ইপেপার । আজ শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫

মেহেরপুরে গভীর নলকূপ স্থাপন নিয়ে সংঘর্ষে আহত চার

প্রতিবেদক, মেহেরপুর সদর:
  • আপলোড টাইম : ১০:১৭:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১৯ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুরে গভীর নলকূপ স্থাপনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে চারজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহীতে নেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মেহেরপুর সদর উপজেলা কুতুবপুর ইউনিয়নে সুবিদপুর ও জিয়ালাপাড়া মাঠের মাঝখানে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, সরকারি আইন অনুযায়ী একটি গভীর নলকূপ থাকলে ৮০০ ফুটের মধ্যে আরেকটি স্থাপন করা যায় না। তবে সুবিদপুর গ্রামের ইমাজ উদ্দিনের ছেলে হাফিজুল ইসলাম এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় আইন না মেনে নিজ জমিতে গভীর নলকূপ স্থাপন করার চেষ্টা করেন। তবে ইয়ারুল, জিয়াউল, মোজাম্মেল ও জিয়ারুল বিষয়টি নিয়ে বৈকণ্ঠপুর ক্যাম্পে অভিযোগ করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের বাধা দেয়।

এরপর হাফিজুল ও তার পক্ষের লোকজন অতর্কিত হামলা করে জিয়াউল ইসলাম, মোজাম্মেল, জিয়াউর রহমান ও ইয়ারুলকে আহত করেন। ইয়ারুলের আঘাত ও ক্ষত অবস্থা খুব খারাপ হওয়ার কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়াতে রেফার্ড করা হয়েছে।

এদিকে হতাহতের খবর শুনে দেখতে আসেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মাসুদ অরণ। তিনি সকলের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছিল।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

মেহেরপুরে গভীর নলকূপ স্থাপন নিয়ে সংঘর্ষে আহত চার

আপলোড টাইম : ১০:১৭:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪

মেহেরপুরে গভীর নলকূপ স্থাপনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে চারজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহীতে নেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মেহেরপুর সদর উপজেলা কুতুবপুর ইউনিয়নে সুবিদপুর ও জিয়ালাপাড়া মাঠের মাঝখানে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, সরকারি আইন অনুযায়ী একটি গভীর নলকূপ থাকলে ৮০০ ফুটের মধ্যে আরেকটি স্থাপন করা যায় না। তবে সুবিদপুর গ্রামের ইমাজ উদ্দিনের ছেলে হাফিজুল ইসলাম এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় আইন না মেনে নিজ জমিতে গভীর নলকূপ স্থাপন করার চেষ্টা করেন। তবে ইয়ারুল, জিয়াউল, মোজাম্মেল ও জিয়ারুল বিষয়টি নিয়ে বৈকণ্ঠপুর ক্যাম্পে অভিযোগ করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের বাধা দেয়।

এরপর হাফিজুল ও তার পক্ষের লোকজন অতর্কিত হামলা করে জিয়াউল ইসলাম, মোজাম্মেল, জিয়াউর রহমান ও ইয়ারুলকে আহত করেন। ইয়ারুলের আঘাত ও ক্ষত অবস্থা খুব খারাপ হওয়ার কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়াতে রেফার্ড করা হয়েছে।

এদিকে হতাহতের খবর শুনে দেখতে আসেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মাসুদ অরণ। তিনি সকলের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছিল।