ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

মঙ্গলগ্রহ নিষ্প্রাণ হয়েছিল পারমাণবিক বোমার আঘাতে!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১৪:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬
  • / ৪৭৩ বার পড়া হয়েছে

dsfws

প্রযুক্তি ডেস্ক: মঙ্গলগ্রহ নিয়ে আমাদের পৃথিবীর মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। সম্প্রতি জানা গেল, মঙ্গলগ্রহে প্রাণ ছিল আর  এই লালগ্রহের প্রাণের অস্তিত্ব ধ্বংস হয়েছিল দুটো পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণের জন্য। আর সেই বিস্ফোরণ হয়েছিল হাইড্রোজেন বোমার দ্বারা। এমনটাই দাবি করেছেন বিখ্যাত মহাকাশ বিজ্ঞামী ড. জন ব্র্যান্ডেনবার্গের।  তার এই দাবিতে হইচই পড়ে গেছে।  ব্র্যান্ডেনবার্গের দাবি যদি সত্যি হয় তাহলে এটাও ধরে নিতে হবে যে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারও জানতো মঙ্গলবাসীরা। ব্র্যান্ডেনবার্গের দাবি, মঙ্গলের মাটিতে যে ধরনের ভাঁজ পাওয়া গেছে, সেটা পারমাণবিক বিস্ফোরণ না হলে ঘটা অসম্ভব। তাছাড়া গ্রহে তীব্র তেজস্ত্রিয়তার নমুনাও পাওয়া গেছে। সেটাও পারমাণবিক বিস্ফোরণের পক্ষের একটা বড় প্রমাণ।  শুধু তাই নয় জ্ঞানে বিজ্ঞানেও মঙ্গলের অধিবাসীরা যথেষ্টই এগিয়ে ছিল বলে মনে করছেন তিনি। ব্র্যান্ডেনবার্গ বলছেন,‘প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে গ্রহের উত্তরদিকেই মঙ্গলের অধিবাসীদের বসতি ছিল ঘন। মহাবিশ্ব এক অনন্ত রহস্যের স্থান। এখানে কোনও কিছু ঘটাই অসম্ভব নয়।’ কয়েকদিন আগেই একটি ছবিতে মঙ্গলগ্রহের উত্তরভাগে নাগরিক সভ্যতা থাকার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। গোল পাঁচিল জাতীয় ঘেরা বেশ কয়েকটি বড় অঞ্চলের ছবি হাতে এসেছে বৈজ্ঞানিকদের। সেগুলি কোনও শহরের ধ্বংসাবশেষ হওয়া অসম্ভব নয় বলেও মনে করছেন ব্র্যান্ডেনবার্গ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

মঙ্গলগ্রহ নিষ্প্রাণ হয়েছিল পারমাণবিক বোমার আঘাতে!

আপলোড টাইম : ১০:১৪:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬

dsfws

প্রযুক্তি ডেস্ক: মঙ্গলগ্রহ নিয়ে আমাদের পৃথিবীর মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। সম্প্রতি জানা গেল, মঙ্গলগ্রহে প্রাণ ছিল আর  এই লালগ্রহের প্রাণের অস্তিত্ব ধ্বংস হয়েছিল দুটো পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণের জন্য। আর সেই বিস্ফোরণ হয়েছিল হাইড্রোজেন বোমার দ্বারা। এমনটাই দাবি করেছেন বিখ্যাত মহাকাশ বিজ্ঞামী ড. জন ব্র্যান্ডেনবার্গের।  তার এই দাবিতে হইচই পড়ে গেছে।  ব্র্যান্ডেনবার্গের দাবি যদি সত্যি হয় তাহলে এটাও ধরে নিতে হবে যে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারও জানতো মঙ্গলবাসীরা। ব্র্যান্ডেনবার্গের দাবি, মঙ্গলের মাটিতে যে ধরনের ভাঁজ পাওয়া গেছে, সেটা পারমাণবিক বিস্ফোরণ না হলে ঘটা অসম্ভব। তাছাড়া গ্রহে তীব্র তেজস্ত্রিয়তার নমুনাও পাওয়া গেছে। সেটাও পারমাণবিক বিস্ফোরণের পক্ষের একটা বড় প্রমাণ।  শুধু তাই নয় জ্ঞানে বিজ্ঞানেও মঙ্গলের অধিবাসীরা যথেষ্টই এগিয়ে ছিল বলে মনে করছেন তিনি। ব্র্যান্ডেনবার্গ বলছেন,‘প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে গ্রহের উত্তরদিকেই মঙ্গলের অধিবাসীদের বসতি ছিল ঘন। মহাবিশ্ব এক অনন্ত রহস্যের স্থান। এখানে কোনও কিছু ঘটাই অসম্ভব নয়।’ কয়েকদিন আগেই একটি ছবিতে মঙ্গলগ্রহের উত্তরভাগে নাগরিক সভ্যতা থাকার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। গোল পাঁচিল জাতীয় ঘেরা বেশ কয়েকটি বড় অঞ্চলের ছবি হাতে এসেছে বৈজ্ঞানিকদের। সেগুলি কোনও শহরের ধ্বংসাবশেষ হওয়া অসম্ভব নয় বলেও মনে করছেন ব্র্যান্ডেনবার্গ।