ইপেপার । আজ শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

গাংনী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ জাতীয় করণের দাবীতে স্মারক লিপি পেশ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০১:০৯:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬
  • / ৩৮১ বার পড়া হয়েছে

গাংনী অফিস: গাংনী উপজেলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে পরিচিত গাংনী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ জাতীয় করণের দাবীতে স্মারক লিপি পেশ করেছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান আফজাল হোসেনের নেতৃত্বে শিক্ষকদের একটি টিম উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফ উজ্জামানের নিকট স্মারকলিপি হস্তান্তর করেন। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ১৯৪৫ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে নানা প্রতিকুলতার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন অবদান রাখে। বর্তমানে বিদ্যালয়টি বিদ্যালয় কলেজ ও ভোকেশনাল শাখায়  ২৭০০ জন শিক্ষার্থী অধ্যায়ন করছে। রয়েছে ল্যাব ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে শিক্ষা ব্যবস্থা। জাতীয় করণের শর্তগুলোর সব কয়টি শর্তই পূর্ণ করা হয়েছে। বিদ্যালয়টি মডেল প্রকল্প ভুক্ত হওয়ায় জাতীয় করণে এর ব্যয়ভার তেমন বাড়বে না। বরং সুবিধা পাবেন এলাকার শিক্ষার্থীরা। স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সহকারী প্রধান শিক্ষক-১ আশরাফুল আলম খান, সহকারী প্রধান শিক্ষক- ২ আশরাফুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক সামসুল হায়দার, প্রভাষক শাহীন আহমেদ, শফি কামাল পলাশ, জাহাঙ্গীর আলমসহ শিক্ষক ও কর্মচারীবৃন্দ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

গাংনী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ জাতীয় করণের দাবীতে স্মারক লিপি পেশ

আপলোড টাইম : ০১:০৯:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬

গাংনী অফিস: গাংনী উপজেলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে পরিচিত গাংনী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ জাতীয় করণের দাবীতে স্মারক লিপি পেশ করেছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান আফজাল হোসেনের নেতৃত্বে শিক্ষকদের একটি টিম উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফ উজ্জামানের নিকট স্মারকলিপি হস্তান্তর করেন। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ১৯৪৫ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে নানা প্রতিকুলতার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন অবদান রাখে। বর্তমানে বিদ্যালয়টি বিদ্যালয় কলেজ ও ভোকেশনাল শাখায়  ২৭০০ জন শিক্ষার্থী অধ্যায়ন করছে। রয়েছে ল্যাব ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে শিক্ষা ব্যবস্থা। জাতীয় করণের শর্তগুলোর সব কয়টি শর্তই পূর্ণ করা হয়েছে। বিদ্যালয়টি মডেল প্রকল্প ভুক্ত হওয়ায় জাতীয় করণে এর ব্যয়ভার তেমন বাড়বে না। বরং সুবিধা পাবেন এলাকার শিক্ষার্থীরা। স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সহকারী প্রধান শিক্ষক-১ আশরাফুল আলম খান, সহকারী প্রধান শিক্ষক- ২ আশরাফুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক সামসুল হায়দার, প্রভাষক শাহীন আহমেদ, শফি কামাল পলাশ, জাহাঙ্গীর আলমসহ শিক্ষক ও কর্মচারীবৃন্দ।