ইপেপার । আজ রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

মেহেরপুরে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ বিপ্লবের মাঠ দিবস পালিত

প্রতিবেদক, মেহেরপুর সদর:
  • আপলোড টাইম : ১০:০৬:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১৯ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুরে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ বিপ্লবের চাষের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা নিয়ে মাঠ দিবস পালিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সদর উপজেলার উত্তর শালিকার চারা তলার মাঠ কেরামতের ঘুনায় এই মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ইস্ট ওয়েস্ট ফিড বাংলাদেশ লিমিটেডের মার্কেট ডেভেলপমেন্ট অফিসার জুয়েল রানার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন মেহেরপুর জেলার ইস্ট ওয়েস্ট ফিড বাংলাদেশ লিমিটেডের ডিলার শফিকুল ইসলাম। সভার সভাপতিত্ব করেন শুকুর আলী। উপস্থিতি ছিলেন রঞ্জিত হোসেন ও মফিজুল ইসলামসহ ৮০ জন কৃষক। অনুষ্ঠান শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করেন ইসরাইল হোসেন।

অনুষ্ঠানে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ বিপ্লব চাষের খরচ এবং লাভ নিয়ে আলোচনা হয়। তারা জানান, এক বিঘা জমিতে চাষ করতে ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়, যেখানে উৎপাদিত পেঁয়াজ বিক্রি হয় ২ থেকে ২.৫ লাখ টাকায়। এটি স্থানীয় কৃষকদের জন্য একটি বড় আর্থিক সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে। এই ধরনের উদ্যোগ কৃষকদের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি এবং চাষাবাদের পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

মেহেরপুরে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ বিপ্লবের মাঠ দিবস পালিত

আপলোড টাইম : ১০:০৬:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪

মেহেরপুরে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ বিপ্লবের চাষের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা নিয়ে মাঠ দিবস পালিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সদর উপজেলার উত্তর শালিকার চারা তলার মাঠ কেরামতের ঘুনায় এই মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ইস্ট ওয়েস্ট ফিড বাংলাদেশ লিমিটেডের মার্কেট ডেভেলপমেন্ট অফিসার জুয়েল রানার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন মেহেরপুর জেলার ইস্ট ওয়েস্ট ফিড বাংলাদেশ লিমিটেডের ডিলার শফিকুল ইসলাম। সভার সভাপতিত্ব করেন শুকুর আলী। উপস্থিতি ছিলেন রঞ্জিত হোসেন ও মফিজুল ইসলামসহ ৮০ জন কৃষক। অনুষ্ঠান শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করেন ইসরাইল হোসেন।

অনুষ্ঠানে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ বিপ্লব চাষের খরচ এবং লাভ নিয়ে আলোচনা হয়। তারা জানান, এক বিঘা জমিতে চাষ করতে ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়, যেখানে উৎপাদিত পেঁয়াজ বিক্রি হয় ২ থেকে ২.৫ লাখ টাকায়। এটি স্থানীয় কৃষকদের জন্য একটি বড় আর্থিক সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে। এই ধরনের উদ্যোগ কৃষকদের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি এবং চাষাবাদের পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।