ইপেপার । আজ রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫

কুতুবপুরে কীটনাশক দিয়ে ধান পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ

প্রতিবেদক, কার্পাসডাঙ্গা:
  • আপলোড টাইম : ০৬:৫২:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • / ১৮ বার পড়া হয়েছে

দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামে রাতের আঁধারে কীটনাশক দিয়ে ৭ বিঘা জমির ধান পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গত রোববার দিবাগত রাতে এই ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, কুতুবপুর গ্রামের কলিম উদ্দীনের ছেলে বজলুর রহমান ও তাইফুর রহমানের ৫ বিঘা ইরি ধান ও একই গ্রামের আরজুল্লাহ মন্ডলের ছেলে আশরাফ আলীর প্রায় ২ বিঘা ধান কে বা কারা রাতের আঁধারে কীটনাশক দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে।

বজলুর রহমান ও তাইফুর রহমান ও আরশাফ আলী বলেন, ‘সোমবার সকালে জমিতে গিয়ে দেখি ধানের জমি সব ধানগাছ পুড়ে শেষ। অন্যের জমি লিজ নিয়ে চাষ করেছি। কী খাবো? কী পরিশোধ করব? মরা ছাড়া আমাদের মতো চাষিদের উপায় নেই।’ স্থানীয়রা জানান, চাষিদের মূল সম্পদ হলো তাদের ফসল। সেটার ক্ষতি হলে তা পূরণ করা সম্ভব নয়। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে তারা প্রণোদনা পেলে হয়ত কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে পারে।

এ বিষয়ে কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বিষয়টি শোনার পর পরই আমরা জমিতে গিয়েছিলাম। বিষয়টা দেখে এসেছি। আমরা সবসময় চাষিদের পাশে আছি, পাশে থাকব।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

কুতুবপুরে কীটনাশক দিয়ে ধান পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ

আপলোড টাইম : ০৬:৫২:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামে রাতের আঁধারে কীটনাশক দিয়ে ৭ বিঘা জমির ধান পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গত রোববার দিবাগত রাতে এই ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, কুতুবপুর গ্রামের কলিম উদ্দীনের ছেলে বজলুর রহমান ও তাইফুর রহমানের ৫ বিঘা ইরি ধান ও একই গ্রামের আরজুল্লাহ মন্ডলের ছেলে আশরাফ আলীর প্রায় ২ বিঘা ধান কে বা কারা রাতের আঁধারে কীটনাশক দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে।

বজলুর রহমান ও তাইফুর রহমান ও আরশাফ আলী বলেন, ‘সোমবার সকালে জমিতে গিয়ে দেখি ধানের জমি সব ধানগাছ পুড়ে শেষ। অন্যের জমি লিজ নিয়ে চাষ করেছি। কী খাবো? কী পরিশোধ করব? মরা ছাড়া আমাদের মতো চাষিদের উপায় নেই।’ স্থানীয়রা জানান, চাষিদের মূল সম্পদ হলো তাদের ফসল। সেটার ক্ষতি হলে তা পূরণ করা সম্ভব নয়। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে তারা প্রণোদনা পেলে হয়ত কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে পারে।

এ বিষয়ে কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বিষয়টি শোনার পর পরই আমরা জমিতে গিয়েছিলাম। বিষয়টা দেখে এসেছি। আমরা সবসময় চাষিদের পাশে আছি, পাশে থাকব।’