ইপেপার । আজ রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫

আলমডাঙ্গায় এক সাংবাদিকের কাছ থেকে সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নেওয়ার অভিযোগ দীর্ঘদিনেও উদ্ধার হয়নি স্ট্যাম্প! কুষ্টিয়া পুলিশের ব্যর্থতায় এ গড়িমষি!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:২৭:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ নভেম্বর ২০১৬
  • / ৪৬৬ বার পড়া হয়েছে

dfffff

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গার সাংবাদিক রুনু খন্দকারের কাছ থেকে প্রাণনাশের ভয় দেখিয়ে জিম্মি করে সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নেওয়ার দেড় মাস অতিবাহিত হলেও সাদা স্ট্যাম্পটি উদ্ধার করতে পারেনি কুষ্টিয়া থানা পুলিশ।  ঘটনার পরের দিন এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত হয় এবং কুষ্টিয়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের হলেও এ পর্যন্ত পুলিশ নিরব ভূমিকা পালন করছে। পুলিশের অবহেলা আর গড়িমষিই যেন এই ব্যর্থতার কারন হয়ে দাড়িয়েছে। জানা গেছে , গত ২৭ সেপ্টেম্বর বেলা ১১ টার দিকে আলমডাঙ্গার সাংবাদিক রুনু খন্দকার ব্যবসার কাজে কুষ্টিয়ায় গেলে মীরপুর উপজেলার কুর্শা গ্রামের মৃত শুকুর মন্ডলের ছেলে সন্ত্রাসি হেলাল উদ্দিন ও একই এলাকার মোহন জোয়ার্দ্দারসহ ৬/৭ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি পুরাতন পাসপোর্ট অফিস মোড়ে একা পেয়ে পুর্ব শত্র“তার জের ধরে পাশে একটি নির্জন জায়গায় নিয়ে জোর পূর্বক প্রাণ নাশের ভয় দেখিয়ে জিম্মি করে ১শত টাকার ৩টা নন জুডিশিয়াল সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নেয়। মামলার আইও  হচ্ছে এসআই সঞ্জয় কুমার, তিনি মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে এ পর্যন্ত তদন্তের সার্থে আসামির বাড়িতে একবারো যাননি। তিনি গত বৃহস্পতিবার থানায় দু’পক্ষকে হাজির হওয়ার জন্য আহবান জানালে থানায় উপস্থিত হয়ে দেখা গেছে আসামি পক্ষের সাথে দারোগা সঞ্জয় কুমারের চরম সক্ষতা। আসামি মোহন জোয়ার্দ্দার অজ্ঞাত এক বড় ভাইয়ের কাছে ফোন করে দারোগার কাছে ফোন ধরিয়ে দেওয়ার সাথে সাথে তিনি বলেন কোন সমস্যা নেই আমি ঠিক করে দিচ্ছি। তারপর থেকে তিনি আসামিদের পক্ষ নিয়ে বাদি রুনু খন্দকার কে অন্য বিষয় নিয়ে নানান ধরনের প্রশ্ন করে ঘায়েল করার চেষ্টা করে। তখন বাদি রুনু খন্দকার বলেন আপনি আসামিদের কাছে সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নেওয়ার ব্যপারে জিজ্ঞাসা না করে অন্য বিষয় নিয়ে কেন বাড়াবাড়ি করছেন তখন তিনি বিনয়ী ভাবে আসামিদের কাছে জানতে চান আপনারা কি রুনু খন্দকারের কাছ থেকে সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নিয়েছেন উত্তরে তারা বলেন আমাদের সাথে রুনু খন্দকারের কোন যোগাযোগ নেয়। কিন্তু আসামিদের জবানবন্দি রেকর্ড না করে বিষয়টিকে এড়িয়ে যান। এ ব্যপারে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট দৃষ্টি আকর্ষন করে খতিয়ে দেখে সুব্যবস্থা নেবে এমনটিই আশা করছেন ভূক্তভোগী রুনু খন্দকার।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

আলমডাঙ্গায় এক সাংবাদিকের কাছ থেকে সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নেওয়ার অভিযোগ দীর্ঘদিনেও উদ্ধার হয়নি স্ট্যাম্প! কুষ্টিয়া পুলিশের ব্যর্থতায় এ গড়িমষি!

