ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

প্রধানমন্ত্রীকে গণঅভ্যর্থনা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:৫৫:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ অক্টোবর ২০১৬
  • / ৪১৩ বার পড়া হয়েছে

33818_hasina

সমীকরণ ডেস্ক: ১৭ দিনের যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা সফর শেষে দেশে ফিরে নেতাকর্মীদের গণঅভ্যর্থনা পেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সন্ধ্যায় দেশে ফেরার পর বিমানবন্দর থেকে গণভবন পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়। গণভবনে পৌঁছার পর সেখানে তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান দেশের বিশিষ্টজনরা। এদিকে প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেয়ার পূর্ব-ঘোষিত কর্মসূচিতে অংশ নিতে ঢাকা ও আশপাশের জেলা থেকে দুপুরের পর থেকে নেতাকর্মীরা বাসে, ট্রাকে করে আসতে থাকেন। দুপুরের পর থেকে নেতাকর্মীদের পদযাত্রায় অনেক সড়কে যানজট দেখা দেয়। বিকালে গুরুত্বপূর্ণ সড়কে তৈরি হয় অচলাবস্থা। প্রধানমন্ত্রীর ফ্লাইট বিলম্ব হওয়ায় নেতাকর্মীদের অপেক্ষার সঙ্গে যানজটের দুর্ভোগও দীর্ঘ হয়। প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজ সন্ধ্যা পৌনে সাতটায় হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে অবতরণ করে। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ, মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। তিনটি দেশে অবস্থানকালে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশনে ভাষণসহ বিভিন্ন দেশের সরকার প্রধান, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, আন্তর্জাতিক সংগঠনের কর্মকর্তা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পারস্পরিক ও দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দক্ষ রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুমাত্রিক অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সফরকালে তিনি ‘প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ ও ‘এজেন্ট অব চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ডে’ ভূষিত হন। গত ২৬শে সেপ্টেম্বর তার দেশে ফেরার কথা থাকলেও পরিবারের  সদস্যদের সঙ্গে কিছু সময় কাটানোর জন্য তার সফরসূচির কিছুটা পরিবর্তন হয়। নিউ ইয়র্ক থেকে ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাড়ি ভার্জিনিয়ায় যান শেখ হাসিনা। বিকাল পাঁচটা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটি অবতরণের কথা থাকলেও প্রায় দেড় ঘণ্টা দেরিতে বিমানবন্দরে অবতরণ করে। যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার ডালেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বৃহস্পতিবার এমিরেটসের ফ্লাইটে ঢাকার পথে রওনা হন শেখ হাসিনা। দুবাইয়ে তার যাত্রাবিরতি ছিল। গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকার শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার পর বোর্ডিং ব্রিজে প্রধানমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা জানান আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বিমানবন্দরে আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতা ও মন্ত্রীদের মধ্যে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সাবেক মন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক  সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহারা খাতুন, ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ফারুক খান, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম, সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, এবি তাজুল ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, তারানা হালিম, একেএম রহমতউল্লাহ, আবদুস শহীদ, মুজিবুল হক, মেহের আফরোজ চুমকি প্রমুখ প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক, সাঈদ খোকনও এ সময় উপস্থিত ছিলেন
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে অভ্যর্থনা দিতে বিমানবন্দর থেকে গণভবন পর্যন্ত সড়কে দুপুর থেকে জনতার ঢল নামে। প্রধানমন্ত্রীকে একনজর দেখা এবং তাকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে বিজয় সরণি, মহাখালী, বনানী হয়ে বিমানবন্দর পর্যন্ত দু’পাশের সড়কে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, মুক্তিযোদ্ধাসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হাজার হাজার মানুষ। গতকাল দুপুর ১টা থেকেই বিমানবন্দর অভিমুখী বিজয় সরণি, মহাখালী, বনানী, বিশ্বরোড, খিলক্ষেত সড়কে অবস্থান নেন তারা। বিমানবন্দর থেকে গণভবনে ফেরার সময় প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর ধীরে ধীরে রাস্তা অতিক্রম করে। এ সময় নেতাকর্মীরা ফুল ছিটিয়ে স্লোগান দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানায়। এ সময় প্রধানমন্ত্রীও হাত নেড়ে জনতার অভিবাদনের জবাব দেন। এ সময় সবার মুখে ‘শেখ হাসিনার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম’ ‘শেখ হাসিনার জন্য,  বাংলাদেশ ধন্য’ ‘দেশ রতœ শেখ হাসিনাকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা’ স্লোগান উচ্চারিত হয়। অনেকের হাতে ছিল জাতীয় পতাকা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার ছবি সংবলিত ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড। এদিকে সড়কের দু’পাশ ও সড়কের মাঝখানে অবস্থান নেয়ায় ফার্মগেট থেকে বিজয় সরণি হয়ে বিমানবন্দর অভিমুখী দু’পাশের সড়কে গতকাল যান চলাচল কিছু সময়ের জন্য এক প্রকার বন্ধ হয়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী বিমানবন্দর থেকে গণভবনে চলে যাওয়ার পর যান চলাচল আবার স্বাভাবিক হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

