ইপেপার । আজ বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫

গাংনীতে জনস্বাস্থ্যের অধীনে ওয়াশরুম নির্মাণে অনিয়ম

নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

প্রতিবেদক, গাংনী:
  • আপলোড টাইম : ০৯:২০:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫
  • / ৪৩ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান কল্লোলের বিরুদ্ধে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার এবং নিজের পছন্দের লেবার দিয়ে কাজ করানোর অভিযোগ উঠেছে। সূত্র জানায়, গাংনী পৌরসভায় তিনটি পাবলিক ওয়াশরুম নির্মাণে ১ কোটি ৩ লাখ টাকা, চান্দামারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওয়াশ ব্লক নির্মাণে ১৫ লাখ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। কিন্তু এসব প্রকল্পের কাজ অসম্পূর্ণ এবং মানহীন সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, মাহফুজুর রহমান নিজেই লেবার নিয়োগ করে কাজ করাচ্ছেন, যা নিয়মবহির্ভূত। অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ নেওয়া হয়, আর ঘুষ না দিলে তাদের নানা হয়রানির শিকার হতে হয়। এক ঠিকাদার বলেন, ‘ঘুষ বন্ধ হলে আমরা ভালো সামগ্রী দিয়ে কাজ করব।’ অন্যদিকে, ঠিকাদার আনোয়ার হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমরা উন্নত মানের সামগ্রী ব্যবহার করছি।’

এ বিষয়ে মাহফুজুর রহমান জানান, অনিয়ম হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে স্থানীয়রা বলছেন, এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। মেহেরপুর জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মোসলে উদ্দিন আহমেদ বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

গাংনীতে জনস্বাস্থ্যের অধীনে ওয়াশরুম নির্মাণে অনিয়ম

নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

আপলোড টাইম : ০৯:২০:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান কল্লোলের বিরুদ্ধে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার এবং নিজের পছন্দের লেবার দিয়ে কাজ করানোর অভিযোগ উঠেছে। সূত্র জানায়, গাংনী পৌরসভায় তিনটি পাবলিক ওয়াশরুম নির্মাণে ১ কোটি ৩ লাখ টাকা, চান্দামারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওয়াশ ব্লক নির্মাণে ১৫ লাখ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। কিন্তু এসব প্রকল্পের কাজ অসম্পূর্ণ এবং মানহীন সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, মাহফুজুর রহমান নিজেই লেবার নিয়োগ করে কাজ করাচ্ছেন, যা নিয়মবহির্ভূত। অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ নেওয়া হয়, আর ঘুষ না দিলে তাদের নানা হয়রানির শিকার হতে হয়। এক ঠিকাদার বলেন, ‘ঘুষ বন্ধ হলে আমরা ভালো সামগ্রী দিয়ে কাজ করব।’ অন্যদিকে, ঠিকাদার আনোয়ার হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমরা উন্নত মানের সামগ্রী ব্যবহার করছি।’

এ বিষয়ে মাহফুজুর রহমান জানান, অনিয়ম হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে স্থানীয়রা বলছেন, এখনো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। মেহেরপুর জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মোসলে উদ্দিন আহমেদ বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।