ইপেপার । আজ শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

নির্বাচনের সর্বোচ্চ সময়সীমা জানালেন প্রেস সচিব

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:৩৭:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • / ২৮ বার পড়া হয়েছে

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অথবা সর্বোচ্চ পরের বছরের মার্চের মধ্যে হবে বলে ধারণা করছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। গতকাল সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই ধারণার কথা জানান। নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন ‘এটি (নির্বাচন) নিয়ে অনেকবার কথা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, অনেক উপদেষ্টাও কথা বলেছেন। প্রধান উপদেষ্টা আগে দুটি সময় বলেছিলেন। একটি হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো যদি কম সংস্কার চায় তাহলে ডিসেম্বরের (চলতি বছরের) মধ্যে নির্বাচন হবে। আর যদি তারা চান যে আমরা আর কিছুদিন থাকি, সে ক্ষেত্রে উনি (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছিলেন প্রথমার্ধে (২০২৬ সালের) হবে। কিন্তু এখানে একটি বাস্তব বিষয় হলো, এপ্রিল মাস থেকে কালবৈশাখী এবং ঝড়বৃষ্টির সময় শুরু হয়ে যায়। এপ্রিলের পর আবার জুনে বর্ষা শুরু হয়ে যায়। ফলে ওই তিনটি মাস নির্বাচনের জন্য অতটা উপযোগী না। সে জন্য আমাদের ধারণা, নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে হবে নতুবা সর্বোচ্চ মার্চের মধ্যে হবে।’ সংবাদ ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

নির্বাচনের সর্বোচ্চ সময়সীমা জানালেন প্রেস সচিব

আপলোড টাইম : ০২:৩৭:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অথবা সর্বোচ্চ পরের বছরের মার্চের মধ্যে হবে বলে ধারণা করছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। গতকাল সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই ধারণার কথা জানান। নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন ‘এটি (নির্বাচন) নিয়ে অনেকবার কথা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, অনেক উপদেষ্টাও কথা বলেছেন। প্রধান উপদেষ্টা আগে দুটি সময় বলেছিলেন। একটি হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো যদি কম সংস্কার চায় তাহলে ডিসেম্বরের (চলতি বছরের) মধ্যে নির্বাচন হবে। আর যদি তারা চান যে আমরা আর কিছুদিন থাকি, সে ক্ষেত্রে উনি (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছিলেন প্রথমার্ধে (২০২৬ সালের) হবে। কিন্তু এখানে একটি বাস্তব বিষয় হলো, এপ্রিল মাস থেকে কালবৈশাখী এবং ঝড়বৃষ্টির সময় শুরু হয়ে যায়। এপ্রিলের পর আবার জুনে বর্ষা শুরু হয়ে যায়। ফলে ওই তিনটি মাস নির্বাচনের জন্য অতটা উপযোগী না। সে জন্য আমাদের ধারণা, নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে হবে নতুবা সর্বোচ্চ মার্চের মধ্যে হবে।’ সংবাদ ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।