ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

আলমডাঙ্গায় মানববন্ধনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের সংবাদ সম্মেলন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৩:১৯:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর ২০১৬
  • / ৩৮৪ বার পড়া হয়েছে

srtwsgzdfargtFXbvSZDRgeragvSErআলমডাঙ্গা অফিস: গতকাল আলমডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ে এক লিখিত সাংবাদিক সম্মেলনে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার শফিউর রহমান জোয়ার্দ্দার সুলতান জানান, সম্প্রতি কতিপয় ৭১’র পরাজিত দালাল ও কতিপয় জামায়াতের মদদপুষ্ট উচ্ছৃঙ্খল সন্ত্রাসী যুবকদয় মানববন্ধনের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের অশ্যাব্য ও অশ্লীন ভাষায় গালিগালাজ করতে করতে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের ভিতর প্রবেশ করে ও কমপ্লেক্স ভবনের ভাড়াটিয়া পপুলার মেডিকেল সেন্টার (প্রাঃ) ভাংচুর করে। এসময় তাদের নেতৃত্বে ছিল গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত বাহাদুর মাষ্টারের ছেলে পলাশসহ বেশ কিছু যুবক। তারা আলমডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শফিউর রহমান জোয়ার্দ্দারের বিরুদ্ধে ৭১’র পরাজিত বিশেষ এক গোষ্ঠির ছেলে প্রতিনিয়ত ফেসবুকে জঘণ্য ও মিথ্যাচার করে স্ট্যাটাস দিচ্ছে। তাদের ওই পোস্ট ও স্ট্যাটাস ভালোভাবে না জেনে অনেক ভালো ভালো ছেলেরাও মন্তব্য করছে, যা আপত্তিকর ও তথ্য প্রযুক্তি আইনের পরিপন্থি। এরা দাবি করছে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন পপুলার মেডিকেল সেন্টার (প্রাঃ)-এর কাছে ভাড়া দেওয়ার বিষয়ে যেখানে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ভাড়া ব্যবস্থাপনা কমিটি যার আহবায়ক চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক, সদস্য সচিব উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কমিটির সদস্য জেলা পুলিশ সুপার, নির্বাহী প্রকৌশলী এলজিইডি, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার। সকলের মতামতে ভিত্তিতে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি সাপেক্ষে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা করার পর একসাথে সমস্ত ঘর এদের কাছে ভাড়া দেওয়া হয়। তারা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও বিভিন্ন আপত্তিকর কথা ছড়াচ্ছে। আমি তার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মানববন্ধনের দিন ভাড়াকৃত ঘরে ভাংচুরের কারণে আলমডাঙ্গা থানায় জিডি করা হয়েছে। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবেন বলে প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিখিত বক্তব্যে আরও জানান, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং- ৪৮.০০.০০০০.০০৮.১৪.১৩৬.১৫/৪১৮, তাংÑ ১০/১১/২০১৬ ইং, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের স্মারক নং- ০৫.৪৪.১৮০০.১০৪.৭২.০০৭.১৬.১০০৭(৩), তাং- ০৬/১১/২০১৬ ইং-এর আলোকে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় আলমডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের ১ম ও ২য় তলার ১২টি কক্ষ দোকানের পরিবর্তে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ক্লিনিক স্থাপনের উদ্দেশ্যে ভাড়া প্রদানের নির্দেশ করেন। আমরা যথাযথ নির্দেশ মেনেই উক্ত কমপ্লেক্স ভবন ভাড়া দিয়েছি। আমার কিছু প্রতিপক্ষ যারা নির্বাচনে পরাজিত হয়েছিল এবং ৭১’র পরাজিত শক্তিরা মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যেসব অশ্লীন বক্তব্য ও গালাগালি করেছে আমি তার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি কমান্ডার অন্যান্য কমান্ডারবৃন্দ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

আলমডাঙ্গায় মানববন্ধনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের সংবাদ সম্মেলন

আপলোড টাইম : ০৩:১৯:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর ২০১৬

srtwsgzdfargtFXbvSZDRgeragvSErআলমডাঙ্গা অফিস: গতকাল আলমডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ে এক লিখিত সাংবাদিক সম্মেলনে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার শফিউর রহমান জোয়ার্দ্দার সুলতান জানান, সম্প্রতি কতিপয় ৭১’র পরাজিত দালাল ও কতিপয় জামায়াতের মদদপুষ্ট উচ্ছৃঙ্খল সন্ত্রাসী যুবকদয় মানববন্ধনের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের অশ্যাব্য ও অশ্লীন ভাষায় গালিগালাজ করতে করতে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের ভিতর প্রবেশ করে ও কমপ্লেক্স ভবনের ভাড়াটিয়া পপুলার মেডিকেল সেন্টার (প্রাঃ) ভাংচুর করে। এসময় তাদের নেতৃত্বে ছিল গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত বাহাদুর মাষ্টারের ছেলে পলাশসহ বেশ কিছু যুবক। তারা আলমডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শফিউর রহমান জোয়ার্দ্দারের বিরুদ্ধে ৭১’র পরাজিত বিশেষ এক গোষ্ঠির ছেলে প্রতিনিয়ত ফেসবুকে জঘণ্য ও মিথ্যাচার করে স্ট্যাটাস দিচ্ছে। তাদের ওই পোস্ট ও স্ট্যাটাস ভালোভাবে না জেনে অনেক ভালো ভালো ছেলেরাও মন্তব্য করছে, যা আপত্তিকর ও তথ্য প্রযুক্তি আইনের পরিপন্থি। এরা দাবি করছে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন পপুলার মেডিকেল সেন্টার (প্রাঃ)-এর কাছে ভাড়া দেওয়ার বিষয়ে যেখানে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ভাড়া ব্যবস্থাপনা কমিটি যার আহবায়ক চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক, সদস্য সচিব উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কমিটির সদস্য জেলা পুলিশ সুপার, নির্বাহী প্রকৌশলী এলজিইডি, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার। সকলের মতামতে ভিত্তিতে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি সাপেক্ষে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা করার পর একসাথে সমস্ত ঘর এদের কাছে ভাড়া দেওয়া হয়। তারা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও বিভিন্ন আপত্তিকর কথা ছড়াচ্ছে। আমি তার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মানববন্ধনের দিন ভাড়াকৃত ঘরে ভাংচুরের কারণে আলমডাঙ্গা থানায় জিডি করা হয়েছে। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবেন বলে প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিখিত বক্তব্যে আরও জানান, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং- ৪৮.০০.০০০০.০০৮.১৪.১৩৬.১৫/৪১৮, তাংÑ ১০/১১/২০১৬ ইং, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের স্মারক নং- ০৫.৪৪.১৮০০.১০৪.৭২.০০৭.১৬.১০০৭(৩), তাং- ০৬/১১/২০১৬ ইং-এর আলোকে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় আলমডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের ১ম ও ২য় তলার ১২টি কক্ষ দোকানের পরিবর্তে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ক্লিনিক স্থাপনের উদ্দেশ্যে ভাড়া প্রদানের নির্দেশ করেন। আমরা যথাযথ নির্দেশ মেনেই উক্ত কমপ্লেক্স ভবন ভাড়া দিয়েছি। আমার কিছু প্রতিপক্ষ যারা নির্বাচনে পরাজিত হয়েছিল এবং ৭১’র পরাজিত শক্তিরা মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যেসব অশ্লীন বক্তব্য ও গালাগালি করেছে আমি তার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি কমান্ডার অন্যান্য কমান্ডারবৃন্দ।