ইপেপার । আজ শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

২০১৮ হবে খালেদা জিয়া ও বিএনপির বিজয়ের বছর : মির্জা ফখরুল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:১৯:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০১৮
  • / ৩০৯ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ ডেস্ক: বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমি দৃঢ়তার সাথে বলতে চাই, ২০১৮ হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়ার বছর, বিএনপির বছর। ২০১৮ সাল হচ্ছে জনগণের বছর, গণতন্ত্রের বছর। সেটা ইনশাল্লাহ আমরা প্রমাণ করব আন্দোলনের মধ্য দিয়ে, বিজয়ের মধ্য দিয়ে। গতকাল শুক্রবার ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ উপলক্ষে ঢাকায় এক আলোচনা সভায় বিএনপি তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট শক্তির সঙ্গে গণতান্ত্রিক শক্তির লড়াইটা এতো সহজ লড়াই নয়। অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, সেই ত্যাগ আমরা করেছি। এবার আন্দোলনে সফল হওয়ার আশা প্রকাশ করে ফখরুল বলেন, আমাদের এখন জোট বাঁধতে হবে, আমাদের জেগে উঠতে হবে। মানুষকে জাগিয়ে তুলে হবে এবং মানুষকে জাগিয়ে তোলার মধ্যদিয়ে একমাত্র গণজাগরণ সৃষ্টি করতে হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমাদের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে। এসময় দেশের মানুষকে আন্দোলনে উদ্ধুদ্ধ করতে দলের নেতাকর্মীদের গ্রামে-গঞ্জে ছড়িয়ে পড়ার আহ্বান জানান ফখরুল।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চতুর্থ বর্ষপূর্তিতে ৫ জানুয়ারিকে ‘কলঙ্কের দিন’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, আমরা কাছে দুঃখ লাগছে যে, আওয়ামী লীগের জন্য এটি একটি সবচেয়ে কলঙ্কিত দিন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের মতো একটা পার্টি যাদের দীর্ঘ একটা ঐতিহ্য আছে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের। তারা কোন জায়গায় গিয়ে পৌঁছেছে যে তাদের আজকে পুলিশ-র‌্যাব-বন্দুক-পিস্তলের সহায়তা নিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে হচ্ছে নির্বাচন না দিয়ে। নির্বাচন দিলে পরাজয় অবশ্যসম্ভাবী হবে, ভরাডুবি হবে তাদের।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

২০১৮ হবে খালেদা জিয়া ও বিএনপির বিজয়ের বছর : মির্জা ফখরুল

আপলোড টাইম : ১১:১৯:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০১৮

সমীকরণ ডেস্ক: বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমি দৃঢ়তার সাথে বলতে চাই, ২০১৮ হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়ার বছর, বিএনপির বছর। ২০১৮ সাল হচ্ছে জনগণের বছর, গণতন্ত্রের বছর। সেটা ইনশাল্লাহ আমরা প্রমাণ করব আন্দোলনের মধ্য দিয়ে, বিজয়ের মধ্য দিয়ে। গতকাল শুক্রবার ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ উপলক্ষে ঢাকায় এক আলোচনা সভায় বিএনপি তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট শক্তির সঙ্গে গণতান্ত্রিক শক্তির লড়াইটা এতো সহজ লড়াই নয়। অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, সেই ত্যাগ আমরা করেছি। এবার আন্দোলনে সফল হওয়ার আশা প্রকাশ করে ফখরুল বলেন, আমাদের এখন জোট বাঁধতে হবে, আমাদের জেগে উঠতে হবে। মানুষকে জাগিয়ে তুলে হবে এবং মানুষকে জাগিয়ে তোলার মধ্যদিয়ে একমাত্র গণজাগরণ সৃষ্টি করতে হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমাদের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে। এসময় দেশের মানুষকে আন্দোলনে উদ্ধুদ্ধ করতে দলের নেতাকর্মীদের গ্রামে-গঞ্জে ছড়িয়ে পড়ার আহ্বান জানান ফখরুল।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চতুর্থ বর্ষপূর্তিতে ৫ জানুয়ারিকে ‘কলঙ্কের দিন’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, আমরা কাছে দুঃখ লাগছে যে, আওয়ামী লীগের জন্য এটি একটি সবচেয়ে কলঙ্কিত দিন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের মতো একটা পার্টি যাদের দীর্ঘ একটা ঐতিহ্য আছে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের। তারা কোন জায়গায় গিয়ে পৌঁছেছে যে তাদের আজকে পুলিশ-র‌্যাব-বন্দুক-পিস্তলের সহায়তা নিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে হচ্ছে নির্বাচন না দিয়ে। নির্বাচন দিলে পরাজয় অবশ্যসম্ভাবী হবে, ভরাডুবি হবে তাদের।