মেহেরপুর জেলা ট্রাক ও ট্রাংকলরি শ্রমিক ইউনিয়ন নির্বাচন সম্পন্ন সভাপতি কদর ও সাধারন সম্পাদক কামরুল
- আপলোড টাইম : ০১:১৯:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ অক্টোবর ২০১৬
- / ৪২৫ বার পড়া হয়েছে
মেহেরপুর অফিস: মেহেরপুর জেলা ট্রাক ও ট্রাংকলরি শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে সভাপতি কদর আলী ও সাধারন সম্পাদক কামরুল ইসলাম জয়লাভ করেছেন। ভোট গনণা শেষে রাত ১০টার সময় আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ্যাড: মারুফ আহম্মেদ বিজন নির্বাচনের ফলাফল ঘোষনা করেন। গতকাল শনিবার সকাল ৮ টায় ওয়াপদা মোড়ে ৯টি বুথে একযোগে ভোট গ্রহন শুরু হয়। কোন ধরনের বিরতি ছাড়াই চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। দিন শেষে ৯০ ভাগ ভোট পুল হয়। নির্বাচনে সভাপতি পদে কদর আলী ৬৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রাথী নিজামুল ইসলাম রকেট পেয়েছেন ৫২৩ ভোট, কার্যকরী সভাপতি পদে, ওয়াদুদ আলী ৫১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। নিকটতম প্রাথী ছানোয়ার হোসেন ভোট পেয়েছেন ২৫০ ভোট, সহ-সভাপতি শাহাদ আলী ৪২৬ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গোলাম কিবরিয়া ৩০৭ ভোট। সাধারন সম্পাদক পদে কামরুল ইসলাম ৭৪২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রাথী কুতুব উদ্দিন বাবু পেয়েছেন ৪৭১ ভোট, যুগ্ম সম্পাদক পদে মিয়ারুল ইসলাম ৭২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রার্থী মাসুদ করিম পেয়েছেন ৩৭৬ ভোট, সহ-সাধারন সম্পাদক পদে আসাদুজ্জামান (টগর) ৬৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রাথী মিনারুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৪০ ভোট, সাংগঠনিক সম্পাদক মিয়াজান আলী ৬১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রাথী কামাল শেখ রিংকু ৪৫৪ ভোট, প্রচার সম্পাদক শহিদুল ইসলাম ৪২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রাথী রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৪০৯ ভোট, লাইন সম্পাদক পদে ইউসুফ হোসেন খোকন ৬০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রাথী আল-আমিন পেয়েছেন ৪৮৮ ভোট, কোষাধাক্ষ্য পদে আব্দুস সাত্তার ৬৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মুরাদ আলী পেয়েছেন ৪২৬ ভোট পেয়েছেন। এছাড়া সদস্য পদে যারা বিজয়ী হয়েছেন তারা হলেন, জাহিদুল ইসলাম জুয়েল, সমশের আলী, কাবেল উদ্দিন, রিপন আলী ও মুকুল ইসলাম। এদিকে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষনা হওয়ার পরপরই বিজয়ী প্রার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে আনন্দ মিছিল বের করা হয়। এ সময় তারা রঙ ছিটিয়ে উল¬াস প্রকাশ করেন। এদিকে মেহেরপুর জেলা ট্রাক ও ট্রাংকলরি শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন পরিচালনা কমিশনের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন অ্যাডভোকেট মারুফ আহমেদ বিজন এবং সহকারী কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন অ্যাডভোকেট কামরুল হাসান।