ইপেপার । আজ রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫

মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই: বাঁচতে চায় আলমগীর

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোড টাইম : ০৪:৫৮:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • / ১৯ বার পড়া হয়েছে

মাত্র দশ বছর বয়স থেকে বিরল রোগে আক্রান্ত হয়ে জীবন-মৃত্যুর লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন ১৯ বছর বয়সী আলমগীর হোসেন। তার ফুসফুস শুকিয়ে গেছে, শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে প্রতিনিয়ত। দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা সুস্থতা পেলেও পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করতে পারেননি তিনি। বর্তমানে তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ঢাকা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে তার রোগের কোনো কার্যকর চিকিৎসা নেই। তাকে সম্পূর্ণ সুস্থ করতে হলে ফুসফুস প্রতিস্থাপন করতে হবে, যা ভারতে করাতে হবে এবং এতে খরচ হবে অন্তত ১৫ লাখ টাকা। কিন্তু দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্ম নেওয়া আলমগীরের বাবার পক্ষে এ বিশাল অঙ্কের অর্থ যোগান দেওয়া অসম্ভব।
ঝিনাইদহের হরিণাকু-ু উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের কৃষিজীবী আব্দুর রহমান নিজের সবটুকু দিয়ে ছেলের চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু বাড়ির একমাত্র ভিটেমাটি বিক্রি করেও ১৫ লাখ টাকা জোগাড় করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। ছেলেকে সুস্থ করতে সবধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি, কিন্তু দুশ্চিন্তা যেন তাকে ঘিরে রেখেছে প্রতিনিয়ত। পরিবারের একটাই চাওয়া-আলমগীর যেন সুস্থ জীবনে ফিরে আসতে পারে। তার চিকিৎসার জন্য সকল হৃদয়বান ব্যক্তি ও দাতাগণের সহযোগিতা কামনা করেছেন তার স্বজনরা। সাহায্য পাঠানোর জন্য যোগাযোগ করা যেতে পারে ০১৩০১৩৯৩২৯২ নাম্বারে। বিকাশের মাধ্যমেও সাহায্য পাঠানো যাবে। আসুন, একত্রে এগিয়ে আসি এবং আলমগীরের বেঁচে থাকার আশাকে বাস্তবে রূপ দেই।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই: বাঁচতে চায় আলমগীর

আপলোড টাইম : ০৪:৫৮:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

মাত্র দশ বছর বয়স থেকে বিরল রোগে আক্রান্ত হয়ে জীবন-মৃত্যুর লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন ১৯ বছর বয়সী আলমগীর হোসেন। তার ফুসফুস শুকিয়ে গেছে, শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে প্রতিনিয়ত। দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিয়ে কিছুটা সুস্থতা পেলেও পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করতে পারেননি তিনি। বর্তমানে তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ঢাকা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে তার রোগের কোনো কার্যকর চিকিৎসা নেই। তাকে সম্পূর্ণ সুস্থ করতে হলে ফুসফুস প্রতিস্থাপন করতে হবে, যা ভারতে করাতে হবে এবং এতে খরচ হবে অন্তত ১৫ লাখ টাকা। কিন্তু দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্ম নেওয়া আলমগীরের বাবার পক্ষে এ বিশাল অঙ্কের অর্থ যোগান দেওয়া অসম্ভব।
ঝিনাইদহের হরিণাকু-ু উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের কৃষিজীবী আব্দুর রহমান নিজের সবটুকু দিয়ে ছেলের চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু বাড়ির একমাত্র ভিটেমাটি বিক্রি করেও ১৫ লাখ টাকা জোগাড় করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। ছেলেকে সুস্থ করতে সবধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি, কিন্তু দুশ্চিন্তা যেন তাকে ঘিরে রেখেছে প্রতিনিয়ত। পরিবারের একটাই চাওয়া-আলমগীর যেন সুস্থ জীবনে ফিরে আসতে পারে। তার চিকিৎসার জন্য সকল হৃদয়বান ব্যক্তি ও দাতাগণের সহযোগিতা কামনা করেছেন তার স্বজনরা। সাহায্য পাঠানোর জন্য যোগাযোগ করা যেতে পারে ০১৩০১৩৯৩২৯২ নাম্বারে। বিকাশের মাধ্যমেও সাহায্য পাঠানো যাবে। আসুন, একত্রে এগিয়ে আসি এবং আলমগীরের বেঁচে থাকার আশাকে বাস্তবে রূপ দেই।