আপলোড টাইম : ০৯:২৭:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ নভেম্বর ২০১৬

dfffff

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গার সাংবাদিক রুনু খন্দকারের কাছ থেকে প্রাণনাশের ভয় দেখিয়ে জিম্মি করে সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নেওয়ার দেড় মাস অতিবাহিত হলেও সাদা স্ট্যাম্পটি উদ্ধার করতে পারেনি কুষ্টিয়া থানা পুলিশ।  ঘটনার পরের দিন এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত হয় এবং কুষ্টিয়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের হলেও এ পর্যন্ত পুলিশ নিরব ভূমিকা পালন করছে। পুলিশের অবহেলা আর গড়িমষিই যেন এই ব্যর্থতার কারন হয়ে দাড়িয়েছে। জানা গেছে , গত ২৭ সেপ্টেম্বর বেলা ১১ টার দিকে আলমডাঙ্গার সাংবাদিক রুনু খন্দকার ব্যবসার কাজে কুষ্টিয়ায় গেলে মীরপুর উপজেলার কুর্শা গ্রামের মৃত শুকুর মন্ডলের ছেলে সন্ত্রাসি হেলাল উদ্দিন ও একই এলাকার মোহন জোয়ার্দ্দারসহ ৬/৭ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি পুরাতন পাসপোর্ট অফিস মোড়ে একা পেয়ে পুর্ব শত্র“তার জের ধরে পাশে একটি নির্জন জায়গায় নিয়ে জোর পূর্বক প্রাণ নাশের ভয় দেখিয়ে জিম্মি করে ১শত টাকার ৩টা নন জুডিশিয়াল সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নেয়। মামলার আইও  হচ্ছে এসআই সঞ্জয় কুমার, তিনি মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে এ পর্যন্ত তদন্তের সার্থে আসামির বাড়িতে একবারো যাননি। তিনি গত বৃহস্পতিবার থানায় দু’পক্ষকে হাজির হওয়ার জন্য আহবান জানালে থানায় উপস্থিত হয়ে দেখা গেছে আসামি পক্ষের সাথে দারোগা সঞ্জয় কুমারের চরম সক্ষতা। আসামি মোহন জোয়ার্দ্দার অজ্ঞাত এক বড় ভাইয়ের কাছে ফোন করে দারোগার কাছে ফোন ধরিয়ে দেওয়ার সাথে সাথে তিনি বলেন কোন সমস্যা নেই আমি ঠিক করে দিচ্ছি। তারপর থেকে তিনি আসামিদের পক্ষ নিয়ে বাদি রুনু খন্দকার কে অন্য বিষয় নিয়ে নানান ধরনের প্রশ্ন করে ঘায়েল করার চেষ্টা করে। তখন বাদি রুনু খন্দকার বলেন আপনি আসামিদের কাছে সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নেওয়ার ব্যপারে জিজ্ঞাসা না করে অন্য বিষয় নিয়ে কেন বাড়াবাড়ি করছেন তখন তিনি বিনয়ী ভাবে আসামিদের কাছে জানতে চান আপনারা কি রুনু খন্দকারের কাছ থেকে সাদা স্ট্যাম্পে সই করিয়ে নিয়েছেন উত্তরে তারা বলেন আমাদের সাথে রুনু খন্দকারের কোন যোগাযোগ নেয়। কিন্তু আসামিদের জবানবন্দি রেকর্ড না করে বিষয়টিকে এড়িয়ে যান। এ ব্যপারে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট দৃষ্টি আকর্ষন করে খতিয়ে দেখে সুব্যবস্থা নেবে এমনটিই আশা করছেন ভূক্তভোগী রুনু খন্দকার।