ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

চুয়াডাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম

আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করতে হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোড টাইম : ০৮:৫৩:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
  • / ৪৭ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘সব দিকে সচেতনতার নজর রাখতে হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে সচেতন হয়েই কাজ সম্পাদন করতে হবে। সচেতনতাই পারে, নানা রকম সমস্যা থেকে উত্তরণ করাতে। চুয়াডাঙ্গায় যে অনাকাঙ্খিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছে, এ ধরনের ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আমাদের এসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। আমাদেরকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করতে হবে।’

গতকাল রোববার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। সভায় গত মাসের আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভার সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের অগ্রগতি পাঠ করেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার আবদুর রহমান। তিনি জেলার ৫টি থানায় গত মাসের অপরাধ চিত্র তুলে ধরেন।

সভায় তিতুদহ ইউনিয়নে ভিজিএফ-এর কার্যক্রম নিয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘এমন ঘটনা যাতে আর কোথাও না হয়, সে জন্য আমাদের সজাগ থাকতে হবে। শুনেছিলাম ওই ইউনিয়নে সমাধানের জন্য বসতে চেয়েছিলেন তারা। তবে বসার আগেই তো এই ঘটনা ঘটে গেল।’ সভায় একজন গণমাধ্যমকর্মী ও চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মারুফ সরোয়ার বাবু তিতুদহের মতো ঘটনার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের ঊর্ধ্বতন বা জেলার নেতাদের সাথেও আলাপের পরামর্শ দেন। প্রায় অভিন্ন ভাষায় তারা বলেন, ‘সিনিয়র নেতারা ওখানকার ভিজিএফ-এর সমস্যা সম্পর্কে জানলে স্থানীয় ইউনিয়ন নেতাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দিতেন বা মীমাংসা করে দিতেন।’
এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি সঠিক। এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে সিনিয়র বা সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা নিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘ঢাকা থেকে কার্ডগুলোর জন্য নির্দেশনা ছিল, কার্ড যেই করুক, প্রত্যেকটা যেন যোগ্যরা পাই। সে জন্য আমরা যোগ্য বা প্রকৃত সুবিধাভোগীদের মধ্যেই এটি বিতরণ করতে চাই। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বা স্থানীয় সচেতন মহলের মানুষ যেই হোক, তারা তো কার্ড নেবেন না। যোগ্য লোককে কার্ডগুলো দিতে তারা সহযোগিতা করবেন।’

সভায় জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সাঈদ মাহমুদ শামীম রেজা ডালিম কোর্ট ফি কম থাকার বিষয়টি জেলা প্রশাসকের নজরে আনলে জেলা প্রশাসক তৎক্ষণাৎ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে ডেকে আপডেট তথ্য নিয়ে বলেন, ‘১০ টাকা ও ৫ টাকার কোর্ট ফি নেই। দ্রুত বিষয়টির সমাধান করা হবে। ইতোমধ্যে আমি চাহিদাপত্র পাঠিয়েছি।’

জেলা প্রশাসক বলেন, ‘গ্রাম আদালতে কিছু মামলার নিষ্পত্তি হলে থানায় মামলার চাপ কমে। এখানে কোনো খরচ নাই। যে সকল মামলা গ্রাম আদালতে বিচারযোগ্য, সেগুলো গ্রাম আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দিবেন। গ্রাম আদালতের আইনগত ভিত্তি আছে।’ আইনশৃঙ্খলা কমিটির আলোচনা সভায় সদস্যগণ জানান, চুয়াডাঙ্গায় বর্তমানে চুরি-ছিনতাই কিছুটা বেড়েছে। শহরের বেপরোয়া গতিতে কিশোর বয়সী ছেলেদের মোটরসাইকেল চালানো বৃদ্ধি পেয়েছে।
সভায় পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা বলেন, ‘সকল ক্ষেত্রে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। ভিজিএফ-টিসিবি সকল ক্ষেত্রে নজর রাখতে হবে। পুলিশকে জানিয়ে কাজ করলে অনেক কিছু থেকেই উত্তরণ করা সম্ভব। আমাদেরকে আপনারা সহযোগিতা করবেন, আমরা সবসময় দায়িত্ব পালনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’

