ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

একুশে বইমেলা শুরু আজ

সমীকরণ প্রতিবেদন:
  • আপলোড টাইম : ০৬:০১:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • / ২২ বার পড়া হয়েছে

বছর ঘুরে এলো ফেব্রুয়ারি। আজ পয়লা ফেব্রুয়ারি। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ও একুশের শানিত চেতনায় বাংলা একাডেমির আয়োজনে শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা, ২০২৫। বরাবরের মতো বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিস্তীর্ণ প্রান্তরে হবে এ বইমেলা। এবারের বইমেলার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘জুলাই গণ অভ্যুত্থান : নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’। আজ থেকে বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিস্তীর্ণ প্রান্তরে বইয়ের পসরা সাজিয়ে বসবেন দোকানিরা। স্টল ও প্যাভিলিয়নে বিক্রয়কর্মীদের ব্যস্ততার পাশাপাশি লেখক ও পাঠকের পদচারণে মুখর থাকবে মেলার দুই প্রাঙ্গণ। মোড়ক উন্মোচন, মঞ্চ ও লেখককুঞ্জে বইয়ের আলোচনা নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন সাহিত্য সমালোচকরা। বিকাল ৩টায় এবারের মেলার উদ্বোধন করবেন অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম। বিশেষ অতিথি থাকবেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেবেন বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি মো. রেজাউল করিম বাদশা এবং সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সচিবের রুটিন দায়িত্ব) মো. মফিদুর রহমান। সভাপতিত্ব করবেন বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ২০২৪ প্রদান করা হবে। এবারের বইমেলায় অংশ নিচ্ছে ৭০৮টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯৯ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৬০৯টিসহ মোট ইউনিট ১ হাজার ৮৪টি। গত বছর প্রতিষ্ঠান ছিল ৬৪২টি ও ইউনিট ৯৪৬টি। গতবারের তুলনায় এ বছর প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৬৬টি আর ইউনিট ১৩৮টি। এবার মোট প্যাভিলিয়ন ৩৭টি। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে একটি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৩৬টি। গত বছর প্যাভিলিয়ন ছিল ৩৮টি। বরাবরের মতো এবারও লিটল ম্যাগাজিন চত্বর থাকছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উন্মুক্ত মঞ্চের কাছাকাছি গাছতলায়। সেখানে প্রায় ১৩০টি লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। শিশুচত্বরে মোট প্রতিষ্ঠান ৭৪টি এবং ইউনিট ১২০টি (গত বছর প্রতিষ্ঠান ছিল ৬৮টি এবং ইউনিট ১০৯টি)। এবার বইমেলার বিন্যাস গতবারের মতো অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে, তবে কিছু আঙ্গিকগত পরিবর্তন আনা হয়েছে। বিশেষ করে মেট্রোরেল স্টেশনের অবস্থানগত কারণে গতবারের মেলার বাইরপথ এবার একটু সরিয়ে মন্দির গেটের কাছাকাছি স্থানান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া টিএসসি, দোয়েল চত্বর, এমআরটি বেসিং প্লান্ট এবং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন অংশে মোট চারটি প্রবেশ ও বাইরপথ থাকবে। খাবারের স্টলগুলো ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সীমানা ঘেঁষে বিন্যস্ত করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, খাবারের স্টলগুলো এবার বিশেষভাবে সুবিন্যস্ত করা হয়েছে। নামাজের স্থান, ওয়াশরুমসহ অন্যান্য পরিষেবা অব্যাহত থাকবে। শিশুচত্বর মন্দির গেটে প্রবেশের ঠিক ডান দিকে বড় পরিসরে রাখা হয়েছে, যেন শিশুরা অবাধে বিচরণ এবং তাদের কাঙ্ক্ষিত বই সহজে সংগ্রহ করতে পারে। বইমেলায় বাংলা একাডেমি এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫% কমিশনে বই বিক্রি করবে। প্রতিদিন বিকাল ৪টায় বইমেলার মূলমঞ্চে সেমিনার এবং সন্ধ্যায় থাকবে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। বাংলা একাডেমির তিনটি প্যাভিলিয়ন এবং শিশু-কিশোর উপযোগী প্রকাশনার বিপণনের জন্য একটি স্টল থাকবে। ৮ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি ছাড়া প্রতি শুক্র ও শনিবার মেলায় বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত ‘শিশুপ্রহর’ থাকবে। অমর একুশে উদ্যাপনের অংশ হিসেবে শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি এবং সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন থাকছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে থাকছে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা। বইমেলার প্রবেশ ও বাইরপথে পর্যাপ্তসংখ্যক আর্চওয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বইমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের ২০২৪ সালে প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্য থেকে গুণগত মান বিচারে সেরা বইয়ের জন্য প্রকাশককে ‘চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার’ এবং ২০২৪ সালের বইমেলায় প্রকাশিত বইয়ের মধ্য থেকে শৈল্পিক বিচারে সেরা বই প্রকাশের জন্য তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ‘মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ দেওয়া হবে। এ ছাড়া ২০২৪ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ গ্রন্থের মধ্য থেকে গুণগত মান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থের জন্য একটি প্রতিষ্ঠানকে ‘রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার’ এবং এ বছরের মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে স্টলের নান্দনিক সাজসজ্জায় শ্রেষ্ঠ বিবেচিত প্রতিষ্ঠানকে ‘কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ প্রদান করা হবে। এবারের বইমেলায় বাংলা একাডেমি প্রকাশ করছে নতুন ৪৩টি ও পুনর্মুদ্রিত ৪১টি বই। ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে মেলা। তবে রাত সাড়ে ৮টার পর নতুন করে কেউ মেলাপ্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবেন না। ছুটির দিন বইমেলা চলবে বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। ২১ ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে মেলা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

