ইপেপার । আজ শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪

আলমডাঙ্গায় মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরীফ

দলে কোনো অনুপ্রবেশকারীর ঠাই হবে না

ভ্রাম্যমাণ প্রতিবেদক, আলমডাঙ্গা:
  • আপলোড টাইম : ১০:৩৩:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩৩ বার পড়া হয়েছে


ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়ে গণহত্যাকারী খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের দাবিতে আলমডাঙ্গায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার জামজামি বাজারে জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলম শাহ’র সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি থেকে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব শরীফুজ্জামান শরীফ।

প্রধান অতিথি বক্তব্যের শুরুতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে স্বৈরাচারী সরকার পতনের মূলনায়ক ছাত্র-জনতাসহ শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং তাদের আত্মার শান্তি কামনা করেন। তিনি বলেন, এই ছাত্র আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধসহ সকল শহীদের ঋণ বাঙালি জাতি চিরকাল মনে রাখবে। যারা বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দিয়ে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশকে আবার স্বাধীনতা এনে দিয়েছে, আমরা এ দেশের মানুষ ফিরে পেয়েছি বাক স্বাধীনতা। তাদেরকে ভুলে যাওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করতে চাই এই আলমডাঙ্গা উপজেলার বিএনপিকে সংগঠিত করার জন্য যে ব্যক্তিটি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলমান অবস্থায় রাজপথেই যিনি জীবন দিয়েছেন। আমি আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল জব্বারসহ যে সমস্ত নেতা-কর্মী মৃত্যুবরণ করেছেন, আমি তাদের প্রতিও শ্রদ্ধা জানায়।
বিএনপি নেতা শরীফুজ্জামান সাধারণ মানুষ ও নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এই খুনি হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর মানুষ কথা বলার অধিকার, অন্যায়ের প্রতিবাদের অধিকার ফিরে পেয়েছে। আমরা এই অধিকার রক্ষায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে চাই। দেশের আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে হলে সকলকে পুলিশ বাহিনীকে সহায়তা করতে হবে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। আপনারা যারা নির্যাতিত হয়েছেন, তার প্রতিবাদ করার সময় এসেছে। নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে অভিযোগ দেন। মনে রাখবেন, কেউ আইনের বাইরে নয়। আইন কখনো নিজের হাতে তুলে নেয়াও যাবে না। মিথ্যা মামলা দিয়ে কোনো মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। মনে রাখবেন, এই খুনি হাসিনার নামে সব অপকর্মের জন্য মামলা হবে। এখনই রুখে দাঁড়ানোর সময়, কাউকে ভয় পাওয়ার আর প্রয়োজন নেই। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। যদি আপনারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে না দাঁড়ান, তাহলে এই ঘুনে ধরা সমাজকে সংস্কার করা যাবে না, সমাজ থেকে দুর্নীতিবাজদের দূর করাও যাবে না।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, সবেমাত্র একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন হয়েছে। এখনো আমাদের দল ক্ষমতায় আসেনি। আপনাদের ঝিমিয়ে গেলে চলবে না। বিগত ১৬ বছর যেমন রাজপথে থেকে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন, ঠিক সেরূপভাবে এই দলকে সুসংঘটিত করতে বর্তমান সময়েও আপনাদের কাজ করতে হবে। তৃণমূলের নেতারাই দল গঠনের মূল কারিগর। তাই তৃণমূল পর্যায় থেকে আপনাদেরকে সজাগ থাকতে হবে। যেন এই দলে কোনো অনুপ্রবেশকারী, সুবিধাবাদী, আওয়ামী লীগের পাচাটা দালালেরা প্রবেশ করতে না পারে।
