ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের তৈরি শাকর ওপর দিয়ে যাতায়াত চরম দুর্ভোগে জীবননগরের কালা গ্রামের গাংপাড়াবাসী
- আপলোড টাইম : ০৪:৩৭:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৬
- / ৬৪১ বার পড়া হয়েছে
জাহিদ বাবু/মিথুন মাহমুদ জীবননগর থেকে: একটি মাত্র ব্রিজরে অভাবে মারাত্বক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে গ্রামবাসী ।এমনকি ওই গ্রামের ছাত্র/ছাত্রী সহ সাধারন কৃষকদের ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজটি পার হতে যেতে চরম আতস্কের মধ্যে যেতে হয় । এই বাঁশের তৈরি শাক পার হয়ে এলাকার সাধারন মানুষ বিভিন্ন চাষাবাদ করে থাকে বিশেষ করে শুকনোর সময় চাষাবাদ করতে তেমন সমস্য না হলেও বর্ষার সময় চাষীদের চাষাবাদ করতে অনেক সমস্যার সম্মক্ষীন হতে হয় ।ফলে এলাকাবাসী চরম সস্কটের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে । ব্রিজটি নির্মাণ এখন অত্যান্ত প্রয়োজনীয় হয়ে দেখা দিয়েছে ।জানা গেছে জীবননগর উপজেলার নবগঠিত মনোহারপুর ইউনিয়নরে কালা গ্রামের গাংপাড়া গ্রামবাসীর বিকল্প রাস্থা হিসাবে গ্রামের ভিতরে রাস্তাটি থাকলেও তা একেবারে অকেজো হয়ে পড়েছে রাস্তার কোন কোন অংশ একেবারে খালে খনদে পরিনত হয়েছে । কিন্তু কালা গ্রামের গাংপাড়ার বেশির ভাগ মানুষ যাতায়াত করে করতোয়া নদীর উপরে ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের তৈরি শাকো দিয়ে ।সাম্প্রতিক বন্যার পানি নিস্কাশনের একমাত্র উপায় ছিল এই করতোয়া নদী ,সাধারন মানুষের যাতায়াতের সহজ উপায় হিসাবে এলাকাবাসী নদীর ওপরে নির্মিত হয় অস্থায়ী একটি বাঁশের তৈরি শাকো ,কিন্তু বন্যার পানি থেকে রেহাই পেয়েও এ গ্রামের ১হাজার মানুষ স্বস্তীর নিঃশ্বাস ছাড়তে পারছে না ।কেননা তাদের চলাচলের ব্রিজটি ও রাস্তাটি আজ তাদের ভোগান্তির বর কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ।বন্যার পানি নিস্কাশনের পর উক্ত ব্রিজটি সম্প্রসারণ এখনও হয়নি ।এমনকি গ্রামের ভিতরে যে রাস্তাটি আছে সেটিও একেবারে লাজুক হয়ে পড়েছে এই রাস্তা দিয়ে ভ্যান ,সিএনজি ,এমনকি পায়ে হেটে যেতে সাধারন মানুষের চরম দুভোর্গের শিকার হতে হয় ।এ ব্যাপারে এলাকাবাসীর সাথে কথা বললে তারা জানায় ,দির্ঘ দিন যাবৎ এই গ্রামের মানুষের প্রানের দাবি ছিল সাধারন মানুষের চলাচলের জন্য একটি উপযুক্ত রাস্তা ও একটি ব্রিজ নির্মান করে দেওয়া কিন্তু ব্রিজ নির্মান করাতো দুরের কথা রাস্তায় একঝুড়ি মাটি পর্যন্ত এই রাস্তায় দেওয়া হয়নি যার ফলে সাধারন মানুষের যাতায়াতের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে । তাই এলাকাবাসী সহ সুধি মহল অচিরেই এই ব্রিজটি নির্মান ও রাস্তাটি সংস্কারের জন্য কর্তপক্ষ পদক্ষেপ নিবেন বলে জোরদাবি জানিয়েছেন।