সভায় সিভিল সার্জন ডা. হাদী জিয়া উদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘সদর হাসপাতাল চত্বর পরিচ্ছন্ন এবং উন্মুক্ত রাখতে আমরা বদ্ধ পরিকর। সে হিসেবে আমরা কাজ করছি। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য বিভাগের বদলি বা পদায়নে কিছুটা অন্যরকম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আমাদের জেলাতে চিকিৎসক সংকট আছে। সরকার এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে তা সময় সাপেক্ষ।’ এসময় সিভিল সার্জন আরও জানান, চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার খাদিমপুর গ্রামের একজন ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিপা ভাইরাসে মারা গেছে। এসময় তিনি খেজুরের রস পানের ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে আহ্বান জানান।

সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নয়ন কুমার রাজবংশী, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এম. সাইফুল্লাহ, আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী (ইউএনও) শেখ মেহেদী ইসলাম, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) তিথি মিত্র, জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আল-আমীন, জেলা শিক্ষা অফিসার দিল আরা চৌধুরী, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক জাহিদুল হাসান, সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক সিদ্দিকা সোহেলী রশীদ, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মাকসুরা জান্নাত, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি রাজিব হাসান কচি, সাধারণ সম্পাদক বিপুল আশরাফ, সাংবাদিক কামরুজ্জামান সেলিম, সাংবাদিক মেহেরাব্বিন সানভী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শিরীন আক্তার, পরিবেশ অধিদপ্তরের সিনিয়র কেমিস্ট নরেশ চন্দ্র বিশ্বাস প্রমুখ।

পরে একই সম্মেলনকক্ষে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ, আদালত সহায়তা, সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ, মানব পাচার প্রতিরোধ, চোরাচালান নিরোধ সমন্বয়, সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের নির্ভুল ও সমন্বিত পরিসংখ্যান প্রণয়ন, জেলা সড়ক নিরাপত্তা কমিটি, চোরাচালান নিরোধ, অনিস্পন্ন চোরাচালান মামলাসমূহ সম্পর্কে মনিটরিং সেলের সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

চুয়াডাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম

আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করতে হবে

আপলোড টাইম : ০৮:৫৩:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘সব দিকে সচেতনতার নজর রাখতে হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে সচেতন হয়েই কাজ সম্পাদন করতে হবে। সচেতনতাই পারে, নানা রকম সমস্যা থেকে উত্তরণ করাতে। চুয়াডাঙ্গায় যে অনাকাঙ্খিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছে, এ ধরনের ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আমাদের এসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। আমাদেরকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করতে হবে।’

গতকাল রোববার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। সভায় গত মাসের আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভার সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের অগ্রগতি পাঠ করেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার আবদুর রহমান। তিনি জেলার ৫টি থানায় গত মাসের অপরাধ চিত্র তুলে ধরেন।

সভায় তিতুদহ ইউনিয়নে ভিজিএফ-এর কার্যক্রম নিয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘এমন ঘটনা যাতে আর কোথাও না হয়, সে জন্য আমাদের সজাগ থাকতে হবে। শুনেছিলাম ওই ইউনিয়নে সমাধানের জন্য বসতে চেয়েছিলেন তারা। তবে বসার আগেই তো এই ঘটনা ঘটে গেল।’ সভায় একজন গণমাধ্যমকর্মী ও চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মারুফ সরোয়ার বাবু তিতুদহের মতো ঘটনার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের ঊর্ধ্বতন বা জেলার নেতাদের সাথেও আলাপের পরামর্শ দেন। প্রায় অভিন্ন ভাষায় তারা বলেন, ‘সিনিয়র নেতারা ওখানকার ভিজিএফ-এর সমস্যা সম্পর্কে জানলে স্থানীয় ইউনিয়ন নেতাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দিতেন বা মীমাংসা করে দিতেন।’
এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি সঠিক। এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে সিনিয়র বা সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা নিতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘ঢাকা থেকে কার্ডগুলোর জন্য নির্দেশনা ছিল, কার্ড যেই করুক, প্রত্যেকটা যেন যোগ্যরা পাই। সে জন্য আমরা যোগ্য বা প্রকৃত সুবিধাভোগীদের মধ্যেই এটি বিতরণ করতে চাই। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বা স্থানীয় সচেতন মহলের মানুষ যেই হোক, তারা তো কার্ড নেবেন না। যোগ্য লোককে কার্ডগুলো দিতে তারা সহযোগিতা করবেন।’

