ইপেপার । আজ শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

জেলা প্রশাসক সম্মেলন শেষে উন্নয়ন বার্তা নিয়ে চুয়াডাঙ্গায় ফিরলেন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৮:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুলাই ২০১৮
  • / ৬০৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকায় ৩ দিনের জেলা প্রশাসক সম্মেলনে যোগদান শেষে নিজ কর্মস্থলে যোগদান করেছেন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ। সম্মেলন থেকে চুয়াডাঙ্গাবাসীর জন্য বেশকিছু উন্নয়ন বার্তা বয়ে নিয়ে এসেছেন। গতকাল রবিবার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সম্মেলন থেকে নিয়ে আসা উন্নয়ন পরিকল্পনা বর্ণনা করেন।
উন্নয়ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষ্কর্য, হাইটেক পার্ক, মিনি স্টেডিয়াম, কর্মজীবী নারী-পুরুষের জন্য পৃথক বহুতল হোস্টেল ও ডরমেটরী ভবন, জেলা পর্যায়ের যেসব দফতরের কার্যালয় নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানের জন্য বহুতল ভবনের মিনি সচিবালয়, জেলার সকল সরকারি-বেসরকারি সাংস্কৃতিক সংগঠনকে একই অঙ্গণে রাখতে মিলনায়তনসহ সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স, জেলা শহরের যানজট নিরসনে বাইপাস সড়ক নির্মাণ, সরকারি শিশু পরিবার (বালক), অটিস্টিক শিশুদের জন্য স্কুল, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বিজিবির টহলকে সহজ করতে সীমান্ত সড়ক, পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাইরে জলাধার খনন, স্বল্পখরচে শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষকে তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টির জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে কম্পিউটার ল্যাব প্রতিষ্ঠা। জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব স্যারের নির্দেশনা রয়েছে সরকারি বিভিন্ন দফতরের জন্য পৃথকভাবে আর ভূমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। এজন্য জেলা পর্যায়ে বহুতল ভবনের মিনি সচিবালয় তৈরি করা হবে। সচিবালয়ের একই ভবনের বিভিন্ন ফ্লোরে বিভিন্ন বিভাগের কার্যালয় থাকবে। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্য তৈরিসহ অন্যান্য উন্নয়ন কর্মকা- শিগগিরই শুরু হবে।’ তিনি বলেন, সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলাপ-আলোচনা করেই এসব উন্নয়ন কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। চলতি বছরেই বেশিরভাগ উন্নয়নের কাজ শুরু হবে।
গত ২৪-২৬ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠিত তিনদিনের জেলা প্রশাসকদের সম্মেলনে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিভিন্ন দফতরের মন্ত্রী ও সচিবসহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখেন। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলা ও আঞ্চলিক উন্নয়নে বেশকিছু দাবি উপস্থাপন করেন। এছাড়া, ব্যক্তিগত যোগাযোগ করে উন্নয়ন কর্মসূচির খবর নিয়ে ফিরেছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

জেলা প্রশাসক সম্মেলন শেষে উন্নয়ন বার্তা নিয়ে চুয়াডাঙ্গায় ফিরলেন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ

আপলোড টাইম : ০৯:১৮:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুলাই ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকায় ৩ দিনের জেলা প্রশাসক সম্মেলনে যোগদান শেষে নিজ কর্মস্থলে যোগদান করেছেন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ। সম্মেলন থেকে চুয়াডাঙ্গাবাসীর জন্য বেশকিছু উন্নয়ন বার্তা বয়ে নিয়ে এসেছেন। গতকাল রবিবার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সম্মেলন থেকে নিয়ে আসা উন্নয়ন পরিকল্পনা বর্ণনা করেন।
উন্নয়ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষ্কর্য, হাইটেক পার্ক, মিনি স্টেডিয়াম, কর্মজীবী নারী-পুরুষের জন্য পৃথক বহুতল হোস্টেল ও ডরমেটরী ভবন, জেলা পর্যায়ের যেসব দফতরের কার্যালয় নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানের জন্য বহুতল ভবনের মিনি সচিবালয়, জেলার সকল সরকারি-বেসরকারি সাংস্কৃতিক সংগঠনকে একই অঙ্গণে রাখতে মিলনায়তনসহ সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স, জেলা শহরের যানজট নিরসনে বাইপাস সড়ক নির্মাণ, সরকারি শিশু পরিবার (বালক), অটিস্টিক শিশুদের জন্য স্কুল, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বিজিবির টহলকে সহজ করতে সীমান্ত সড়ক, পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাইরে জলাধার খনন, স্বল্পখরচে শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষকে তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টির জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে কম্পিউটার ল্যাব প্রতিষ্ঠা। জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব স্যারের নির্দেশনা রয়েছে সরকারি বিভিন্ন দফতরের জন্য পৃথকভাবে আর ভূমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। এজন্য জেলা পর্যায়ে বহুতল ভবনের মিনি সচিবালয় তৈরি করা হবে। সচিবালয়ের একই ভবনের বিভিন্ন ফ্লোরে বিভিন্ন বিভাগের কার্যালয় থাকবে। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্য তৈরিসহ অন্যান্য উন্নয়ন কর্মকা- শিগগিরই শুরু হবে।’ তিনি বলেন, সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলাপ-আলোচনা করেই এসব উন্নয়ন কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। চলতি বছরেই বেশিরভাগ উন্নয়নের কাজ শুরু হবে।
গত ২৪-২৬ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠিত তিনদিনের জেলা প্রশাসকদের সম্মেলনে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিভিন্ন দফতরের মন্ত্রী ও সচিবসহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখেন। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলা ও আঞ্চলিক উন্নয়নে বেশকিছু দাবি উপস্থাপন করেন। এছাড়া, ব্যক্তিগত যোগাযোগ করে উন্নয়ন কর্মসূচির খবর নিয়ে ফিরেছেন।