ইপেপার । আজ বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহে সাবেক বিডিআর সদস্যদের মানববন্ধন

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি

সমীকরণ প্রতিবেদক:
  • আপলোড টাইম : ১১:০৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ২৭ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহে ২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালসহ ৩ দফা দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল রোববার পৃথক আয়োজনে এ কর্মসূচি পালন করেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ।

চুয়াডাঙ্গা:
চুয়াডাঙ্গায় ৪ দফা দাবিতে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন। বিডিআর কল্যাণ পরিষদ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আয়োজনে গতকাল রোববার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সামনে ও বড় বাজার শহীদ হাসান চত্বরে এই মানববন্ধনে অংশ নেন জেলার চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পরিবারবর্গ। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিডিআর কল্যাণ পরিষদ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সমন্বয়ক মোজাম্মেল হক, সদস্য মনজু, সবুজ, ফরিদ, বকুল, মোস্তফা প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানাসহ সারা দেশের ইউনিটসমূহে যে অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটেছিল, ওই ঘটনা খুনি হাসিনার চক্রান্তে এবং ভারতীয় বাহিনী দ্বারা ঘটিয়ে পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছিল। তার প্রতিদানে পিলখানাসহ সকল ইউনিটসমূহে সর্বমোট ৫৪টি অবৈধ আদালত স্থাপন করে অবৈধভাবে বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছিল এবং নিরীহ বিডিআর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করে তাদের ও তাদের পরিবারবর্গকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়া হয়েছে। সেই আদালতে ছিল না আমাদের বাকস্বাধীনতা। ওই ঘটনার কোনো আইনজীবী নিয়োগ দেয়াও নিষেধ ছিল। এমনকি যিনি বিচারক তিনিই ছিলেন শাস্তিদাতা। যা পৃথিবীর কোনো দেশেও হয়ত এমন নিয়ম নেই। আমরা অত্যন্ত অসহায় হয়ে পড়েছি। সারা দেশে প্রায় ১৮ হাজার ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর সদস্য রয়েছে। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত আমাদের দ্বারা রাষ্ট্র কিংবা সমাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। আমাদের জরাজীর্ণ সংসার জীবনের দিকে আপনার সুমহান দৃষ্টি দিয়ে ওই অবৈধ আদালত বিলুপ্ত ঘোষণা করতে হবে। বিবেক বিবেচনায় নিয়ে পুনরায় আমাদেরকে চাকরিতে যোগদানের ব্যবস্থা করার জন্য দাবি জানাচ্ছি।’ কর্মসূচির শেষ পর্বে চুয়াডাঙ্গার চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা ৪ দফা দাবি নিয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেন।

মেহেরপুর:
২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালসহ ৩ দফা দাবিতে মেহেরপুরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল রোববার বেলা ১১টার দিকে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ ও মেহেরপুর জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআরের সাবেক সদস্যরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।

মানববন্ধনে সাবেক বিডিআর সদস্যরা পিলখানার হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারী ইন্ধনদাতাসহ প্রকৃত হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানান। তারা ৩ দফা দাবিতে পিলখানায় নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের পেছনে দায়ী ব্যক্তিবর্গ এবং নেপথ্যের নায়কদের চিহ্নিত করে অতি দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা এবং যে সকল বিডিআর সদস্যের সাজার মেয়াদ শেষ ও খালাস প্রাপ্ত তাদের মুক্তির দাবি জানান। প্রহসনের ১৮টি স্পেশাল কোর্টের মাধ্যমে গণহারে গ্রেপ্তার করে যাদের অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাদের সবাইকে সরকারি সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা (যেমন: রেশন, বেতন ভাতাদি, পদোন্নতি)-সহ পুনরায় চাকরিতে পুনর্বহাল বা যোগদান করাতে হবে। তদন্ত কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ এবং নির্ভয়ে কাজ করার জন্য প্রজ্ঞাপনে উল্লেখিত ২ এর (ঙ) ধারা অবশ্যই বাদ দিতে হবে।

মানববন্ধন শেষে লিফলেট বিতরণ ও মেহেরপুর জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান সমন্বয়ক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, সমন্বয়ক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, সাবেক বিডিআর সদস্য মোহাম্মদ নাহিদ, মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, মোহাম্মদ প্রতীকসহ সাবেক বিডিআর পরিবারের সদস্যরা।

ঝিনাইদহ:
ঝিনাইদহে ২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালসহ ৩ দফা দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের পায়রা চত্বরে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ ঝিনাইদহ শাখার পক্ষ থেকে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

এতে চাকুরিচ্যুত বিডিআর সদস্য বিএম কামরুজ্জামান, হাবিলদার আলিফ হোসেন, মনিরুল ইসলামসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জেলা শাখার আহ্বায়ক আবু হুরাইরা, সদস্যসচিব সাইদুর রহমানসহ অন্যান্যরা বক্তব্য দেন। বক্তারা, ২০০৯ সালে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত সদস্যদের সরকারি সকল সুযোগ-সুবিধাসহ পুনরায় চাকরিতে পুনর্বহালসহ ৩ দফা দাবি তুলে ধরেন।
হাবিলদার আলিফ হোসেন বলেন, অপরাধ না করেও একটি রাজনৈতিক মহল আমাদেরকে দেশ ও জাতির কাছে অপরাধী বানিয়েছে। বেছে বেছে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। সেদিন পিলখানায় কী ঘটেছিল, তাও জানতাম না। পিলখানায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে তাদের সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে। সেই সাথে অন্যায়ভাবে যাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাদেরকে পুনরায় চাকরিতে বহাল করতে হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহে সাবেক বিডিআর সদস্যদের মানববন্ধন

