তারাদেবী ফাউন্ডেশনের ৩ দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প শিক্ষাবৃত্তি শিক্ষা উপকরণ
- আপলোড টাইম : ০৯:৩৬:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ অগাস্ট ২০১৮
- / ৫০৮ বার পড়া হয়েছে
হুইল চেয়ার ও ছাতা বিতরণ কর্মসূচির সফলভাবে শেষ হলো
নিজস্ব প্রতিবেদক: আলমডাঙ্গা উপজেলার কুলপালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধনের মাধ্যমে তারাদেবী ফাউন্ডেশনের সহায়তা প্রকল্পের ৩দিনব্যাপী শিক্ষাবৃত্তি, শিক্ষা উপকরণ, হুইল চেয়ার ও ছাতা প্রদান কর্মসূচির সফল সমাপ্তি ঘটেছে। গত বৃহস্পতিবার এ কর্মসূিচর উদ্বোধন করেন তারাদেবী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। শুরুতে তিনি ঘোষণা করেন “মানব সেবাই ধর্ম”। সমাজের অবহেলিত নিঃস্ব, দুস্থ অসহায় মানুষের পাশে ছিলাম, আছি, থাকবো। এ দৃঢ়তায় তারাদেবী ফাউন্ডেশন আমার মায়ের নামে প্রতিষ্ঠা করেছি। সৃষ্টিকর্তা যতদিন আমাকে সুস্থ রাখবেন ততদিন এই ফাউন্ডেশন আপনাদের পাশে থাকবে। কর্মসূচি উদ্বোধনকালে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, চিৎলা ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান, মোমিনপুর ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক জোয়ার্দ্দার, ফাউন্ডেশন ও চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি, সাংবাদিক শাহ আলম সনি, রফিক রহমান, রফিকুল ইসলাম, রিফাত রহমান, মফিজুর রহমান জোয়ার্দ্দার, এম.এ মামুন, নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর কবীর শিপলু প্রমূখ।
উদ্বোধনের পর দুপুর ১২টায় আলমডাঙ্গা উপজেলার ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের বাঁশবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন করেন ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ও তার সফর সঙ্গীবৃন্দ। এসময় ক্যাম্পের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য মতিয়ার রহমান দাবী করেন যে, তাদের এলাকায় একটি চক্ষু শিবির পরিচালনা করার। উপস্থিত শত শত রোগী ও গ্রামবাসীকে ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান আশ্বস্ত করেন যে, আগামী শীত মৌসুমে জনগুরুত্বপূর্ণ এলাকায় এ ধরণের চক্ষু ক্যাম্পের মাধ্যমে ১০ হাজার চক্ষু রোগীর চিকিৎসা ও ৫০০ রোগীর চক্ষু অপারেশন করা হবে। আর এ সম্পূর্ণ ব্যয়ভার তারাদেবী ফাউন্ডেশন বহন করবে।
এরপর ওইদিন দুপুর ১টায় পান্না সিনেমা হল সংলগ্ন সবুজ চত্বরে পূজা উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক কিশোর কুমার আগওয়ালার সভাপত্বিতে অনুষ্ঠিত মিলন মেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। তিনি আগামী শারদীয় উৎসব যাতে শান্তিপূর্ণভাবে শেষ করা যায় সে জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলার ১০৩টি পূজা মন্ডপের নেতৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, আপনারা সহযোগিতা ও সহমর্মিতার মাধ্যমে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এ উৎসব করবেন। এজন্য তিনি সবকটি মন্দিরে অনুদান প্রদান করেন। অপরদিকে দৌলতদিয়াড় দক্ষিণ পাড়া পূজা মন্দির এবং তালতলা মন্দিরে ৫১হাজার টাকা করে অনুদান ও পুটিমারী মন্দির, বেদবাড়িয়া মন্দির, আড়িয়া তিতুদহ মন্দির, বোয়ালমারী মন্দির এবং সরিষাডাঙ্গা দূর্গা মন্দিরে ৩বান করে ঢেউটিন প্রদান করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পূজা উদাযাপন কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক প্রশান্ত অধিকারী, সদস্য সচিব কিশোর কুমার কুন্ডু, সমন্বয়ক পবিত্র কুমার আগরওয়ালা,সদস্য উজ্জল অধিকারী প্রমুখ।
বিকেল ৫টায় ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান দিলীপ কুমার আগরওয়ালা চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি ডিপ-টিউবওয়েল স্থাপনার উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ঘোষণাকালে তিনি বলেন, এই স্কুলে ২ হাজার ২০০ শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করে অথচ এখানে সুপেয় পানির কোন ব্যবস্থা নেই এটা খুব কষ্টের। আগামী ১ মাসের মধ্যে কর্মসূচির সফল বাস্তবায়ন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, তারাদেবী ফাউন্ডেশন চুয়াডাঙ্গার সভাপতি অধ্যাপক শেখ সেলিম, যুুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিপনুল হাসান, সাংবাদিক শাহ আলম সনি, শিক্ষক আব্দুল বারী, শামীমা খাতুন, মাফিজুর রহমান মাফি প্রমূখ।