প্রধানমন্ত্রীকে গণঅভ্যর্থনা

আপলোড টাইম : ১২:৫৫:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ অক্টোবর ২০১৬

33818_hasina

সমীকরণ ডেস্ক: ১৭ দিনের যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা সফর শেষে দেশে ফিরে নেতাকর্মীদের গণঅভ্যর্থনা পেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সন্ধ্যায় দেশে ফেরার পর বিমানবন্দর থেকে গণভবন পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়। গণভবনে পৌঁছার পর সেখানে তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান দেশের বিশিষ্টজনরা। এদিকে প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেয়ার পূর্ব-ঘোষিত কর্মসূচিতে অংশ নিতে ঢাকা ও আশপাশের জেলা থেকে দুপুরের পর থেকে নেতাকর্মীরা বাসে, ট্রাকে করে আসতে থাকেন। দুপুরের পর থেকে নেতাকর্মীদের পদযাত্রায় অনেক সড়কে যানজট দেখা দেয়। বিকালে গুরুত্বপূর্ণ সড়কে তৈরি হয় অচলাবস্থা। প্রধানমন্ত্রীর ফ্লাইট বিলম্ব হওয়ায় নেতাকর্মীদের অপেক্ষার সঙ্গে যানজটের দুর্ভোগও দীর্ঘ হয়। প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজ সন্ধ্যা পৌনে সাতটায় হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে অবতরণ করে। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ, মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। তিনটি দেশে অবস্থানকালে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশনে ভাষণসহ বিভিন্ন দেশের সরকার প্রধান, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, আন্তর্জাতিক সংগঠনের কর্মকর্তা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে পারস্পরিক ও দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দক্ষ রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুমাত্রিক অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সফরকালে তিনি ‘প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ ও ‘এজেন্ট অব চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ডে’ ভূষিত হন। গত ২৬শে সেপ্টেম্বর তার দেশে ফেরার কথা থাকলেও পরিবারের  সদস্যদের সঙ্গে কিছু সময় কাটানোর জন্য তার সফরসূচির কিছুটা পরিবর্তন হয়। নিউ ইয়র্ক থেকে ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাড়ি ভার্জিনিয়ায় যান শেখ হাসিনা। বিকাল পাঁচটা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটি অবতরণের কথা থাকলেও প্রায় দেড় ঘণ্টা দেরিতে বিমানবন্দরে অবতরণ করে। যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার ডালেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বৃহস্পতিবার এমিরেটসের ফ্লাইটে ঢাকার পথে রওনা হন শেখ হাসিনা। দুবাইয়ে তার যাত্রাবিরতি ছিল। গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকার শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার পর বোর্ডিং ব্রিজে প্রধানমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা জানান আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বিমানবন্দরে আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতা ও মন্ত্রীদের মধ্যে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, সাবেক মন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক  সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহারা খাতুন, ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ফারুক খান, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম, সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, এবি তাজুল ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, তারানা হালিম, একেএম রহমতউল্লাহ, আবদুস শহীদ, মুজিবুল হক, মেহের আফরোজ চুমকি প্রমুখ প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক, সাঈদ খোকনও এ সময় উপস্থিত ছিলেন
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে অভ্যর্থনা দিতে বিমানবন্দর থেকে গণভবন পর্যন্ত সড়কে দুপুর থেকে জনতার ঢল নামে। প্রধানমন্ত্রীকে একনজর দেখা এবং তাকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে বিজয় সরণি, মহাখালী, বনানী হয়ে বিমানবন্দর পর্যন্ত দু’পাশের সড়কে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, মুক্তিযোদ্ধাসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হাজার হাজার মানুষ। গতকাল দুপুর ১টা থেকেই বিমানবন্দর অভিমুখী বিজয় সরণি, মহাখালী, বনানী, বিশ্বরোড, খিলক্ষেত সড়কে অবস্থান নেন তারা। বিমানবন্দর থেকে গণভবনে ফেরার সময় প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর ধীরে ধীরে রাস্তা অতিক্রম করে। এ সময় নেতাকর্মীরা ফুল ছিটিয়ে স্লোগান দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানায়। এ সময় প্রধানমন্ত্রীও হাত নেড়ে জনতার অভিবাদনের জবাব দেন। এ সময় সবার মুখে ‘শেখ হাসিনার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম’ ‘শেখ হাসিনার জন্য,  বাংলাদেশ ধন্য’ ‘দেশ রতœ শেখ হাসিনাকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা’ স্লোগান উচ্চারিত হয়। অনেকের হাতে ছিল জাতীয় পতাকা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার ছবি সংবলিত ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড। এদিকে সড়কের দু’পাশ ও সড়কের মাঝখানে অবস্থান নেয়ায় ফার্মগেট থেকে বিজয় সরণি হয়ে বিমানবন্দর অভিমুখী দু’পাশের সড়কে গতকাল যান চলাচল কিছু সময়ের জন্য এক প্রকার বন্ধ হয়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী বিমানবন্দর থেকে গণভবনে চলে যাওয়ার পর যান চলাচল আবার স্বাভাবিক হয়।