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি

আপলোড টাইম : ১১:০৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহে ২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালসহ ৩ দফা দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল রোববার পৃথক আয়োজনে এ কর্মসূচি পালন করেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ।

চুয়াডাঙ্গা:
চুয়াডাঙ্গায় ৪ দফা দাবিতে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন। বিডিআর কল্যাণ পরিষদ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আয়োজনে গতকাল রোববার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সামনে ও বড় বাজার শহীদ হাসান চত্বরে এই মানববন্ধনে অংশ নেন জেলার চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পরিবারবর্গ। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিডিআর কল্যাণ পরিষদ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সমন্বয়ক মোজাম্মেল হক, সদস্য মনজু, সবুজ, ফরিদ, বকুল, মোস্তফা প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানাসহ সারা দেশের ইউনিটসমূহে যে অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটেছিল, ওই ঘটনা খুনি হাসিনার চক্রান্তে এবং ভারতীয় বাহিনী দ্বারা ঘটিয়ে পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছিল। তার প্রতিদানে পিলখানাসহ সকল ইউনিটসমূহে সর্বমোট ৫৪টি অবৈধ আদালত স্থাপন করে অবৈধভাবে বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছিল এবং নিরীহ বিডিআর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করে তাদের ও তাদের পরিবারবর্গকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়া হয়েছে। সেই আদালতে ছিল না আমাদের বাকস্বাধীনতা। ওই ঘটনার কোনো আইনজীবী নিয়োগ দেয়াও নিষেধ ছিল। এমনকি যিনি বিচারক তিনিই ছিলেন শাস্তিদাতা। যা পৃথিবীর কোনো দেশেও হয়ত এমন নিয়ম নেই। আমরা অত্যন্ত অসহায় হয়ে পড়েছি। সারা দেশে প্রায় ১৮ হাজার ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর সদস্য রয়েছে। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত আমাদের দ্বারা রাষ্ট্র কিংবা সমাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। আমাদের জরাজীর্ণ সংসার জীবনের দিকে আপনার সুমহান দৃষ্টি দিয়ে ওই অবৈধ আদালত বিলুপ্ত ঘোষণা করতে হবে। বিবেক বিবেচনায় নিয়ে পুনরায় আমাদেরকে চাকরিতে যোগদানের ব্যবস্থা করার জন্য দাবি জানাচ্ছি।’ কর্মসূচির শেষ পর্বে চুয়াডাঙ্গার চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা ৪ দফা দাবি নিয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেন।

মেহেরপুর:
২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালসহ ৩ দফা দাবিতে মেহেরপুরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল রোববার বেলা ১১টার দিকে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ ও মেহেরপুর জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআরের সাবেক সদস্যরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।

মানববন্ধনে সাবেক বিডিআর সদস্যরা পিলখানার হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারী ইন্ধনদাতাসহ প্রকৃত হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানান। তারা ৩ দফা দাবিতে পিলখানায় নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের পেছনে দায়ী ব্যক্তিবর্গ এবং নেপথ্যের নায়কদের চিহ্নিত করে অতি দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা এবং যে সকল বিডিআর সদস্যের সাজার মেয়াদ শেষ ও খালাস প্রাপ্ত তাদের মুক্তির দাবি জানান। প্রহসনের ১৮টি স্পেশাল কোর্টের মাধ্যমে গণহারে গ্রেপ্তার করে যাদের অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাদের সবাইকে সরকারি সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা (যেমন: রেশন, বেতন ভাতাদি, পদোন্নতি)-সহ পুনরায় চাকরিতে পুনর্বহাল বা যোগদান করাতে হবে। তদন্ত কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ এবং নির্ভয়ে কাজ করার জন্য প্রজ্ঞাপনে উল্লেখিত ২ এর (ঙ) ধারা অবশ্যই বাদ দিতে হবে।

মানববন্ধন শেষে লিফলেট বিতরণ ও মেহেরপুর জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান সমন্বয়ক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, সমন্বয়ক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, সাবেক বিডিআর সদস্য মোহাম্মদ নাহিদ, মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, মোহাম্মদ প্রতীকসহ সাবেক বিডিআর পরিবারের সদস্যরা।

ঝিনাইদহ:
ঝিনাইদহে ২০০৯ সালে পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালসহ ৩ দফা দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের পায়রা চত্বরে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ ঝিনাইদহ শাখার পক্ষ থেকে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

এতে চাকুরিচ্যুত বিডিআর সদস্য বিএম কামরুজ্জামান, হাবিলদার আলিফ হোসেন, মনিরুল ইসলামসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জেলা শাখার আহ্বায়ক আবু হুরাইরা, সদস্যসচিব সাইদুর রহমানসহ অন্যান্যরা বক্তব্য দেন। বক্তারা, ২০০৯ সালে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত সদস্যদের সরকারি সকল সুযোগ-সুবিধাসহ পুনরায় চাকরিতে পুনর্বহালসহ ৩ দফা দাবি তুলে ধরেন।
হাবিলদার আলিফ হোসেন বলেন, অপরাধ না করেও একটি রাজনৈতিক মহল আমাদেরকে দেশ ও জাতির কাছে অপরাধী বানিয়েছে। বেছে বেছে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। সেদিন পিলখানায় কী ঘটেছিল, তাও জানতাম না। পিলখানায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে তাদের সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে। সেই সাথে অন্যায়ভাবে যাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাদেরকে পুনরায় চাকরিতে বহাল করতে হবে।