মহেশপুরে চেয়ারম্যান আব্দুল মালেকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত একটি স্বার্থান্বেষী মহল
- আপলোড টাইম : ০৩:৪৫:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ নভেম্বর ২০১৬
- / ৩৮৭ বার পড়া হয়েছে
মহেশপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি: ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার ৮নং বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়নের নবীন চেয়ারম্যান, আব্দুল মালেক গত ৩১ মার্চ-২০১৬ ইং তারিখে, ইউপি নির্বাচনে, স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে, বিপুল ভোটে পরাজিত করে চেয়ারম্যান মনোনীত হন। তার বিজয়ে খুশি হতে না পেরে, বেশকিছু চত্রুান্তকারী ব্যক্তি, চেয়ারম্যান আব্দুল মালেকের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের নিকট মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ দিয়ে, স্থানীয় কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশ করে, তাঁর ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষুন্ন করার অভিপ্রায়ে লিপ্ত আছে বলে জানা যায়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার ৮নং বাঁশবাড়ীয়া ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুর মালেক, চেয়ারম্যান হিসাবে মনোনীত হওয়ার পূর্বে, ইউনিয়নের আলহাজ্ব মফিজউদ্দীন একাডেমী রুলীর, স্কুল-ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচনে গত ২৯/০৮/২০১৪ ইং সনে সভাপতি নির্বাচিত হন। সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে, তিনি বিদ্যালয়ে সার্বিক উন্নয়নে, তাঁর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাউন্ডারি প্রাচীর নির্মাণ, পুকুর খনন, পুরাতন বিল্ডিং-এর সংস্কারসহ প্রায় ২০লক্ষ টাকার কাজ করেন। পরবর্তীতে আঃ মালেক চেয়ারম্যান হওয়ার পর আবারো ২য় বারের স্কুল-ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে নওশের আলী মল্লিক, মাসুদুর রহমান মল্লিক ও সাবেক চেয়ারম্যান আঃ লতিফ-এর প্যানেলকে, গত ০৪/০৫/২০১৬ ইং তারিখে, নির্বাচনে হারিয়ে সংখ্যা গরিষ্ঠভাবে সভাপতি নির্বাচিত হন। স্কুল-ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে হেরে গিয়ে, নওশের আলী মল্লিক, চেয়ারম্যান আঃ মালেকের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন। এদিকে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদ শুন্য হওয়ায়। সভাপতি সরকারী বিধি মোতাবেক শুন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য ব্যবস্থা নিলে, গত ১৫/০৯/২০১৬ ইং তারিখে, নওশের আলী মল্লিকের ইন্ধনে চুন্নির আইট গ্রামের মমিন শেখ ও শফি মল্লিক নিয়োগ বন্ধের দাবিতে ঝিনাইদহ বিজ্ঞ আদালতে, নিয়োগ বোর্ডের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলে, বিজ্ঞ আদালত উক্ত মামলাটি শুনানী অন্তে নামুঞ্জুর করে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মোঃ নওশের আলী মল্লিকের পুত্র মোঃ তহুরুল হক, অত্র বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসাবে চাকুরীরত আছে। নওশের মল্লিকের মূল উদ্দেশ্য, তার পুত্রকে আলহাজ্ব মফিজ উদ্দীন একাডেমী, রুলীর, প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ দেওয়া। কিন্তু বিধি মোতাবেক তহুরুল হকের প্রধান শিক্ষক পদে আবেদন করার বয়স হয় নাই। তাঁর পিতা নওশের মল্লিক, সময় ক্ষেপনের জন্য, বর্তমান সভাপতি ও চেয়ারম্যনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলকভাবে মিথ্যা মামলা এবং বিভিন্ন স্থানীয় পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে, তাঁর সামাজিক সম্মান হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টায় লিপ্ত আছে। আমাদের-এ প্রতিনিধি সরজমিনে, স্কুল-ম্যনেজিং কমিটির সদস্যদের সাথে আলাপকালে তাঁরা সকলেই বলেন, অতি সত্তর বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া বাঞ্চনিয়। তাঁরা আরো জানান, বর্তমান সভাপতি ও চেয়ারম্যন আঃ মালেকের বিরুদ্ধে যে সমস্থ অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।