ইপেপার । আজ শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪

মহেশপুরে এমপি নবী নেওয়াজের নামে এক প্রধান শিক্ষকের চাঁদা বাজীর অভিযোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:২০:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৬
  • / ৪০২ বার পড়া হয়েছে

asdfeমহেশপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি: ঝিনাইদহের মহেশপুর পৌরসভার জিএইচজিপি পৌর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান ঝিনাইদহ ৩ আসনের এমপি নবী নেওয়াজের নাম ক্যাশ খাতায় লিখে ৫০হাজার টাকার চাঁদা বাজী করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। কাগজপত্র সূত্রে দেখা গেছে গত ২৬জুলাই স্কুলের অভ্যন্তরিন ক্যাশ খাতায় এমপি নবী নেওয়াজের নামে ৫০হাজার টাকা লেখা আছে। ওই সাথে বিলভাওচার লেখার সাথে  আরো কয়েক জন ব্যক্তির নাম লিখে ৭০হাজার টাকা প্রধান শিক্ষক তুলে নিয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষক জানান, বিগত ১৫ বছর যাবত প্রধান শিক্ষক অভ্যন্তরিন খাতায় হিসাব মিলিয়ে থাকেন এবং টাকা তছরূপ করেন ও তার নিজ নামে ব্যংক এ স্কুলের টাকা রাখতেন। আমরা ১৬সালের জুলাই মাসে প্রধান শিক্ষকের নিজ নামে ব্যাংকে থাকা টাকা যৌথ স্বাক্ষর যুক্ত একাউন্ট করতে বললে আমাদের কে ম্যনেজিং কমিটির সভাপতি দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। কারণ স্কুলের যে টাকা তার নামে ব্যংকে আছে সেই টাকার যে লাভংশ আসে সেই টাকা স্কুলের তহ বিলে না দিয়ে তিনি একাই ভোগ করে থাকেন । আমরা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের সরনাপন্ন হলে তিনি  মহেশপুর জনতা ব্যাংক শাখায় যোথ একাউন্ট করেছে। তবে সম্পন্ন টাকা দিয়েছে কিনা এখনো জানা যায় নি।  এরপরই তিনি জুলাই মাসে এমপি নবী নেওয়াজের নাম লিখে ৫০হাজার ও আরো ৫জনের নাম লিখে ৭০হাজার টাকা তুলে নিয়েছেন। এব্যাপারে ঝিনাইদহ-৩ আসনের সংসদ সদস্য নবী নেওয়াজ দেশের বাইরে থাকায় তার স্বাক্ষাৎকার নেওয়া যায়নি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

error: Content is protected !!

মহেশপুরে এমপি নবী নেওয়াজের নামে এক প্রধান শিক্ষকের চাঁদা বাজীর অভিযোগ

আপলোড টাইম : ১২:২০:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৬

asdfeমহেশপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি: ঝিনাইদহের মহেশপুর পৌরসভার জিএইচজিপি পৌর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান ঝিনাইদহ ৩ আসনের এমপি নবী নেওয়াজের নাম ক্যাশ খাতায় লিখে ৫০হাজার টাকার চাঁদা বাজী করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। কাগজপত্র সূত্রে দেখা গেছে গত ২৬জুলাই স্কুলের অভ্যন্তরিন ক্যাশ খাতায় এমপি নবী নেওয়াজের নামে ৫০হাজার টাকা লেখা আছে। ওই সাথে বিলভাওচার লেখার সাথে  আরো কয়েক জন ব্যক্তির নাম লিখে ৭০হাজার টাকা প্রধান শিক্ষক তুলে নিয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষক জানান, বিগত ১৫ বছর যাবত প্রধান শিক্ষক অভ্যন্তরিন খাতায় হিসাব মিলিয়ে থাকেন এবং টাকা তছরূপ করেন ও তার নিজ নামে ব্যংক এ স্কুলের টাকা রাখতেন। আমরা ১৬সালের জুলাই মাসে প্রধান শিক্ষকের নিজ নামে ব্যাংকে থাকা টাকা যৌথ স্বাক্ষর যুক্ত একাউন্ট করতে বললে আমাদের কে ম্যনেজিং কমিটির সভাপতি দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। কারণ স্কুলের যে টাকা তার নামে ব্যংকে আছে সেই টাকার যে লাভংশ আসে সেই টাকা স্কুলের তহ বিলে না দিয়ে তিনি একাই ভোগ করে থাকেন । আমরা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের সরনাপন্ন হলে তিনি  মহেশপুর জনতা ব্যাংক শাখায় যোথ একাউন্ট করেছে। তবে সম্পন্ন টাকা দিয়েছে কিনা এখনো জানা যায় নি।  এরপরই তিনি জুলাই মাসে এমপি নবী নেওয়াজের নাম লিখে ৫০হাজার ও আরো ৫জনের নাম লিখে ৭০হাজার টাকা তুলে নিয়েছেন। এব্যাপারে ঝিনাইদহ-৩ আসনের সংসদ সদস্য নবী নেওয়াজ দেশের বাইরে থাকায় তার স্বাক্ষাৎকার নেওয়া যায়নি।