ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

জোড়া খুনের মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগে বাবলুর সংবাদ সম্মেলন

আলমডাঙ্গা অফিস:
  • আপলোড টাইম : ০১:৫১:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৪৫ বার পড়া হয়েছে


আলমডাঙ্গার জোড়া খুনের মামলার আসামি ফিড ব্যবসায়ী বাবলুর রহমান নিজেকে নির্দোষ দাবি করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। গতকাল শনিবার আলমডাঙ্গা প্রেসক্লাবে এইসংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাবলুর রহমান আলমডাঙ্গা উপজেলার জামজামি ইউনিয়নের মধুপুর গ্রামের বাসিন্দা তোরাব আলীর ছেলে।
লিখিত বক্তব্যে বাবলুর রহমান বলেন, ২৫ বছর পর খাসকররা ইউনিয়নের রায়সা গ্রামের এস এ হৃদয় তার বাবা ও দাদার জোড়া খুনের ঘটনায় মামলা করেছেন। মামলায় উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাকে জড়ানো হয়েছে। মামলার বাদী এস এ হৃদয় একজন মৎস্যচাষি এবং তার কাছে আমার ৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে। টাকা চাইতে গেলে হৃদয় তাকে খুনের মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেন এবং পরবর্তীতে এজাহারে বাবলুকে ২ নম্বর আসামি করেছেন।
বাবলুর রহমান আরও বলেন, ১৯৯৯ সালের ১৬ জানুয়ারি তারাবির নামাজের সময় সন্ত্রাসীরা মসজিদ থেকে দুজনকে তুলে নিয়ে হত্যা করে। এই ঘটনায় নিহত শফিউল ইসলামের ছেলে এস এ হৃদয় গত ২৫ অক্টোবর বাবলুর রহমানসহ মোট ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন বলে শুনেছেন তিনি। বাবলুর দাবি, ঘটনার সময় তিনি অষ্টম শ্রেণিতে পড়তেন এবং তার বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর, ফলে এ ধরনের হত্যাকাণ্ডে তাঁর জড়িত থাকার প্রশ্নই ওঠে না।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

জোড়া খুনের মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগে বাবলুর সংবাদ সম্মেলন

আপলোড টাইম : ০১:৫১:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪


আলমডাঙ্গার জোড়া খুনের মামলার আসামি ফিড ব্যবসায়ী বাবলুর রহমান নিজেকে নির্দোষ দাবি করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। গতকাল শনিবার আলমডাঙ্গা প্রেসক্লাবে এইসংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাবলুর রহমান আলমডাঙ্গা উপজেলার জামজামি ইউনিয়নের মধুপুর গ্রামের বাসিন্দা তোরাব আলীর ছেলে।
লিখিত বক্তব্যে বাবলুর রহমান বলেন, ২৫ বছর পর খাসকররা ইউনিয়নের রায়সা গ্রামের এস এ হৃদয় তার বাবা ও দাদার জোড়া খুনের ঘটনায় মামলা করেছেন। মামলায় উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাকে জড়ানো হয়েছে। মামলার বাদী এস এ হৃদয় একজন মৎস্যচাষি এবং তার কাছে আমার ৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে। টাকা চাইতে গেলে হৃদয় তাকে খুনের মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেন এবং পরবর্তীতে এজাহারে বাবলুকে ২ নম্বর আসামি করেছেন।
বাবলুর রহমান আরও বলেন, ১৯৯৯ সালের ১৬ জানুয়ারি তারাবির নামাজের সময় সন্ত্রাসীরা মসজিদ থেকে দুজনকে তুলে নিয়ে হত্যা করে। এই ঘটনায় নিহত শফিউল ইসলামের ছেলে এস এ হৃদয় গত ২৫ অক্টোবর বাবলুর রহমানসহ মোট ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন বলে শুনেছেন তিনি। বাবলুর দাবি, ঘটনার সময় তিনি অষ্টম শ্রেণিতে পড়তেন এবং তার বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর, ফলে এ ধরনের হত্যাকাণ্ডে তাঁর জড়িত থাকার প্রশ্নই ওঠে না।