে পড়ে সালামের স্ত্রী আছিয়া শিশু সন্তান আয়শা সহ সাথে আসা লোকজন।সালামের স্ত্রী সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন আমার স্বামীকে আমি সহ আমার সন্তান নিজ চোখে দেখেছি ফাঁড়িতে। তারা আমাকে তাড়িয়ে দিয়েছে তখন।তবে কেন এখন সব অস্বীকার করছে।আ: সালামকে আটকের বিষয়ে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির আইসি জিয়াউল হকের সাথে কথা বললে তিনি সালামকে আটকের কথা অস্বীকার করে বলেন সালাম নামের কাউকে আটক করা হয়নি।এ বিষয়ে দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ফোনে রিং দিলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।ওসি তদন্ত আ: খালেকের সাথে কথা বললে তিনি জানান বিষয়টি আমার জানা নেই।তবে আমি দেখছি এমন কোন আসামী আটক হয়েছে কিনা।বিষয়টির প্রতি তদন্ত পূর্বক ব্যাবস্থা নিতে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভুক্তভোগী পরিবার সহ সচেতন মহল।