জেলা বিএনপির এই নেতা বলেন, বিগত ১৬টি বছর এই জাতীয়তাবাদী দলের কোনো নেতা-কর্মী শান্তিতে বালিশে মাথা দিয়ে ঘুমাতে পারেনি। কখনো ভুট্টা খেতে কখনো পানবরজে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছে। এসব কষ্টের দিন ভুলবার নয়। আমরা কিন্তু কোনো জায়গায় ঠায় পাইনি। তাই আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, ছড়িয়ে ছিটিয়ে না থেকে সকলে মূল দলে ফিরে আসেন। স্রোতে গা ভাসিয়েন না। পরে কিন্তু পস্তাতে হবে। তিনি কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, দলে অনুপ্রবেশকারীদের সাথে নিয়ে যারা দলের ভেতর বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছেন, তারা সাবধান হয়ে যান, কেউ কিন্তু ছাড় পাবেন না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলে দিয়েছেন যে নেতাই দলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করবে, সে যতো শক্তিশালী হোক না কেন, দলে তার কোনো স্থান হবে না। আমাদের কাছে কিন্তু কে কী করছেন, তার সব তালিকা আছে।
জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পলাশ আহমেদের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আক্তার হোসেন জোয়ার্দ্দার, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যান আমিনুল হক রোকন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সদস্য ইমদাদুল হক ডাবু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও কুতুবপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সভাপতি আজিজুর রহমান পিণ্টু, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান ওল্টু, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ ও চুয়াডাঙ্গা জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিব সেলিম।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কালিদাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন লালন, উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব রফিকুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক চৌধুরী জাহাঙ্গীর আলম বাবু, পৌর যুবদলের সদস্যসচিব সাইফুদ্দিন কনক, পৌর যুবদলে যুগ্ম আহ্বায়ক খন্দকার আব্দুল কাদের, হাফিজুর রহমান, পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক আতিক হাসনাত রিংকু, সদস্যসচিব মাহমুদুল হক তন্ময়, জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আজলুর রহমান, সিনিয়র সহসভাপতি লুৎফর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিল্টন আহমেদ, জামজামী ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি রতন শাহ, যুবদল নেতা মোস্তাফিজুর রহমান রানা, আরিফুল ইসলাম, সালাম শাহ্, শামিম রেজা, জামজামি ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের সভাপতি ফারুক, জামজামি ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি তুহিন মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক রাব্বি আহমেদ, বিএনপির নেতা রবিউল ইসলাম, আব্দুল আলিম, রমজান, জুলহাস ডা. মোতালেব, কলম, চাদ আলীসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