সভায় জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সাঈদ মাহমুদ শামীম রেজা ডালিম কোর্ট ফি কম থাকার বিষয়টি জেলা প্রশাসকের নজরে আনলে জেলা প্রশাসক তৎক্ষণাৎ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে ডেকে আপডেট তথ্য নিয়ে বলেন, ‘১০ টাকা ও ৫ টাকার কোর্ট ফি নেই। দ্রুত বিষয়টির সমাধান করা হবে। ইতোমধ্যে আমি চাহিদাপত্র পাঠিয়েছি।’

জেলা প্রশাসক বলেন, ‘গ্রাম আদালতে কিছু মামলার নিষ্পত্তি হলে থানায় মামলার চাপ কমে। এখানে কোনো খরচ নাই। যে সকল মামলা গ্রাম আদালতে বিচারযোগ্য, সেগুলো গ্রাম আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দিবেন। গ্রাম আদালতের আইনগত ভিত্তি আছে।’ আইনশৃঙ্খলা কমিটির আলোচনা সভায় সদস্যগণ জানান, চুয়াডাঙ্গায় বর্তমানে চুরি-ছিনতাই কিছুটা বেড়েছে। শহরের বেপরোয়া গতিতে কিশোর বয়সী ছেলেদের মোটরসাইকেল চালানো বৃদ্ধি পেয়েছে।
সভায় পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা বলেন, ‘সকল ক্ষেত্রে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। ভিজিএফ-টিসিবি সকল ক্ষেত্রে নজর রাখতে হবে। পুলিশকে জানিয়ে কাজ করলে অনেক কিছু থেকেই উত্তরণ করা সম্ভব। আমাদেরকে আপনারা সহযোগিতা করবেন, আমরা সবসময় দায়িত্ব পালনে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’

সভায় সিভিল সার্জন ডা. হাদী জিয়া উদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘সদর হাসপাতাল চত্বর পরিচ্ছন্ন এবং উন্মুক্ত রাখতে আমরা বদ্ধ পরিকর। সে হিসেবে আমরা কাজ করছি। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য বিভাগের বদলি বা পদায়নে কিছুটা অন্যরকম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আমাদের জেলাতে চিকিৎসক সংকট আছে। সরকার এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে তা সময় সাপেক্ষ।’ এসময় সিভিল সার্জন আরও জানান, চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার খাদিমপুর গ্রামের একজন ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিপা ভাইরাসে মারা গেছে। এসময় তিনি খেজুরের রস পানের ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে আহ্বান জানান।

সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নয়ন কুমার রাজবংশী, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এম. সাইফুল্লাহ, আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী (ইউএনও) শেখ মেহেদী ইসলাম, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) তিথি মিত্র, জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আল-আমীন, জেলা শিক্ষা অফিসার দিল আরা চৌধুরী, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক জাহিদুল হাসান, সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক সিদ্দিকা সোহেলী রশীদ, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মাকসুরা জান্নাত, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি রাজিব হাসান কচি, সাধারণ সম্পাদক বিপুল আশরাফ, সাংবাদিক কামরুজ্জামান সেলিম, সাংবাদিক মেহেরাব্বিন সানভী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শিরীন আক্তার, পরিবেশ অধিদপ্তরের সিনিয়র কেমিস্ট নরেশ চন্দ্র বিশ্বাস প্রমুখ।

পরে একই সম্মেলনকক্ষে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ, আদালত সহায়তা, সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ, মানব পাচার প্রতিরোধ, চোরাচালান নিরোধ সমন্বয়, সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের নির্ভুল ও সমন্বিত পরিসংখ্যান প্রণয়ন, জেলা সড়ক নিরাপত্তা কমিটি, চোরাচালান নিরোধ, অনিস্পন্ন চোরাচালান মামলাসমূহ সম্পর্কে মনিটরিং সেলের সভা অনুষ্ঠিত হয়।