ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

বার্ষিক পরীক্ষায় বোর্ড বইয়ের বাইরে থেকে প্রশ্ন বিড়ম্বনায় শিক্ষার্থী

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:৪৯:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৬
  • / ৩৬৫ বার পড়া হয়েছে

gfyu

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের সরকারী ও বেসরকারী বিদ্যালয়গুলোতে সব শিক্ষার্থীকে প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা খরচ করে পাঠ্যবই প্রদান করা হয়। শিক্ষকেরা বইগুলো কাসে পড়াবেন এবং বইগুলো থেকে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র করা হবে এটাই যুক্তিযুক্ত। কিন্তু সৃজনশীল পদ্ধতিতে তা করা হয় না। পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে উদ্দীপক দেয়া হয় বোর্ড বইয়ের বাইরে থেকে। ফলে শিক্ষার্থীরা গাইড বই এবং প্রাইভেট কোচিংয়ের দিকে ঝুঁকছে। অন্যদিকে পরীক্ষায় হলে শিক্ষার্থীদের বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে। এছাড়া শিক্ষার্থী বোর্ডের বই পড়ার আগ্র হারিয়ে ফেলছে। বিশেষ করে  বোর্ডের ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি গ্রামার বইগুলো ছুঁয়েও দেখে না অনেকে। অথচ বইগুলো থেকে সৃজনশীল প্রশ্ন করা হলে জাতির গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে শিক্ষার্থীরা যেমন আগ্রহী হতো, তেমনি অবৈধ গাইড বইয়ের ব্যবসাও বন্ধ হতো এবং অবৈধ কোচিং বানিজ্য কমে যেত অনেকাংশে। এদিকে গতকাল বার্ষিক পরীক্ষায় চুয়াডাঙ্গা সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেনীর বিজ্ঞান পরীক্ষার প্রশ্নে দেখা অধিকাংশ প্রশ্ন এসেছে বোর্ড বইয়ের বাইরে থেকে। একারণে অনেক পরীক্ষার্থীর পরীক্ষাও খারাপ হয়েছে বলে জানা গেছে। চিন্তিত হয়ে পড়েছে অভিভাবক মহল। কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে এই সমস্যার সমাধান করা প্রয়োজন বলে অনেক অভিভাবক মন্তব্য করেছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

বার্ষিক পরীক্ষায় বোর্ড বইয়ের বাইরে থেকে প্রশ্ন বিড়ম্বনায় শিক্ষার্থী

আপলোড টাইম : ১২:৪৯:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৬

gfyu

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের সরকারী ও বেসরকারী বিদ্যালয়গুলোতে সব শিক্ষার্থীকে প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা খরচ করে পাঠ্যবই প্রদান করা হয়। শিক্ষকেরা বইগুলো কাসে পড়াবেন এবং বইগুলো থেকে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র করা হবে এটাই যুক্তিযুক্ত। কিন্তু সৃজনশীল পদ্ধতিতে তা করা হয় না। পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে উদ্দীপক দেয়া হয় বোর্ড বইয়ের বাইরে থেকে। ফলে শিক্ষার্থীরা গাইড বই এবং প্রাইভেট কোচিংয়ের দিকে ঝুঁকছে। অন্যদিকে পরীক্ষায় হলে শিক্ষার্থীদের বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে। এছাড়া শিক্ষার্থী বোর্ডের বই পড়ার আগ্র হারিয়ে ফেলছে। বিশেষ করে  বোর্ডের ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি গ্রামার বইগুলো ছুঁয়েও দেখে না অনেকে। অথচ বইগুলো থেকে সৃজনশীল প্রশ্ন করা হলে জাতির গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে শিক্ষার্থীরা যেমন আগ্রহী হতো, তেমনি অবৈধ গাইড বইয়ের ব্যবসাও বন্ধ হতো এবং অবৈধ কোচিং বানিজ্য কমে যেত অনেকাংশে। এদিকে গতকাল বার্ষিক পরীক্ষায় চুয়াডাঙ্গা সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেনীর বিজ্ঞান পরীক্ষার প্রশ্নে দেখা অধিকাংশ প্রশ্ন এসেছে বোর্ড বইয়ের বাইরে থেকে। একারণে অনেক পরীক্ষার্থীর পরীক্ষাও খারাপ হয়েছে বলে জানা গেছে। চিন্তিত হয়ে পড়েছে অভিভাবক মহল। কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে এই সমস্যার সমাধান করা প্রয়োজন বলে অনেক অভিভাবক মন্তব্য করেছে।