ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

দামুডহুদার চাঁদপুরে স্ত্রীর ওপর নির্যাতনের অভিযোগ

প্রতিবেদক, কার্পাসডাঙ্গা:
  • আপলোড টাইম : ১০:০৯:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৩ বার পড়া হয়েছে

দামুডহুদা উপজেলার চাঁদপুরে নূর মোহাম্মদের ছেলে সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে স্ত্রীর ওপর নির্যাতন এবং ২০২২ সালে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, সাদ্দাম তার স্ত্রী ফাতেমা খাতুনের ভরণপোষণের কোনো খোঁজখবর রাখেনি। ফাতেমা খাতুন কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের খোদা বক্সের মেয়ে। তিনি চুয়াডাঙ্গা বিজ্ঞ আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর ৭৪/২৩ এবং পারিবারিক মামলা নম্বর ১/২৪। অভিযোগে বলা হয়, সাদ্দাম স্ত্রীর দেনমোহর ও খোরপোষের টাকা পরিশোধ না করায় ফাতেমা ডিভোর্সের কাগজও পেয়েছেন।

মামলার প্রেক্ষিতে, সাদ্দাম গ্রেপ্তার হলে ১ লাখ টাকা পরিশোধ করে আদালতের রায়ের বাকি টাকা এক মাসের মধ্যে পরিশোধের শর্তে জামিন নেন। তবে বর্তমানে সাদ্দাম আদালতে হাজিরা না দেওয়ায় তার বিরুদ্ধে দুটি মামলায় ওয়ারেন্ট ইস্যু হয়েছে। একাধিকবার পুলিশ তাকে ধরতে অভিযান চালালেও সে কৌশলে পালিয়ে যায়।

ফাতেমা বলেন, সাদ্দাম খুব চতুর এবং তাকে মামলা তুলে নিতে নানা ধরনের হুমকি দিচ্ছে। তিনি জানান, ‘সাদ্দাম নম্বর বন্ধ করে রাখছে। আমি অসহায়, ভয়ে পথে চলতে পারি না। কখন সে আমার ক্ষতি করে বসে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সাদ্দাম সাধারণত ৫ থেকে ১০ মিনিটের বেশি এক জায়গায় থাকে না এবং পুলিশের উপস্থিতি টের পেলে সে দ্রুত পালিয়ে যায়।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

দামুডহুদার চাঁদপুরে স্ত্রীর ওপর নির্যাতনের অভিযোগ

আপলোড টাইম : ১০:০৯:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ নভেম্বর ২০২৪

দামুডহুদা উপজেলার চাঁদপুরে নূর মোহাম্মদের ছেলে সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে স্ত্রীর ওপর নির্যাতন এবং ২০২২ সালে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, সাদ্দাম তার স্ত্রী ফাতেমা খাতুনের ভরণপোষণের কোনো খোঁজখবর রাখেনি। ফাতেমা খাতুন কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের খোদা বক্সের মেয়ে। তিনি চুয়াডাঙ্গা বিজ্ঞ আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর ৭৪/২৩ এবং পারিবারিক মামলা নম্বর ১/২৪। অভিযোগে বলা হয়, সাদ্দাম স্ত্রীর দেনমোহর ও খোরপোষের টাকা পরিশোধ না করায় ফাতেমা ডিভোর্সের কাগজও পেয়েছেন।

মামলার প্রেক্ষিতে, সাদ্দাম গ্রেপ্তার হলে ১ লাখ টাকা পরিশোধ করে আদালতের রায়ের বাকি টাকা এক মাসের মধ্যে পরিশোধের শর্তে জামিন নেন। তবে বর্তমানে সাদ্দাম আদালতে হাজিরা না দেওয়ায় তার বিরুদ্ধে দুটি মামলায় ওয়ারেন্ট ইস্যু হয়েছে। একাধিকবার পুলিশ তাকে ধরতে অভিযান চালালেও সে কৌশলে পালিয়ে যায়।

ফাতেমা বলেন, সাদ্দাম খুব চতুর এবং তাকে মামলা তুলে নিতে নানা ধরনের হুমকি দিচ্ছে। তিনি জানান, ‘সাদ্দাম নম্বর বন্ধ করে রাখছে। আমি অসহায়, ভয়ে পথে চলতে পারি না। কখন সে আমার ক্ষতি করে বসে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সাদ্দাম সাধারণত ৫ থেকে ১০ মিনিটের বেশি এক জায়গায় থাকে না এবং পুলিশের উপস্থিতি টের পেলে সে দ্রুত পালিয়ে যায়।’