ইপেপার । আজ শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় সুধীজনদের সাথে মতবিনিময় সভায় নবাগত জেলা প্রশাসক জহিরুল ইসলাম

আমার বিশ্বাস ন্যায্য দাবি পূরণে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে পারব

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোড টাইম : ০৯:৩৩:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ২০ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গার নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি জানতে পারলাম এ পথে ফল পাওয়া সম্ভব না, তাহলে অন্য পথে চেষ্টা করব। কোনো জিনিস ব্যর্থ না, আমি সব কাজ করে ফেলব, এমন কমিটমেন্ট দিতে পারব না। আমি প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে আপনাদের সহযোগিতা নিয়ে চেষ্টা করব। কীভাবে কাজ করা যায়, সে চেষ্টা করব। আমি পারব না কেন? একজন জেলা প্রশাসক চেষ্টা করলে পারবে না এমন কাজ নেই। আমি আজ আপনাদের পরামর্শগুলো তালিকা করে নিলাম। নিয়মিত পাতা উল্টাবো। আমি পারার চেষ্টা করব। এই দাবি মানুষের, এ দাবি চুয়াডাঙ্গার জেলাবাসীর। এখানে এমন কোনো ইস্যু নেই যা আপনাদের ব্যক্তিগত বিষয়। আপনারা যা পরমর্শ দিয়েছেন, এটা সামগ্রিক বিষয়।’

চুয়াডাঙ্গা জেলার সুধীজনদের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। গতকাল বুধবার বিকেল চারটায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম খান আরও বলেন, এই মতবিনিময় সভায় উপস্থিতিবৃন্দের দেয়া বিভিন্ন তথ্য চুয়াডাঙ্গাকে সুন্দর জেলা হিসেবে গঠনে অনেক সহায়ক হবে। আজই মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠির মাধ্যমে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে জেলা প্রশাসক হিসেবে আমি কী কী করতে চাই, তার পরিকল্পনা জানতে চাওয়া হয়েছে। আমি আপনাদের মাধ্যমে জানতে পেরে বিভিন্ন সমস্যা ও তার সমাধান লিপিবদ্ধ করেছি। যতদিন না সুনির্দিষ্টভাবে তার সুরাহা হবে, অফিস এবং বাড়িতেও আমি এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করব। আমার বিশ্বাস জেলাবাসীর ন্যায্য দাবি পূরণে জেলা প্রশাসক হিসেবে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে পারব।’

তিনি জেলার স্কুল এবং কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেন, শিক্ষার্থীরা নিয়মিতভাবে ক্লাস করছে না। অনেকেই ক্লাসে অনুপস্থিত থাকছে, যা তাদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এ বিষয়টি অভিভাবকদের কপালেও চিন্তার ভাজ ফেলছে। শিক্ষার্থীরা দেশ সংস্কারে যেমন ভূমিকা রাখবে, আমাদের চাওয়া পরীক্ষায় ভালো ফলাফল এবং জ্ঞান অর্জন করে তারাই আগামীতে এই দেশের হাল ধরবে। এর জন্য তাদের লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে হবে।

শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দাবির প্রসঙ্গ তুলে মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, এটি সমগ্র দেশের জন্য বিবেচ্য বিষয়। দেশ পরিচালনার দায়িত্বে যারা আছেন, তারা শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে ভাবছেন। আমরাও স্কুল, কলেজের শিক্ষক, প্রধান এবং শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলোচনায় বসব। আমাদের চাওয়া সন্তানেরা লেখাপড়ায় মনোযোগী হবে এবং দেশ নিয়েও ভাববে। এসময় জেলা প্রশাসক চুয়াডাঙ্গাকে আদর্শ জেলা হিসেবে গঠনে সকলের সহযোগিতা কামনা করে বক্তব্য শেষ করেন।

