ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫

হিজলগাড়ীতে হোটেল ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

প্রতিবেদক, হিজলগাড়ী:
  • আপলোড টাইম : ১০:১২:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ জুলাই ২০২৪
  • / ১৩০ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থানাধীন হিজলগাড়ীতে বিষপানে ইউসুপ রানা (৪৮) নামের এক হোটেল ব্যবসায়ীর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুর ১২টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে গত শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিজ বাড়িতে ঘাস মারা বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি। পরিবারের লোকজন বিষয়টি টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি হলে ওই দিনই উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। নিহত ইউসুপ রানা হিজলগাড়ী মাঝেরপাড়ার মৃত ছুরাপ আলীর ছেলে ও হিজলগাড়ী বাজারের সংগ্রাম হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের মালিক।

      এ ঘটনায় ইউসুপের পরিবারের সদস্যরা তার আত্মহত্যার সঠিক কারণ সম্পর্কে কিছুই জানে না বলে জানায়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ইউসুপ দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। একবার ব্রেনস্ট্রোক করেছিলেন তিনি। অসুস্থতার কারণে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন। কেরু অ্যান্ড কোম্পানির মৌসুমী শ্রমিক হিসেবে চাকরি করায় ইউসুপ তার হোটেলটি ভাড়া দিয়েছিলেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত পরিবারের সদস্যরা ইউসুপের লাশ রাজশাহীতে থেকে নিজ বাড়িতে নিচ্ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

হিজলগাড়ীতে হোটেল ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

আপলোড টাইম : ১০:১২:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ জুলাই ২০২৪

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থানাধীন হিজলগাড়ীতে বিষপানে ইউসুপ রানা (৪৮) নামের এক হোটেল ব্যবসায়ীর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুর ১২টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে গত শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিজ বাড়িতে ঘাস মারা বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি। পরিবারের লোকজন বিষয়টি টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি হলে ওই দিনই উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। নিহত ইউসুপ রানা হিজলগাড়ী মাঝেরপাড়ার মৃত ছুরাপ আলীর ছেলে ও হিজলগাড়ী বাজারের সংগ্রাম হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের মালিক।

      এ ঘটনায় ইউসুপের পরিবারের সদস্যরা তার আত্মহত্যার সঠিক কারণ সম্পর্কে কিছুই জানে না বলে জানায়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ইউসুপ দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। একবার ব্রেনস্ট্রোক করেছিলেন তিনি। অসুস্থতার কারণে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন। কেরু অ্যান্ড কোম্পানির মৌসুমী শ্রমিক হিসেবে চাকরি করায় ইউসুপ তার হোটেলটি ভাড়া দিয়েছিলেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত পরিবারের সদস্যরা ইউসুপের লাশ রাজশাহীতে থেকে নিজ বাড়িতে নিচ্ছিলেন।