ইপেপার । আজ শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫

সিরিজ বোমা হামলার আসামীর মেহেরপুর আদালতে আত্মসমর্পন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:২৫:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  • / ৩২৬ বার পড়া হয়েছে

CREATOR: gd-jpeg v1.0 (using IJG JPEG v62), quality = 82

মেহেরপুর অফিস: সারা দেশের ন্যায় ২০০৫ সালে মেহেরপুরেও সিরিজ বোমা হামলা হয়েছিল। ওই সিরিজ বোমা হামলার মামলায় ৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী কামরুল হাসান সাজাপ্রাপ্ত হওয়ার ১০ বছর পর আদালতে আত্মসমর্পন করলে আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠাবার নির্দেশ দিয়েছে। কামরুল হাসান মেহেরপুর সদর উপজেলার পিরোজপুর গ্রামের শমশের আলীর ছেলে। গতকাল সোমবার দুপুরের দিকে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ এবং স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল ১ম আদালতের বিচারক মোহা. গাজী রহমান তাকে কারাগারে পাঠাবার নির্দেশ দেন। ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট কথিত জেএমবি তাদের প্রচারগত অংশ হিসাবে সারাদেশের ৬৩টি জেলায় একযোগে সিরিজ বোমা হামলা চালায়। এতে সারাদেশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ৪ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। যার মামলা নং ৬, মেহেরপুর সদর থানা। তারিখ ১৭-০৮-২০০৫। জি আর মামলা নং ৫৬। ২০০৫ সালে ওই মামলার তৎকালীন বিচারক আলী আজগর কামরুল হাসানসহ অন্য আসামীদের ৩ বছর সশ্রম কারাদন্ড, ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো ৩ মাসের কারাদন্ডাদেশ দেন। সেই থেকে কামরুল হাসান পলাতক ছিল। ঘটনার প্রায় ৩ বছর পর মামলার রায় হয় এবং রায় প্রকাশের ১০ বছর পর কামরুল হাসান আদালতে উপস্থিত হন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

সিরিজ বোমা হামলার আসামীর মেহেরপুর আদালতে আত্মসমর্পন

আপলোড টাইম : ১১:২৫:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

মেহেরপুর অফিস: সারা দেশের ন্যায় ২০০৫ সালে মেহেরপুরেও সিরিজ বোমা হামলা হয়েছিল। ওই সিরিজ বোমা হামলার মামলায় ৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী কামরুল হাসান সাজাপ্রাপ্ত হওয়ার ১০ বছর পর আদালতে আত্মসমর্পন করলে আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠাবার নির্দেশ দিয়েছে। কামরুল হাসান মেহেরপুর সদর উপজেলার পিরোজপুর গ্রামের শমশের আলীর ছেলে। গতকাল সোমবার দুপুরের দিকে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ এবং স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল ১ম আদালতের বিচারক মোহা. গাজী রহমান তাকে কারাগারে পাঠাবার নির্দেশ দেন। ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট কথিত জেএমবি তাদের প্রচারগত অংশ হিসাবে সারাদেশের ৬৩টি জেলায় একযোগে সিরিজ বোমা হামলা চালায়। এতে সারাদেশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ৪ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। যার মামলা নং ৬, মেহেরপুর সদর থানা। তারিখ ১৭-০৮-২০০৫। জি আর মামলা নং ৫৬। ২০০৫ সালে ওই মামলার তৎকালীন বিচারক আলী আজগর কামরুল হাসানসহ অন্য আসামীদের ৩ বছর সশ্রম কারাদন্ড, ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো ৩ মাসের কারাদন্ডাদেশ দেন। সেই থেকে কামরুল হাসান পলাতক ছিল। ঘটনার প্রায় ৩ বছর পর মামলার রায় হয় এবং রায় প্রকাশের ১০ বছর পর কামরুল হাসান আদালতে উপস্থিত হন।