সভায় জামায়াতের জেলা আমির অ্যাড. রুহুল আমিন বলেন, নদী খননের পর অনেক মাটি ছিল, সেগুলো কারা বিক্রি করলো, সেগুলো হিসেবে আনা দরকার। অতীতের সম্পদ নষ্ট করলে তার বিচার হবে। এই ভয় থাকলে আমি যখন ক্ষমতায় থাকব, তখন আর সম্পদ নষ্ট হবে না। তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা রোগী দেখে ৭০০-৮০০ টাকা ভিজিট নিচ্ছে। সাধ্যের মধ্যে ভিজিট নিক। এই ব্যাপারে নজর দেওয়ার আহ্বান করছি। যে ডায়াগনস্টিক ও ক্লিনিকগুলো যত্রতত্রভাবে গড়ে উঠেছে, সেগুলোর দিকে নজর দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। আইনের শাসনের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। আন্দুলবাড়ীয়া রোডে ডাকাতি হচ্ছে, এখানে পুলিশকে নজর দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। তিনি জেলা প্রশাসককে সাব রেজিস্টার অফিস, ব্যাংকসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে নজর দেয়ার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, বড় বাজার শহীদ হাসান চত্বরে রাস্তার ওপর ফলের ব্যবসা করছে। এগুলোর দিকে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। আমরা যদি শুধু বলতেই থাকব, কিছুই হবে না, তেমন যেন না হয়। সামনে দুর্গাপূজা আমরা সকল ধর্মের মানুষদের নিয়ে ভালো থাকতে চাই।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) শারমিন আক্তার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজানুর রহমান, সিনিয়র সহকারী কমিশনার তিথি মিত্র, জামায়াতের জেলা আমির অ্যাড. রুহুল আমিন, সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সিদ্দিকুর রহমান, চেম্বারের সহসভাপতি সাহরিন হক মালিক, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ডা. মার্টিন হীরক চৌধুরী, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক জাহিদ হাসান, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মুন্সি আবু সাঈফ, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুরুল ইসলাম মালিক, আবু হোসেন, জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি রউফুন নাহার রিনা, ঝিনুক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেবেকা সূলতানা, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি হাসানুজ্জামান সজিব, সাধারণ সম্পাদক তুষার ইমরান, মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক মেহেরাব্বিন সানভী, জাকের পার্টির সভাপতি মজিবুর রহমান, দৈনিক শেয়ার বিজের জেলা প্রতিনিধি মফিজুর রহমান প্রমুখ।

সচেতন ছাত্রদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাফ্ফাতুল ইসলাম, সিরাজুম মনিরা, খুশবু, রনি, আসলাম প্রমুখ। মতবিনিময় সভায় শিক্ষক প্রতিনিধি, বাস মালিক ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়িক নেতৃবৃন্দ, এনজিও কর্মীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

error: Content is protected !!

চুয়াডাঙ্গায় সুধীজনদের সাথে মতবিনিময় সভায় নবাগত জেলা প্রশাসক জহিরুল ইসলাম

আমার বিশ্বাস ন্যায্য দাবি পূরণে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে পারব

আপলোড টাইম : ০৯:৩৩:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গার নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি জানতে পারলাম এ পথে ফল পাওয়া সম্ভব না, তাহলে অন্য পথে চেষ্টা করব। কোনো জিনিস ব্যর্থ না, আমি সব কাজ করে ফেলব, এমন কমিটমেন্ট দিতে পারব না। আমি প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে আপনাদের সহযোগিতা নিয়ে চেষ্টা করব। কীভাবে কাজ করা যায়, সে চেষ্টা করব। আমি পারব না কেন? একজন জেলা প্রশাসক চেষ্টা করলে পারবে না এমন কাজ নেই। আমি আজ আপনাদের পরামর্শগুলো তালিকা করে নিলাম। নিয়মিত পাতা উল্টাবো। আমি পারার চেষ্টা করব। এই দাবি মানুষের, এ দাবি চুয়াডাঙ্গার জেলাবাসীর। এখানে এমন কোনো ইস্যু নেই যা আপনাদের ব্যক্তিগত বিষয়। আপনারা যা পরমর্শ দিয়েছেন, এটা সামগ্রিক বিষয়।’

চুয়াডাঙ্গা জেলার সুধীজনদের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। গতকাল বুধবার বিকেল চারটায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম খান আরও বলেন, এই মতবিনিময় সভায় উপস্থিতিবৃন্দের দেয়া বিভিন্ন তথ্য চুয়াডাঙ্গাকে সুন্দর জেলা হিসেবে গঠনে অনেক সহায়ক হবে। আজই মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠির মাধ্যমে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে জেলা প্রশাসক হিসেবে আমি কী কী করতে চাই, তার পরিকল্পনা জানতে চাওয়া হয়েছে। আমি আপনাদের মাধ্যমে জানতে পেরে বিভিন্ন সমস্যা ও তার সমাধান লিপিবদ্ধ করেছি। যতদিন না সুনির্দিষ্টভাবে তার সুরাহা হবে, অফিস এবং বাড়িতেও আমি এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করব। আমার বিশ্বাস জেলাবাসীর ন্যায্য দাবি পূরণে জেলা প্রশাসক হিসেবে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে পারব।’

