ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

কুড়–লগাছিতে সরকারী জমি দখল করে পাঁচিল নির্মানের অভিযোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:৩৬:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬
  • / ৩৮৭ বার পড়া হয়েছে

কার্পাসডাঙ্গা অফিস: চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি গ্রামের খামারীপাড়ার হারুর ছেলে রানার বিরুদ্ধে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে প্রকাশ্য  সরকারী জমি দখল করে জোরপূর্বক পাঁচিল নির্মানের অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে রানার বাড়ীর সামনে সরকারী রাস্তার পাশে সরকারী জমি ভরাট করে দখল করে রানা। তারপর নজর পরে অসহায় কলিমউদ্দীনের ছেলে জুলু ও সিরাজের বাড়ীর সামনে সরকারী জমির উপর এমনটি জানিয়েছে জুলু সিরাজসহ প্রতিবেশীরা। আইনকানুনের কোন তোয়াক্কা না করে রাতারাতা ও দিনে প্রকাশ্য জমিটি নিজের করে নিতে পাঁচিল নির্মান শুরু করে রানা। খবর পেয়ে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মুহিদ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে পাঁচিল নির্মান বন্ধ করে দেন বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মুহিদ হাসান জানান পাঁচিল নিয়ে কোন সমস্যা না। বেড়া দেওয়া নিয়ে একটা সমস্যা হয়েছিল প্রতিবেশীদের সাথে। তবে জমিটি রানার বলে শুনেছি। কাগজ দেখলেই বোঝা যাবে। সরকারী জমি উদ্ধারে বিষয়টির প্রতি দ্রুত ব্যবস্থা নিতে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসীসহ সচেতন মহল।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

কুড়–লগাছিতে সরকারী জমি দখল করে পাঁচিল নির্মানের অভিযোগ

আপলোড টাইম : ০২:৩৬:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬

কার্পাসডাঙ্গা অফিস: চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি গ্রামের খামারীপাড়ার হারুর ছেলে রানার বিরুদ্ধে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে প্রকাশ্য  সরকারী জমি দখল করে জোরপূর্বক পাঁচিল নির্মানের অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে রানার বাড়ীর সামনে সরকারী রাস্তার পাশে সরকারী জমি ভরাট করে দখল করে রানা। তারপর নজর পরে অসহায় কলিমউদ্দীনের ছেলে জুলু ও সিরাজের বাড়ীর সামনে সরকারী জমির উপর এমনটি জানিয়েছে জুলু সিরাজসহ প্রতিবেশীরা। আইনকানুনের কোন তোয়াক্কা না করে রাতারাতা ও দিনে প্রকাশ্য জমিটি নিজের করে নিতে পাঁচিল নির্মান শুরু করে রানা। খবর পেয়ে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মুহিদ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে পাঁচিল নির্মান বন্ধ করে দেন বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মুহিদ হাসান জানান পাঁচিল নিয়ে কোন সমস্যা না। বেড়া দেওয়া নিয়ে একটা সমস্যা হয়েছিল প্রতিবেশীদের সাথে। তবে জমিটি রানার বলে শুনেছি। কাগজ দেখলেই বোঝা যাবে। সরকারী জমি উদ্ধারে বিষয়টির প্রতি দ্রুত ব্যবস্থা নিতে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসীসহ সচেতন মহল।