ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

মা ও বোনকে বেঁধে ‘কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা’

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৪৮:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অগাস্ট ২০১৮
  • / ৪৩৫ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট: পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন সেরাজপুর গ্রামে মা ও ছোট বোনকে বেঁধে রেখে কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ১৪ অগস্ট, মঙ্গলবার খবর পেয়ে রাতে হাসপাতাল থেকে ওই কিশোরীর লাশ উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে মহিপুর থানা পুলিশ। নিহত কিশোরী ইভা (১৩) ওই গ্রামের কাঠমিস্ত্রি ইসমাইল হোসেনের বড় মেয়ে। সে স্থানীয় মহিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। নিহত ইভার চাচা মো. ইউসুফ জানান, মহিপুর বাজার থেকে রাত ১০টায় তিনি এবং তার ছোট ভাই নিহত ইভার বাবা ইসমাইল বাড়ি ফেরেন। বাড়িতে এসে ইসামইলের ঘর থেকে গোঙ্গানির শব্দ শুনতে পাই। ঘরে ঢুকে দেখি ইভার মা এবং ছোট বোনের হাত-মুখ বাঁধা। ইভা নগ্ন অবস্থায় পড়ে আছে। তার গলায় আঘাতের চিহ্ন। ইউসুফ বলেন, সঙ্গে সঙ্গে ইভাকে মহিপুর ২০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। পরে মোবাইল ফোনে মহিপুর থানা পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়। মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত তা জানার চেষ্টা চলছে। হত্যার মোটিভ নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

মা ও বোনকে বেঁধে ‘কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা’

আপলোড টাইম : ০৮:৪৮:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অগাস্ট ২০১৮

ডেস্ক রির্পোট: পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন সেরাজপুর গ্রামে মা ও ছোট বোনকে বেঁধে রেখে কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ১৪ অগস্ট, মঙ্গলবার খবর পেয়ে রাতে হাসপাতাল থেকে ওই কিশোরীর লাশ উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে মহিপুর থানা পুলিশ। নিহত কিশোরী ইভা (১৩) ওই গ্রামের কাঠমিস্ত্রি ইসমাইল হোসেনের বড় মেয়ে। সে স্থানীয় মহিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। নিহত ইভার চাচা মো. ইউসুফ জানান, মহিপুর বাজার থেকে রাত ১০টায় তিনি এবং তার ছোট ভাই নিহত ইভার বাবা ইসমাইল বাড়ি ফেরেন। বাড়িতে এসে ইসামইলের ঘর থেকে গোঙ্গানির শব্দ শুনতে পাই। ঘরে ঢুকে দেখি ইভার মা এবং ছোট বোনের হাত-মুখ বাঁধা। ইভা নগ্ন অবস্থায় পড়ে আছে। তার গলায় আঘাতের চিহ্ন। ইউসুফ বলেন, সঙ্গে সঙ্গে ইভাকে মহিপুর ২০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। পরে মোবাইল ফোনে মহিপুর থানা পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়। মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত তা জানার চেষ্টা চলছে। হত্যার মোটিভ নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।