দর্শনা জয়নগর পরিদর্শনকালে ল্যান্ড এ্যান্ড সী পোর্ট ইমিগ্রশনের এসবির এসপি মো.মনিরুজ্জামান
- আপলোড টাইম : ০৯:৩৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অগাস্ট ২০১৮
- / ১১১৯ বার পড়া হয়েছে
সড়ক পথে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু করার শতভাগ মতামত প্রদান
নিজস্ব প্রতিবেদক: দর্শনায় পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর বাস্তবায়নে দর্শনার বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেছেন ল্যান্ড এ্যান্ড সী পোর্ট ইমিগ্রশনের এসবির এসপি মো.মনিরুজ্জামান। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১ টায় তিনি এ পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি দর্শনা বন্দর দিয়ে সড়ক পথে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু করার বিষয়টি সরেজমিন যাচাই করেন এবং শতভাগ মতামত প্রদান করেন।
ল্যান্ড এ্যান্ড সী পোর্ট ইমিগ্রশনের এসবির এসপি মো.মনিরুজ্জামান বলেন, দর্শনা দিয়ে স্থলবন্দর হবে আমরা আগে থেকেই জানি। দর্শনা একটি ঐতিহ্যবাহী স্থান। আমি এলাকা ঘুরে দেখলাম স্থল বন্দর হওয়ার মত উপযোগিতা আছে। এখানে হেবিওয়েট বহনের দুই লেনের রাস্তা নির্মাণ করতে হবে। যে রাস্তা দিয়ে ৩০/৪০টন মালামাল বহন পারে। স্থানীয়ভাবে সাইন বোর্ড দেওয়া হয়েছে। এখানকার মানুষের মধ্যে আন্তরিকতা ও সমন্বয় ভাল আছে। কোন কিছু করতে গেলে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হয়। বন্দর করতে হলে প্রাথমিক ভাবে ১০০ কোটি টাকার বরাদ্ধ দিতে হবে। আগামীতে সাব কমিটির মিটিং আছে। আমি সাব কমিটির মিটিং বিষয়টি তুলবো। আমার দিক থেকে সহযোগিতা থাকবে।
তিনি আরো বলেন, মাত্র এক কিলোমিটার সংযোগ সড়ক তৈরী করে দর্শনা বন্দর দিয়ে সড়ক পথে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু হলে দু’দেশের ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন। বেনাপোল বন্দরে চাপ কমবে। এছাড়াও এ বন্দর দিয়ে সড়ক পথে আমদানি-রপ্তানি চালু হলে এখান থেকে সরকারের রাজস্ব আদায় বহুগুন বেড়ে যাবে। যেহেতু এখানে সব অবকাঠামো ও জনবল রয়েছে সেহেতু এ বন্দর চালু এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. কলিমুল্লাহ, দর্শনা স্থলবন্দর বাস্তবায়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হক লিটনসহ ইমিগ্রেশন ও স্থলবন্দর বাস্তবায়ন কমিটির অন্যান্য সদস্যরা।