ইপেপার । আজ শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

আলমডাঙ্গা মাঠপাঁচলিয়ার প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে অবৈধ জুয়ার বোর্ড

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:৪৬:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬
  • / ৮০৪ বার পড়া হয়েছে

ere45r4আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা উপজেলার মাঠপাঁচলিয়া গ্রামে আচমান নামে এক ব্যাক্তি প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে প্রকাশ্যেই জুয়ার বোর্ড চালাচ্ছে। প্রতিদিন ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত জুয়ার বোর্ডে খেলা চলে। এতে আশপাশ অঞ্চলের কৃষক পরিবারের অনেকেই সর্বশান্ত হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে একই গ্রামের জনি নামের এক ছেলে জুয়ার বোর্ডে বাধা দিতে গেলে আকমান ও আলমসহ তার দলবল জনিকে হত্যার হুমকি দেয়। জানা যায়, আলমডাঙ্গা পাঁচলিয়া গ্রামের মোঃ নসির উদ্দিনের ছেলে জনি হোসেন এই প্রতিবেদককে জানান, মাঠপাচলিয়া গ্রামের সমসেরের ঘরের পাশে মৃত আকবারের ছেলে আকমান (৩৫) ও আফজাল হোসেনের ছেলে আলম হোসেন (৩২) জুয়ার বোর্ড চালায়। গতকাল জনি অবৈধ্য জুয়া বোর্ডে জুয়া খেলতে বাধা দিলে আকমান, আলম, মৃত আনছার আলীর ছেলে আনার, মুছা আলীর ছেলে বিল্লাল জনিকে ধরে নিয়ে গিয়ে জীবননাশের হুমকি দেয়। জনি এলাকার বিভিন্ন মৌলভী মাতুব্বরদেরকে এই বিষয়টি অবহিত করেন। গতকাল এই প্রতিবেদকের কাছে ঘটনা স্ববিস্তারে খুলে বলেন এবং প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

আলমডাঙ্গা মাঠপাঁচলিয়ার প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে অবৈধ জুয়ার বোর্ড

আপলোড টাইম : ১২:৪৬:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬

ere45r4আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা উপজেলার মাঠপাঁচলিয়া গ্রামে আচমান নামে এক ব্যাক্তি প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে প্রকাশ্যেই জুয়ার বোর্ড চালাচ্ছে। প্রতিদিন ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত জুয়ার বোর্ডে খেলা চলে। এতে আশপাশ অঞ্চলের কৃষক পরিবারের অনেকেই সর্বশান্ত হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে একই গ্রামের জনি নামের এক ছেলে জুয়ার বোর্ডে বাধা দিতে গেলে আকমান ও আলমসহ তার দলবল জনিকে হত্যার হুমকি দেয়। জানা যায়, আলমডাঙ্গা পাঁচলিয়া গ্রামের মোঃ নসির উদ্দিনের ছেলে জনি হোসেন এই প্রতিবেদককে জানান, মাঠপাচলিয়া গ্রামের সমসেরের ঘরের পাশে মৃত আকবারের ছেলে আকমান (৩৫) ও আফজাল হোসেনের ছেলে আলম হোসেন (৩২) জুয়ার বোর্ড চালায়। গতকাল জনি অবৈধ্য জুয়া বোর্ডে জুয়া খেলতে বাধা দিলে আকমান, আলম, মৃত আনছার আলীর ছেলে আনার, মুছা আলীর ছেলে বিল্লাল জনিকে ধরে নিয়ে গিয়ে জীবননাশের হুমকি দেয়। জনি এলাকার বিভিন্ন মৌলভী মাতুব্বরদেরকে এই বিষয়টি অবহিত করেন। গতকাল এই প্রতিবেদকের কাছে ঘটনা স্ববিস্তারে খুলে বলেন এবং প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।