তিনি জেলার স্কুল এবং কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেন, শিক্ষার্থীরা নিয়মিতভাবে ক্লাস করছে না। অনেকেই ক্লাসে অনুপস্থিত থাকছে, যা তাদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এ বিষয়টি অভিভাবকদের কপালেও চিন্তার ভাজ ফেলছে। শিক্ষার্থীরা দেশ সংস্কারে যেমন ভূমিকা রাখবে, আমাদের চাওয়া পরীক্ষায় ভালো ফলাফল এবং জ্ঞান অর্জন করে তারাই আগামীতে এই দেশের হাল ধরবে। এর জন্য তাদের লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে হবে।

শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দাবির প্রসঙ্গ তুলে মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, এটি সমগ্র দেশের জন্য বিবেচ্য বিষয়। দেশ পরিচালনার দায়িত্বে যারা আছেন, তারা শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে ভাবছেন। আমরাও স্কুল, কলেজের শিক্ষক, প্রধান এবং শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলোচনায় বসব। আমাদের চাওয়া সন্তানেরা লেখাপড়ায় মনোযোগী হবে এবং দেশ নিয়েও ভাববে। এসময় জেলা প্রশাসক চুয়াডাঙ্গাকে আদর্শ জেলা হিসেবে গঠনে সকলের সহযোগিতা কামনা করে বক্তব্য শেষ করেন।

সভায় জামায়াতের জেলা আমির অ্যাড. রুহুল আমিন বলেন, নদী খননের পর অনেক মাটি ছিল, সেগুলো কারা বিক্রি করলো, সেগুলো হিসেবে আনা দরকার। অতীতের সম্পদ নষ্ট করলে তার বিচার হবে। এই ভয় থাকলে আমি যখন ক্ষমতায় থাকব, তখন আর সম্পদ নষ্ট হবে না। তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা রোগী দেখে ৭০০-৮০০ টাকা ভিজিট নিচ্ছে। সাধ্যের মধ্যে ভিজিট নিক। এই ব্যাপারে নজর দেওয়ার আহ্বান করছি। যে ডায়াগনস্টিক ও ক্লিনিকগুলো যত্রতত্রভাবে গড়ে উঠেছে, সেগুলোর দিকে নজর দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। আইনের শাসনের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। আন্দুলবাড়ীয়া রোডে ডাকাতি হচ্ছে, এখানে পুলিশকে নজর দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। তিনি জেলা প্রশাসককে সাব রেজিস্টার অফিস, ব্যাংকসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে নজর দেয়ার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, বড় বাজার শহীদ হাসান চত্বরে রাস্তার ওপর ফলের ব্যবসা করছে। এগুলোর দিকে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। আমরা যদি শুধু বলতেই থাকব, কিছুই হবে না, তেমন যেন না হয়। সামনে দুর্গাপূজা আমরা সকল ধর্মের মানুষদের নিয়ে ভালো থাকতে চাই।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) শারমিন আক্তার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজানুর রহমান, সিনিয়র সহকারী কমিশনার তিথি মিত্র, জামায়াতের জেলা আমির অ্যাড. রুহুল আমিন, সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সিদ্দিকুর রহমান, চেম্বারের সহসভাপতি সাহরিন হক মালিক, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ডা. মার্টিন হীরক চৌধুরী, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক জাহিদ হাসান, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মুন্সি আবু সাঈফ, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুরুল ইসলাম মালিক, আবু হোসেন, জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি রউফুন নাহার রিনা, ঝিনুক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেবেকা সূলতানা, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি হাসানুজ্জামান সজিব, সাধারণ সম্পাদক তুষার ইমরান, মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক মেহেরাব্বিন সানভী, জাকের পার্টির সভাপতি মজিবুর রহমান, দৈনিক শেয়ার বিজের জেলা প্রতিনিধি মফিজুর রহমান প্রমুখ।

সচেতন ছাত্রদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাফ্ফাতুল ইসলাম, সিরাজুম মনিরা, খুশবু, রনি, আসলাম প্রমুখ। মতবিনিময় সভায় শিক্ষক প্রতিনিধি, বাস মালিক ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়িক নেতৃবৃন্দ, এনজিও কর্মীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।