ইপেপার । আজ শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গা জজ কোর্টে নবাগত আইন কর্মকর্তাদের যোগদান সভায় জেলা প্রশাসক

পদের সম্মান ও সরকারের স্বার্থ যেন শতভাগ অক্ষুণ্ন থাকে

সমীকরণ প্রতিবেদক:
  • আপলোড টাইম : ০৯:৫০:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪
  • / ২০ বার পড়া হয়েছে

oppo_0

চুয়াডাঙ্গা জজ কোর্ট ও অধীনস্থ আদালতে পিপি-জিপিসহ সরকারি আইন কর্মকর্তারা যোগদান করেছেন। গত রোববার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জহিরুল ইসলামের কাছে যোগদানপত্র জমা দেন আইন কর্মকর্তারা। এর আগে গত বৃহস্পতিবার আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় ৩৩ আইনজীবীকে সরকারি আইন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেন। যোগদানের পরপরই নবাগত আইন কর্মকর্তারা বিদায়ী আইন কর্মকর্তাদের কাছ থেকে দায়িত্বভার বুঝে নেন।
যোগদান সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ মাহবুবুল ইসলাম, জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নবনিযুক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মারুফ সরোয়ার বাবু, অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাড. আহসান আলী, জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (জিপি ) অ্যাড. আব্দুল খালেক এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মুন্সি মো. শাহজাহান মুকুলসহ আইন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম নবাগত আইন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, সদ্য যোগদানকৃত আইন কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। আপনারা যোগ্য বলে সরকার আপনাদের নিয়োগ দিয়েছে। এ পদের সম্মান ও সরকারের স্বার্থ যেন শতভাগ অক্ষুণ্ন থাকে। জনগণ যেন আইনগত সেবা পায়। আমরা নিয়মিত বসার চেষ্টা করব। মামলা-মোকদ্দমা কীভাবে চলছে, সে বিষয়ে আলোচনা হবে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কিছু করার আছে। বৈষম্য আছে কি না? নতুন মিশন সফল হোক।’
যোগদান সভায় নবনিযুক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মারুফ সরোয়ার বাবু বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে, আমাদেরও সে চেষ্টা থাকবে। কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পেলে জানাবেন। আমরা দায়িত্বশীলতার সাথে দায়িত্ব পালন করব।’
সরকারি কৌঁসুলি (জিপি) অ্যাড. আব্দুল খালেক বলেন, ‘সরকারের কোনো ক্ষতি হয় এমন কোনো কাজ করব না। কোনো সমস্যা হলে আমরা আপনাকে জানাবো।’ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মুন্সি মো. শাহজাহান মুকুল বলেন, ‘সর্বাত্মক চেষ্টা করব যে দিকগুলো গুরুত্বপূর্ণ আমরা যথাযথভাবে পালন করব। এর কোনো ব্যত্যয় হবে না।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গা জজ কোর্টে নবাগত আইন কর্মকর্তাদের যোগদান সভায় জেলা প্রশাসক

পদের সম্মান ও সরকারের স্বার্থ যেন শতভাগ অক্ষুণ্ন থাকে

আপলোড টাইম : ০৯:৫০:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গা জজ কোর্ট ও অধীনস্থ আদালতে পিপি-জিপিসহ সরকারি আইন কর্মকর্তারা যোগদান করেছেন। গত রোববার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জহিরুল ইসলামের কাছে যোগদানপত্র জমা দেন আইন কর্মকর্তারা। এর আগে গত বৃহস্পতিবার আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় ৩৩ আইনজীবীকে সরকারি আইন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেন। যোগদানের পরপরই নবাগত আইন কর্মকর্তারা বিদায়ী আইন কর্মকর্তাদের কাছ থেকে দায়িত্বভার বুঝে নেন।
যোগদান সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ মাহবুবুল ইসলাম, জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নবনিযুক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মারুফ সরোয়ার বাবু, অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাড. আহসান আলী, জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (জিপি ) অ্যাড. আব্দুল খালেক এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মুন্সি মো. শাহজাহান মুকুলসহ আইন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম নবাগত আইন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, সদ্য যোগদানকৃত আইন কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। আপনারা যোগ্য বলে সরকার আপনাদের নিয়োগ দিয়েছে। এ পদের সম্মান ও সরকারের স্বার্থ যেন শতভাগ অক্ষুণ্ন থাকে। জনগণ যেন আইনগত সেবা পায়। আমরা নিয়মিত বসার চেষ্টা করব। মামলা-মোকদ্দমা কীভাবে চলছে, সে বিষয়ে আলোচনা হবে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কিছু করার আছে। বৈষম্য আছে কি না? নতুন মিশন সফল হোক।’
যোগদান সভায় নবনিযুক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মারুফ সরোয়ার বাবু বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে, আমাদেরও সে চেষ্টা থাকবে। কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পেলে জানাবেন। আমরা দায়িত্বশীলতার সাথে দায়িত্ব পালন করব।’
সরকারি কৌঁসুলি (জিপি) অ্যাড. আব্দুল খালেক বলেন, ‘সরকারের কোনো ক্ষতি হয় এমন কোনো কাজ করব না। কোনো সমস্যা হলে আমরা আপনাকে জানাবো।’ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. মুন্সি মো. শাহজাহান মুকুল বলেন, ‘সর্বাত্মক চেষ্টা করব যে দিকগুলো গুরুত্বপূর্ণ আমরা যথাযথভাবে পালন করব। এর কোনো ব্যত্যয় হবে না।’