error: Content is protected !!

আলমডাঙ্গায় মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরীফ

দলে কোনো অনুপ্রবেশকারীর ঠাই হবে না

আপলোড টাইম : ১০:৩৩:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪


ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়ে গণহত্যাকারী খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের দাবিতে আলমডাঙ্গায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার জামজামি বাজারে জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলম শাহ’র সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি থেকে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব শরীফুজ্জামান শরীফ।

প্রধান অতিথি বক্তব্যের শুরুতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে স্বৈরাচারী সরকার পতনের মূলনায়ক ছাত্র-জনতাসহ শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং তাদের আত্মার শান্তি কামনা করেন। তিনি বলেন, এই ছাত্র আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধসহ সকল শহীদের ঋণ বাঙালি জাতি চিরকাল মনে রাখবে। যারা বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দিয়ে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশকে আবার স্বাধীনতা এনে দিয়েছে, আমরা এ দেশের মানুষ ফিরে পেয়েছি বাক স্বাধীনতা। তাদেরকে ভুলে যাওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করতে চাই এই আলমডাঙ্গা উপজেলার বিএনপিকে সংগঠিত করার জন্য যে ব্যক্তিটি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলমান অবস্থায় রাজপথেই যিনি জীবন দিয়েছেন। আমি আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল জব্বারসহ যে সমস্ত নেতা-কর্মী মৃত্যুবরণ করেছেন, আমি তাদের প্রতিও শ্রদ্ধা জানায়।
বিএনপি নেতা শরীফুজ্জামান সাধারণ মানুষ ও নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এই খুনি হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর মানুষ কথা বলার অধিকার, অন্যায়ের প্রতিবাদের অধিকার ফিরে পেয়েছে। আমরা এই অধিকার রক্ষায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে চাই। দেশের আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে হলে সকলকে পুলিশ বাহিনীকে সহায়তা করতে হবে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। আপনারা যারা নির্যাতিত হয়েছেন, তার প্রতিবাদ করার সময় এসেছে। নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে অভিযোগ দেন। মনে রাখবেন, কেউ আইনের বাইরে নয়। আইন কখনো নিজের হাতে তুলে নেয়াও যাবে না। মিথ্যা মামলা দিয়ে কোনো মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। মনে রাখবেন, এই খুনি হাসিনার নামে সব অপকর্মের জন্য মামলা হবে। এখনই রুখে দাঁড়ানোর সময়, কাউকে ভয় পাওয়ার আর প্রয়োজন নেই। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। যদি আপনারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে না দাঁড়ান, তাহলে এই ঘুনে ধরা সমাজকে সংস্কার করা যাবে না, সমাজ থেকে দুর্নীতিবাজদের দূর করাও যাবে না।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, সবেমাত্র একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন হয়েছে। এখনো আমাদের দল ক্ষমতায় আসেনি। আপনাদের ঝিমিয়ে গেলে চলবে না। বিগত ১৬ বছর যেমন রাজপথে থেকে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন, ঠিক সেরূপভাবে এই দলকে সুসংঘটিত করতে বর্তমান সময়েও আপনাদের কাজ করতে হবে। তৃণমূলের নেতারাই দল গঠনের মূল কারিগর। তাই তৃণমূল পর্যায় থেকে আপনাদেরকে সজাগ থাকতে হবে। যেন এই দলে কোনো অনুপ্রবেশকারী, সুবিধাবাদী, আওয়ামী লীগের পাচাটা দালালেরা প্রবেশ করতে না পারে।
জেলা বিএনপির এই নেতা বলেন, বিগত ১৬টি বছর এই জাতীয়তাবাদী দলের কোনো নেতা-কর্মী শান্তিতে বালিশে মাথা দিয়ে ঘুমাতে পারেনি। কখনো ভুট্টা খেতে কখনো পানবরজে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছে। এসব কষ্টের দিন ভুলবার নয়। আমরা কিন্তু কোনো জায়গায় ঠায় পাইনি। তাই আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, ছড়িয়ে ছিটিয়ে না থেকে সকলে মূল দলে ফিরে আসেন। স্রোতে গা ভাসিয়েন না। পরে কিন্তু পস্তাতে হবে। তিনি কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, দলে অনুপ্রবেশকারীদের সাথে নিয়ে যারা দলের ভেতর বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছেন, তারা সাবধান হয়ে যান, কেউ কিন্তু ছাড় পাবেন না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলে দিয়েছেন যে নেতাই দলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করবে, সে যতো শক্তিশালী হোক না কেন, দলে তার কোনো স্থান হবে না। আমাদের কাছে কিন্তু কে কী করছেন, তার সব তালিকা আছে।
জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পলাশ আহমেদের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আক্তার হোসেন জোয়ার্দ্দার, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যান আমিনুল হক রোকন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সদস্য ইমদাদুল হক ডাবু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও কুতুবপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সভাপতি আজিজুর রহমান পিণ্টু, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান ওল্টু, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ ও চুয়াডাঙ্গা জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিব সেলিম।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কালিদাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন লালন, উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব রফিকুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক চৌধুরী জাহাঙ্গীর আলম বাবু, পৌর যুবদলের সদস্যসচিব সাইফুদ্দিন কনক, পৌর যুবদলে যুগ্ম আহ্বায়ক খন্দকার আব্দুল কাদের, হাফিজুর রহমান, পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক আতিক হাসনাত রিংকু, সদস্যসচিব মাহমুদুল হক তন্ময়, জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আজলুর রহমান, সিনিয়র সহসভাপতি লুৎফর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিল্টন আহমেদ, জামজামী ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি রতন শাহ, যুবদল নেতা মোস্তাফিজুর রহমান রানা, আরিফুল ইসলাম, সালাম শাহ্, শামিম রেজা, জামজামি ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের সভাপতি ফারুক, জামজামি ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি তুহিন মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক রাব্বি আহমেদ, বিএনপির নেতা রবিউল ইসলাম, আব্দুল আলিম, রমজান, জুলহাস ডা. মোতালেব, কলম, চাদ আলীসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।