ইপেপার । আজ বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

জাতীয় বীর শহীদ মেজর বজলুল হুদার জন্মবার্ষিকী পালিত

প্রতিবেদক, হাটবোয়ালিয়া:
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪৩:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩১ বার পড়া হয়েছে

ছবি- বীর মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় বীর শহীদ মেজর বজলুল হুদা

বীর মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় বীর শহীদ মেজর বজলুল হুদার ৭৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার আলমডাঙ্গার হাটবোয়ালিয়া হাফিজিয়া মাদরাসায় তাঁর পরিবার ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে এ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা মুফতি সাঈদ হাসান সালিম। এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে শহীদ মেজর বজলুল হুদার বীরত্বপূর্ণ অবদান তুলে ধরা হয়।
জানানো হয়, ১৯৭১ সালে দেশের মুক্তির জন্য পশ্চিম পাকিস্তানের দুর্গম সীমান্ত অতিক্রম করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন মেজর বজলুল হুদা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ২ নম্বর সেক্টরের ‘কে’ ফোর্সের অধীনে তিনি অকুতোভয় সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ পরিচালনা করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় সংসদের সাবেক সদস্য, ফ্রিডম পার্টির সেক্রেটারি জেনারেল ও ঐতিহাসিক আগস্ট বিপ্লবের মহাননায়ক মেজর বজলুল হুদা দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল ওসমানীর ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে তাঁর অবদান ছিল অপরিসীম।

এদিন, এলাকাবাসী শহীদ মেজর বজলুল হুদার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও সশ্রদ্ধ সালাম জানিয়ে বলেন, ‘তাঁর অবদান চিরকাল স্মরণীয় থাকবে এবং ভবিষ্যত প্রজন্ম তাঁর সাহসিকতা ও দেশপ্রেম থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবে।’ শহীদ মেজর বজলুল হুদা ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা এবং সাহসী নেতা, যিনি দেশের স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাঁকে মুক্তিযুদ্ধের একজন অগ্রণী নেতা হিসেবে সবসময় স্মরণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

জাতীয় বীর শহীদ মেজর বজলুল হুদার জন্মবার্ষিকী পালিত

আপলোড টাইম : ০৯:৪৩:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫

বীর মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় বীর শহীদ মেজর বজলুল হুদার ৭৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার আলমডাঙ্গার হাটবোয়ালিয়া হাফিজিয়া মাদরাসায় তাঁর পরিবার ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে এ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা মুফতি সাঈদ হাসান সালিম। এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে শহীদ মেজর বজলুল হুদার বীরত্বপূর্ণ অবদান তুলে ধরা হয়।
জানানো হয়, ১৯৭১ সালে দেশের মুক্তির জন্য পশ্চিম পাকিস্তানের দুর্গম সীমান্ত অতিক্রম করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন মেজর বজলুল হুদা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ২ নম্বর সেক্টরের ‘কে’ ফোর্সের অধীনে তিনি অকুতোভয় সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ পরিচালনা করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় সংসদের সাবেক সদস্য, ফ্রিডম পার্টির সেক্রেটারি জেনারেল ও ঐতিহাসিক আগস্ট বিপ্লবের মহাননায়ক মেজর বজলুল হুদা দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল ওসমানীর ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে তাঁর অবদান ছিল অপরিসীম।

এদিন, এলাকাবাসী শহীদ মেজর বজলুল হুদার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও সশ্রদ্ধ সালাম জানিয়ে বলেন, ‘তাঁর অবদান চিরকাল স্মরণীয় থাকবে এবং ভবিষ্যত প্রজন্ম তাঁর সাহসিকতা ও দেশপ্রেম থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবে।’ শহীদ মেজর বজলুল হুদা ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা এবং সাহসী নেতা, যিনি দেশের স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাঁকে মুক্তিযুদ্ধের একজন অগ্রণী নেতা হিসেবে সবসময় স্মরণ করা হবে।