শুক্রবার সকাল ১০টায় তারাদেবী ফাউন্ডেশন কার্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধনীর মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি ঘোষণা দেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। চুয়াডাঙ্গা মেডিকেল স্টুডেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে এ ক্যাম্পে আগত রোগীদের উদ্দেশ্যে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, তারাদেবী ফাউন্ডেশন থেকে অব্যাহতভাবে গরীব রোগীদের চিকিৎসা সহায়তা প্রদান করা হবে। তিনি ডাক্তার ও মেডিকেল শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা চুয়াডাঙ্গার সন্তান। চুয়াডাঙ্গার অবহেলিত ও দুঃখী মানুষের সেবায় এগিয়ে এসেছেন এটা এ জেলার গর্ব। এসময় উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশন চুয়াডাঙ্গার সভাপতি অধ্যাপক শেখ সেলিম, যুুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিপনুল হাসান, নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর কবীর শিপলু।
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পর্যবেক্ষণ শেষে সকাল ১১টায় গাংনী ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে ছাতা বিতরণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে প্রধান অতিথির ভাষণে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, চুয়াডাঙ্গা বৃষ্টি ও গরম প্রবণ এলাকা। এখানকার মানুষ অত্যন্ত কষ্ট করে ক্ষেত খামারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শ্রম দিয়ে থাকে। বৃষ্টির কারণে তাদের কাজেকর্মে যাতায়াতে যাতে কষ্ট না হয় তার জন্য ছাতা বিতরণ কর্মসূচী হাতে নেওয়া হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গা উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক কর্মচারীদের মাঝে ১০হাজার ছাতা বিতরণ করা হবে।
গাংনী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তাহেরের সভাপত্বিতে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, ফাউন্ডেশন সভাপতি অধ্যাপক শেখ সেলিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিপনুল হাসান, বাবু নিরঞ্জন কুমার আগরওয়ালা, আশরাফ উদ্দিন জোয়ার্দ্দার টিমল, মাফিজুর রহমান মাফি ও নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর কবীর শিপলু।
সরোজগঞ্জ হাইস্কুলে দিনের অপর ছাতা বিতরণ কর্মসূচীতে প্রধান অতিথির ভাষণে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, তারাদেবী ফাউন্ডেশন চুয়াডাঙ্গায় সেবামূলক কর্মসূচী করতে চাই। প্রয়োজন সকলের সহায়তা। অধ্যাপক শেখ সেলিমের সভাপত্বিতে অনুষ্ঠিত এসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, সরোজগঞ্জ হাইস্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি জুয়েল রানা, সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিপনুল হাসান, আশরাফ উদ্দিন জোয়ার্দ্দার টিমল ও বাবু নিরঞ্জন কুমার আগরওয়ালা। আলোচনা শেষে কুতুবপুর, শংকরচন্দ্র, পদ্মবিলা ইউনিয়নের গরীব মানুষের মধ্য ছাতা বিতরণ করা হয়।
এ কর্মসূচির পর নবগঠিত মাখালডাঙ্গা ইউনিয়নের উকতো গ্রামে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন কালে উপস্থিত রোগী ও গ্রামবাসীদের উদ্দেশ্যে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, চুয়াডাঙ্গা মেডিকেল স্টুডেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে পরিচালিত এ বিনা মূল্যে চিকিৎসা সেবা অজপাড়াগাঁয়ের অভাবী রোগীদের অনেক কল্যাণ বয়ে আনছে। তিনি গ্রমাবাসীদের সাথে কুশল বিনিময়কালে আরো বলেন, আপনারা আমাদের সহযোগীতা করেন আমরা আপনাদের পাশে থাকবো। আমাদের ফ্রি এ্যাম্বুলেন্স সেবা নিতে পিছপা হবেন না। আমরা প্রসূতি মায়েদের পাশাপাশি সকল রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য এই কর্মসূচী হাতে নিয়েছি। পরিদর্শনকালে অন্যান্যদের মধ্য উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক শেখ সেলিম, রিপনুল হাসান, বিশিষ্ট ঠিকাদার ফরিদ আহমেদ, সাংবাদিক রিফাত রহমান, মফিজুর রহমান জোয়ার্দ্দার, আশা মেম্বার প্রমুখ।
পরবর্তীতে বিকেল ৫টায় পান্না সিনেমা হল সবুজ চত্বরে আয়োজিত শিক্ষাবৃত্তি, শিক্ষা উপকরণ, হুইল চেয়ার ও ছাতা বিতরণ কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়।
তারাদেবী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান দিলীপ কুমার আগরওয়ালার সভাপত্বিতে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান পিপিএম, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, চুয়াডাঙ্গা চেম্বার সভাপতি ইয়াকুব হোসেন মালিক, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি। অধ্যাপক শেখ সেলিমের উপস্থাপনায় এ অনুষ্ঠানে ৩২জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা সহায়তা, কুশোডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিফিন বক্স, গোকুলখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও গ্রীশনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সিলিং ফ্যান, ১৫জন শারিরীক প্রতিবন্ধীকে হুইল চেয়ার প্রদান করা হয়। এরপর রাতে সাংবাদিক, পেশাজীবী, জনপ্রতিনিধি, চেম্বারের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের সম্মানে নৈশ্য ভোজের আয়োজন করা হয়।
শনিবার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের এফ এফ মিলনায়তনে ফিজিক্স অলিম্পিয়াডের সভাপতি সজীবুল ইসলামের সভাপত্বিতে অনুষ্ঠিত পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ। তারাদেবী ফাউন্ডেশনের স্পন্সরে পরিচালিত পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, অধ্যক্ষ কামরুজ্জামান ও সময়ের সমীকরণের প্রধান সম্পাদক নাজমুল হক স্বপন। অনুষ্ঠান সার্বিকভাবে পরিচালনা করেন সাইন্স ক্লাব চুয়াডাঙ্গার সাধারণ সম্পাদক সাইনুর রহমান রাহুল।
দুপুর ১২টায় আলমডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ চত্বরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও আলমডাঙ্গা পৌরসভা, বেলগাছি, ডাউকি, কুমারী, কালিদাসপুর, জামজামি, খাসকররা, হারদি ইউনিয়নে ছাতা বিতরণ কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়। ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক শেখ সেলিমের সভাপত্বিতে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির ভাষণে ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান দিলীপ কুমার আগরওয়ালা উপস্থিত গ্রামবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তারাদেবী ফাউন্ডেশন মানব সেবার ব্রত নিয়ে আপনাদের কাছে এসেছে। চুয়াডাঙ্গাতে ৩০জনের অধিক ধনী মানুষ আছে। যাদের কাছে সেবা কার্যক্রমের ম্যাসেজটি পৌছিয়ে দেওয়ার জন্য আমরা এই কর্মসূচী হাতে নিয়েছি। তিনি সকলের সহযোগীতা চেয়ে বলেন, টাকার অভাবে কোন গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীর লেখাপড়া বন্ধ হতে পারে না। তিনি জোর দিয়ে বলেন, চুয়াডাঙ্গা জেলার একজনও শারিরীক প্রতিবন্ধী কষ্ট করে চলাফেরা করবে না। সকলকে হুইল চেয়ার প্রদান করা হবে।
এ সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাহাত মান্নান, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সভাপতি সরদার আল-আমিন, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব ও ফাউন্ডেশন সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি ও আলমডাঙ্গা থানার ওসি (তদন্ত) লুৎফুল কবীর, কার্যনির্বাহী সদস্য মাফিজুর রহমান মাফি প্রমুখ। এসময় চুয়াডাঙ্গা মেডিকেল স্টুডেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে তারাদেবী ফাউন্ডেশনের সহযোগীতায় ১হাজার রোগীকে ঔষধসহ চিকিৎসাপত্র ও প্রায় ১৬শত ছাতা বিতরণ করা হয়।
বিকেল ৪টায় মোমিনপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক জোয়ার্দ্দারের সভাপত্বিতে জেহালা, মোমিনপুর, আইলহাস ও নাগদাহ ইউনিয়ন বাসীদের মাঝে ছাতা বিতরণ কর্মসূচী উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, তারাদেবী ফাউন্ডেশন আজ আপনাদের কাছে এসেছে অভাবী গরীব ও দুঃস্থ মানুষের সেবার জন্য। আপনারা আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন। অধ্যাপক শেখ সেলিমের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সভাপতি সরদার আল- আমিন, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব ও ফাউন্ডেশন সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিপনুল হাসান, বাবু নিরঞ্জন কুমার আগরওয়ালা,কার্য নির্বাহী সদস্য মাফিজুর রহমান মাফি প্রমুখ।
মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা দেন চুয়াডাঙ্গা জেলার ১৫জন ডাক্তার। এরা হলেন ডা.ওমর ফারুক, ডা.সামসাদ ফারজানা, ডা. বৃষ্টি, ডা. মহিব বিল্লাহ, ডা. নাফিসা নওশিন. ডা.এস এ শিরিন, ডা. রুমি, ডা. শাহ আলম সোহাগ, ডা. সাথী, ডা. আব্দুল্লাহ আল নোমান, ডা. ইয়াসিন আরাফাত মালিক, ডা. হাসিব, ডা. রাকিব, ডা. লেমন, ডা. তৌফিক প্রমুখ।