ইপেপার । আজ বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫

‘মিশির’ জন্য সাংবাদিক আওয়াল পরিবারে শোক

দর্শনা অফিস:
  • আপলোড টাইম : ০৫:৫৭:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
  • / ২৮ বার পড়া হয়েছে

গত সোমবার সকালে বাড়ি থেকে বাইরে যায় মিশি (বিড়াল)। রাতে আর ফিরে আসেনি। গত মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে অনেক খোঁজাখুঁজির পর তার মরদেহ পাওয়া যায়। এরপর সাংবাদিক আওয়াল হোসেনের স্ত্রী ও ছেলে আফিফ, মেয়ে জ্যোতি কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরে বিড়ালটিকে নিয়ে এসে বাড়ির আঙিনায় কবর দেওয়া হয়।

সাংবাদিক আওয়াল হোসেন জানান, মিশি ছিল বাড়ির সবার কাছে প্রিয়। সবাই তাকে আদর করে নিয়মিত গোসল করাতো। আলাদাভাবে মাছ কিনে তাকে খেতে দেওয়া হতো। তার ছোট ভাইয়ের ছোট্ট মেয়ে ইরামনি প্রতিদিন কোলে নিয়ে থাকতো। খিদে পেলে মিশি পায়ের কাছে এসে মিউ মিউ করতো। রাতের বেলা যখন যার কাছে থাকতে ইচ্ছে হতো, তার কোলের মধ্যে ঘুমাতো। গত ৯ মার্চ দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের সানভি ও রাসেলকে বাড়িতে আসতে দেখে মিশি আনন্দে উৎবেলিত হয়ে পড়ে। এছাড়া নিউজ করার সময় কোলের মধ্যে শুয়ে ঘুমাতো। এমনভাবে মিশি ছিল তাদের সন্তানের মতো। তার মৃত্যুতে বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বারবার মিশির কথা মনে পড়ছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

‘মিশির’ জন্য সাংবাদিক আওয়াল পরিবারে শোক

আপলোড টাইম : ০৫:৫৭:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

গত সোমবার সকালে বাড়ি থেকে বাইরে যায় মিশি (বিড়াল)। রাতে আর ফিরে আসেনি। গত মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে অনেক খোঁজাখুঁজির পর তার মরদেহ পাওয়া যায়। এরপর সাংবাদিক আওয়াল হোসেনের স্ত্রী ও ছেলে আফিফ, মেয়ে জ্যোতি কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরে বিড়ালটিকে নিয়ে এসে বাড়ির আঙিনায় কবর দেওয়া হয়।

সাংবাদিক আওয়াল হোসেন জানান, মিশি ছিল বাড়ির সবার কাছে প্রিয়। সবাই তাকে আদর করে নিয়মিত গোসল করাতো। আলাদাভাবে মাছ কিনে তাকে খেতে দেওয়া হতো। তার ছোট ভাইয়ের ছোট্ট মেয়ে ইরামনি প্রতিদিন কোলে নিয়ে থাকতো। খিদে পেলে মিশি পায়ের কাছে এসে মিউ মিউ করতো। রাতের বেলা যখন যার কাছে থাকতে ইচ্ছে হতো, তার কোলের মধ্যে ঘুমাতো। গত ৯ মার্চ দৈনিক সময়ের সমীকরণ পরিবারের সানভি ও রাসেলকে বাড়িতে আসতে দেখে মিশি আনন্দে উৎবেলিত হয়ে পড়ে। এছাড়া নিউজ করার সময় কোলের মধ্যে শুয়ে ঘুমাতো। এমনভাবে মিশি ছিল তাদের সন্তানের মতো। তার মৃত্যুতে বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বারবার মিশির কথা মনে পড়ছে।