একুশে বইমেলা শুরু আজ

আপলোড টাইম : ০৬:০১:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

বছর ঘুরে এলো ফেব্রুয়ারি। আজ পয়লা ফেব্রুয়ারি। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ও একুশের শানিত চেতনায় বাংলা একাডেমির আয়োজনে শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা, ২০২৫। বরাবরের মতো বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিস্তীর্ণ প্রান্তরে হবে এ বইমেলা। এবারের বইমেলার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘জুলাই গণ অভ্যুত্থান : নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’। আজ থেকে বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিস্তীর্ণ প্রান্তরে বইয়ের পসরা সাজিয়ে বসবেন দোকানিরা। স্টল ও প্যাভিলিয়নে বিক্রয়কর্মীদের ব্যস্ততার পাশাপাশি লেখক ও পাঠকের পদচারণে মুখর থাকবে মেলার দুই প্রাঙ্গণ। মোড়ক উন্মোচন, মঞ্চ ও লেখককুঞ্জে বইয়ের আলোচনা নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন সাহিত্য সমালোচকরা। বিকাল ৩টায় এবারের মেলার উদ্বোধন করবেন অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম। বিশেষ অতিথি থাকবেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেবেন বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি মো. রেজাউল করিম বাদশা এবং সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সচিবের রুটিন দায়িত্ব) মো. মফিদুর রহমান। সভাপতিত্ব করবেন বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ২০২৪ প্রদান করা হবে। এবারের বইমেলায় অংশ নিচ্ছে ৭০৮টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯৯ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৬০৯টিসহ মোট ইউনিট ১ হাজার ৮৪টি। গত বছর প্রতিষ্ঠান ছিল ৬৪২টি ও ইউনিট ৯৪৬টি। গতবারের তুলনায় এ বছর প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৬৬টি আর ইউনিট ১৩৮টি। এবার মোট প্যাভিলিয়ন ৩৭টি। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে একটি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৩৬টি। গত বছর প্যাভিলিয়ন ছিল ৩৮টি। বরাবরের মতো এবারও লিটল ম্যাগাজিন চত্বর থাকছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উন্মুক্ত মঞ্চের কাছাকাছি গাছতলায়। সেখানে প্রায় ১৩০টি লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। শিশুচত্বরে মোট প্রতিষ্ঠান ৭৪টি এবং ইউনিট ১২০টি (গত বছর প্রতিষ্ঠান ছিল ৬৮টি এবং ইউনিট ১০৯টি)। এবার বইমেলার বিন্যাস গতবারের মতো অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে, তবে কিছু আঙ্গিকগত পরিবর্তন আনা হয়েছে। বিশেষ করে মেট্রোরেল স্টেশনের অবস্থানগত কারণে গতবারের মেলার বাইরপথ এবার একটু সরিয়ে মন্দির গেটের কাছাকাছি স্থানান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া টিএসসি, দোয়েল চত্বর, এমআরটি বেসিং প্লান্ট এবং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন অংশে মোট চারটি প্রবেশ ও বাইরপথ থাকবে। খাবারের স্টলগুলো ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সীমানা ঘেঁষে বিন্যস্ত করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, খাবারের স্টলগুলো এবার বিশেষভাবে সুবিন্যস্ত করা হয়েছে। নামাজের স্থান, ওয়াশরুমসহ অন্যান্য পরিষেবা অব্যাহত থাকবে। শিশুচত্বর মন্দির গেটে প্রবেশের ঠিক ডান দিকে বড় পরিসরে রাখা হয়েছে, যেন শিশুরা অবাধে বিচরণ এবং তাদের কাঙ্ক্ষিত বই সহজে সংগ্রহ করতে পারে। বইমেলায় বাংলা একাডেমি এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫% কমিশনে বই বিক্রি করবে। প্রতিদিন বিকাল ৪টায় বইমেলার মূলমঞ্চে সেমিনার এবং সন্ধ্যায় থাকবে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। বাংলা একাডেমির তিনটি প্যাভিলিয়ন এবং শিশু-কিশোর উপযোগী প্রকাশনার বিপণনের জন্য একটি স্টল থাকবে। ৮ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি ছাড়া প্রতি শুক্র ও শনিবার মেলায় বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত ‘শিশুপ্রহর’ থাকবে। অমর একুশে উদ্যাপনের অংশ হিসেবে শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি এবং সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন থাকছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে থাকছে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা। বইমেলার প্রবেশ ও বাইরপথে পর্যাপ্তসংখ্যক আর্চওয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বইমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের ২০২৪ সালে প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্য থেকে গুণগত মান বিচারে সেরা বইয়ের জন্য প্রকাশককে ‘চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার’ এবং ২০২৪ সালের বইমেলায় প্রকাশিত বইয়ের মধ্য থেকে শৈল্পিক বিচারে সেরা বই প্রকাশের জন্য তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ‘মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ দেওয়া হবে। এ ছাড়া ২০২৪ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ গ্রন্থের মধ্য থেকে গুণগত মান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থের জন্য একটি প্রতিষ্ঠানকে ‘রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার’ এবং এ বছরের মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে স্টলের নান্দনিক সাজসজ্জায় শ্রেষ্ঠ বিবেচিত প্রতিষ্ঠানকে ‘কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ প্রদান করা হবে। এবারের বইমেলায় বাংলা একাডেমি প্রকাশ করছে নতুন ৪৩টি ও পুনর্মুদ্রিত ৪১টি বই। ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে মেলা। তবে রাত সাড়ে ৮টার পর নতুন করে কেউ মেলাপ্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবেন না। ছুটির দিন বইমেলা চলবে বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। ২১ ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে মেলা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত।