ইপেপার । আজ রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫

জীবননগরে এক নারীকে কুপিয়ে জখম করলো মাতাল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:২৩:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারী ২০১৮
  • / ৭২০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জীবননগর উপজেলার উপজেলার সেনেরহুদা গ্রামে নাজমা খাতুন (৩৫) নামের এক নারীকে কুপিয়ে জখম করেছে রাজু নামের এক মাতাল যুবক। নাজমাকে উদ্ধার করে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রেফার করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, গতকাল সকালে সেনেরহুদা গ্রামের মসজিদপাড়ার দেলোয়ারের স্ত্রী নাজমা খাতুন মাঠে শাক আলুর ক্ষেতে যায় আলু তুলতে। এসময় একই এলাকার শামসুলের ছেলে রাজুর (৩০) সাথে অজানা কোন এক বিষয় নিয়ে বাকবিতন্ডা বাধে। পরে রাজু মদ্যপ অবস্থায় কোদাল দিয়ে নাজমা খাতুনের ডান হাতে কোপ মারে। এতে নাজমা খাতুন রক্তাক্ত জখম হয়। পরে নাজমাকে উদ্ধার করে প্রথমে জীবননগর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রেফার করেন। পরে সদর হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক নাজমার হাতে ৩৬টা সেলাই দেন। কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেন, আমরা নাজমাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। তার ডান হাতে ৩৬ টা সেলাই দেওয়া হয়েছে। তবে নাজমা এখম আশংকামুক্ত। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আহতের পক্ষ থেকে মামলার প্রক্রিয়া চলছিলো।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

জীবননগরে এক নারীকে কুপিয়ে জখম করলো মাতাল

আপলোড টাইম : ১২:২৩:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারী ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জীবননগর উপজেলার উপজেলার সেনেরহুদা গ্রামে নাজমা খাতুন (৩৫) নামের এক নারীকে কুপিয়ে জখম করেছে রাজু নামের এক মাতাল যুবক। নাজমাকে উদ্ধার করে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রেফার করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, গতকাল সকালে সেনেরহুদা গ্রামের মসজিদপাড়ার দেলোয়ারের স্ত্রী নাজমা খাতুন মাঠে শাক আলুর ক্ষেতে যায় আলু তুলতে। এসময় একই এলাকার শামসুলের ছেলে রাজুর (৩০) সাথে অজানা কোন এক বিষয় নিয়ে বাকবিতন্ডা বাধে। পরে রাজু মদ্যপ অবস্থায় কোদাল দিয়ে নাজমা খাতুনের ডান হাতে কোপ মারে। এতে নাজমা খাতুন রক্তাক্ত জখম হয়। পরে নাজমাকে উদ্ধার করে প্রথমে জীবননগর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রেফার করেন। পরে সদর হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক নাজমার হাতে ৩৬টা সেলাই দেন। কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেন, আমরা নাজমাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। তার ডান হাতে ৩৬ টা সেলাই দেওয়া হয়েছে। তবে নাজমা এখম আশংকামুক্ত। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আহতের পক্ষ থেকে মামলার প্রক্রিয়া চলছিলো।